২০ শতাংশ লোকই জীবনের কোনো না কোনো পর্যায়ে বিষণ্নতায় ভোগেন