সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে
সবচেয়ে বড় প্রতারণা হলো তোমার ভাইকে এমন কথা বলা যা সে বিশ্বাস করে ফেলে অথচ তুমি তাকে মিথ্যে বলেছ । — আল হাদীস (আবু দাউদ শরীফ ঃ)
কথায় কথায় মিথ্যা বলা মুনাফেকী আমল। হাদীসে পাকে মিথ্যাকে মুনাফেকী আমল বলা হয়েছে। হাদীসে বলা হয়েছে- সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে। হতে পারে মিথ্যার আশ্রয়ে সাময়িক লাভবান হয়, কিন্তু সূর্যের আলো যেমন গোপন থাকে না তেমনি শেষ পর্যন্ত মিথ্যাও গোপন থাকে না। একদিন না একদিন প্রকাশ পেয়েই যায়। তখন লোকের সম্মুখে পূর্বের তুলনায় আরো অধিক অপদস্থ হতে হয়। মানুষের কাছে তার কোন ইজ্জত-সম্মান থাকে না। সকলেই তাকে মিথ্যাবাদী মনে করে। আর আল্লাহপাক তো প্রথম থেকেই তার মিথ্যা সম্পর্কে অবহিত আছেন। সুতরাং এরূপ লোকের ইহকাল পরকাল উভয় কালই ধ্বংসমুখী।
ডিম খেয়ে ঘুম কাটান
সারাদিন কাজের ফাঁকে প্রায়ই ক্লান্তি চলে
আসে, চলে আসে তন্দ্রা। এই তন্দ্রা এবং ক্লান্তি কাটানোর জন্য অনেকে অনেক
পথই অবলম্বন করে। কেউ ঘন ঘন চা খায়, কেউ কাজের ফাঁকে নেয় ছোট ছোট বিরতি।
কিন্তু দিনের শুরুতেই সেই তন্দ্রা এবং ক্লান্তি আমাদের ওপর ভর করার আগেই, তা কাটিয়ে নেয়া যাবে-শুধু ডিম খেয়ে।
সম্প্রতি
ক্যামব্রিজ ইউনিভার্সিটির একদল গবেষক এই তথ্যটি জানান। তাদের নতুন গবেষণায়
দেখা গেছে, ডিমের সাদা অংশে এমন এক ধরনের প্রোটিন আছে যা আমাদের দিনভর
সতেজ রাখে এবং ক্লান্তি ও তন্দ্রাকে দূরে রাখে। আমাদের দিনভর সতেজ রাখার
জন্য মস্তিষ্কে এক ধরনের সেল সবসময় সক্রিয় রাখে। এই সেলের নাম ‘ওরেক্সিন
সেল’। গবেষকরা জানান, দিনভর একটানা কাজ এবং নানান দুশ্চিন্তার কারণে স্থির
হয়ে যায় এই সেল। যার কারণে কাজের ফাঁকে কিংবা খাবারের পর ঘুম চলে আসে এবং
ক্লন্তি দেহকে পেয়ে বসে।
এই ক্লান্তি
দূর করার সহজ একটি উপায় বের করতে এতদিন হন্যে হয়ে গবেষণা চালিয়ে গেছেন
একদল গবেষক। অবশেষে তারা সফল হন এবং তাদের প্রতিবেদনটি ১৭ নভেম্বর
সায়েন্টিফিক জার্নাল ‘নিউরন’-এ প্রকাশ করা হয়।
ওই
প্রতিবেদনে বলা হয়, ওরিক্সিন সেল শুধু ক্লান্তি এবং তন্দ্রাই নিয়ন্ত্রণ
করে না, স্থূলতাও এর সঙ্গে জড়িত। এই সেলের সক্রিয়তা কমায় তন্দ্রা, ক্লান্তি
এবং স্থূলতা। আর নিষ্ক্রিয়তায় বেড়ে যায় শরীরের ওজন।
ক্যামব্রিজ
বিশ্ববিদ্যালয়ের ওই গবেষকরা অনেক দিন ধরেই বিভিন্ন খাদ্য নিয়ে
পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছিলেন। তারা দেখতে চাচ্ছিলেন ক্লান্তি কমানো যায় কোন
ধরনের খাদ্য। পরে তারা বিভিন্ন খাদ্য নিয়ে গবেষণার পর দেখলেন ডিমের সাদা
অংশে এক ধরনের অ্যামিনো এসিড আছে, যা আমাদের দিনভর সতেজ এবং ক্লান্তিহীন
রাখে।
এছাড়াও, আমরা সারাদিন যেসব খাদ্য
খেয়ে থাকি সেসব খাদ্যের গ্লুকোজ ওই ওরিক্সন সেলে একধরনের ব্লকের তৈরি করে।
কিন্তু অ্যামিনো এসিড গ্রহণ করলে গ্লুকোজ আর ব্লক তৈরি করতে পারে না। তাই
তন্দ্রা ও ক্লান্তি কাটাতে কাজ থেকে ঘন ঘন বিরতি না নিয়ে, একেবারে দিনের
শুরুতেই নাশতায় ডিম খেয়ে নেয়া যায়। এতে ক্লান্তি ও তন্দ্রা আসবে না, আর
স্থূলতার চিন্তাও কমে যাবে।
বার্তা২৪ ডটনেট/
About the Author
Write About Yourself/Fellow Blogger Here!!!
Follow Me on Twitter [at] akashnill
Add this widget to your blog
Follow Me on Twitter [at] akashnill
Labels:
খাদ্য ও পানীয়,
গবেষনা,
স্বাস্থ্য
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
মানব জীবন সারাংশ
যা হয়েছে তা ভালই হয়েছে ,
যা হচ্ছে তা ভালই হচ্ছে,
যা হবে তাও ভালই হবে।
তোমার কি হারিয়েছে, যে তুমি কাঁদছ ?
তুমি কি নিয়ে এসেছিলে, যা তুমি হারিয়েছ?
তুমি কি সৃষ্টি করেছ, যা নষ্ট হয়ে গেছে?
তুমি যা নিয়েছ, এখান থেকেই নিয়েছ,
যা দিয়েছ এখানেই দিয়েছ।
তোমার আজ যা আছে ,
কাল তা অন্যকারো ছিল,
পরশু সেটা অন্যকারো হয়ে যাবে।
পরিবর্তনই সংসার এর নিয়ম ।
যা হচ্ছে তা ভালই হচ্ছে,
যা হবে তাও ভালই হবে।
তোমার কি হারিয়েছে, যে তুমি কাঁদছ ?
তুমি কি নিয়ে এসেছিলে, যা তুমি হারিয়েছ?
তুমি কি সৃষ্টি করেছ, যা নষ্ট হয়ে গেছে?
তুমি যা নিয়েছ, এখান থেকেই নিয়েছ,
যা দিয়েছ এখানেই দিয়েছ।
তোমার আজ যা আছে ,
কাল তা অন্যকারো ছিল,
পরশু সেটা অন্যকারো হয়ে যাবে।
পরিবর্তনই সংসার এর নিয়ম ।
জীবন মানে সংগ্রাম
চেয়েছিলাম শীতের কাছে
এক বিন্দু শিশির কণা
সে দিলো শৈত্যপ্রবাহ
আর তুষার ঝড়
বস্রহীন মানুষের আর্তনাদ
আর বেচেঁ থাকার যন্ত্রনা..
প্রকৃতির কাছে চেয়েছিলাম
একটি সুখের নীড়
সে দিলো নদীর ভাঙ্গন
আর সর্বনাশা জলোচ্ছ্বাস
এরই নাম জীবন,
বেচেঁ থাকা যায় না সংগ্রামহীন ..
এক বিন্দু শিশির কণা
সে দিলো শৈত্যপ্রবাহ
আর তুষার ঝড়
বস্রহীন মানুষের আর্তনাদ
আর বেচেঁ থাকার যন্ত্রনা..
প্রকৃতির কাছে চেয়েছিলাম
একটি সুখের নীড়
সে দিলো নদীর ভাঙ্গন
আর সর্বনাশা জলোচ্ছ্বাস
এরই নাম জীবন,
বেচেঁ থাকা যায় না সংগ্রামহীন ..
Popular Posts
- ডাউনলোড করুন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি- প্রকৌশলী মজিবুর রহমান Textbook For Class XI-XII
- বিভিন্ন রাশির জাতক-জাতিকার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য
- বাৎসরিক বাংলা রাশিফল 2015
- গর্ভবতীর ৯ মাসের বিপদ-আপদ
- সব রোগ নিরাময়ের এক বিধান প্রতিদিন দুই বেলা ত্রিফলা খান
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- রেজিষ্ট্রেশন ফরম
- বাৎসরিক বাংলা রাশিফল 2012
- ২১ শে ফেব্রুয়ারী: আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস
- বিল গেটস এর অবিশ্বাস্য জীবনের কিছু তথ্য
Popular Posts Last 30 Days
- গীতা সারাংশ
- বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার স্কুলের এস, এস, সি ২০১১ এর ফলাফল দেখুন
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- বুদ্ধি, বুদ্ধাংক (I.Q), বুদ্ধাংক নির্নয় (I.Q Test)
- আজ ধানের ক্ষেতে রৌদ্রছায়ায়
- ডাউনলোড করুন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি- প্রকৌশলী মজিবুর রহমান Textbook For Class XI-XII
- ১৪০০ সাল কবিতাটি পড়ে কাজী নজরুল ইসলাম উত্তরে এই কবিতাটি লিখেছিলেন,
- মুক্তিযুদ্ধের ৫ ওয়েবসাইট
- স্বাস্থ্যকর জীবনরীতি – নিরামিষ ভোজন
- বাঁচতে হলে হাসতে হবে
Popular Posts Last 7 Days
- গীতা সারাংশ
- বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার স্কুলের এস, এস, সি ২০১১ এর ফলাফল দেখুন
- ডাউনলোড করুন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি- প্রকৌশলী মজিবুর রহমান Textbook For Class XI-XII
- আজ ধানের ক্ষেতে রৌদ্রছায়ায়
- ঈর্ষা একটি ভয়ঙ্কর মানসিক রোগ
- Final Spacewalk for STS-134
- The Biggest Water Cube Ever Seen!
- স্বাস্থ্যকর জীবনরীতি – নিরামিষ ভোজন
- ধরা পরলো তিন চোখা মাছ!
- মেয়েরা কেন মন্দ ছেলেদের প্রেমে পড়ে
স্মরনীয় বাণী
### আজ যা নির্ভুল বলে জানছি, কাল সেটাকেই চরম ভূল বলে মনে হয়।আজ যেটাকে চমকপ্রদ বুদ্ধি মত্ত্বা বলে ভাবছি, সেটাকেই জানব চরম নির্বুদ্ধিতা
### ‘বন্ধুকুল! পৃথিবীতে বন্ধু বলে কেউ আছে আমি জানিনে। শুধু আমার নয়, কারো আছে কিনা সন্দেহ!বন্ধু পাওয়া যায় সেই ছেলেবেলায় স্কুল-কলেজেই।প্রাণের বন্ধু।তারপর আর না ।’ ‘আর না? সারা জীবনে আর না?’
‘জীবন জুড়ে যারা থাকে তারা কেউ কারো বন্ধু নয়।তারা দু’রকমের।এনিমি আর নন্-এনিমি। নন্-এনিমিদেরই বন্ধু বলে ধরতে হয়।’
স্মরনীয় বাণী
# এই সংসারে নিজের বলতে কেউ নেই। কেউ কেউ আপন হয়, আপনার হতে চায়, ক্ষনকালের জন্য, কিছু দিনের জন্য। তুমি যদি সমস্ত জীবনটাকে ছোট করে হাতের তালুর মধ্যে তুলে ধরে একটা বলের মতো ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেখো, ‘ত’ দেখবে যে তুমি ছাড়া, তোমার আয়নায় মুখ ছাড়া, তোমার আপনার বলে কেই নেই, সত্যি কেউ নেই।
#মানুষের স্বভাব হচ্ছে অন্যদের টেনশানে ফেলে সে আনন্দ পায়। সৃ্ষ্টিকর্তাও আমাদের টেনশানে ফেলে আনন্দ পান বলেই মানবজাতি সারাক্ষন টেনশানে থাকে।
#মানুষের মহত্ত্বম গুনের একটির নাম কৌতুহল।
হে মানবজাতি তোমরা বাক্য, কর্ম ও চিন্তায় সৎ হও!!!
***যে ব্যক্তি বাক্য, কর্ম ও চিন্তায় সৎ নয়, সে প্রকৃত মানুষ নয়।একজন পরিপূর্ণ মানুষ হতে হলে, একজন পরিপূর্ণ সৎ লোক হতে হবে। যে ব্যক্তি সকল বিষয়ে সৎ থাকে, সেই সর্বশ্রেষ্ঠ মানব। মানুষের ধর্ম এর চেয়ে কর্ম বড়।তাই করো ধর্মকে গুরুত্ব না দিয়ে তার কর্মকে গুরুত্ব দেয়া উচিত।***
0 comments:
Post a Comment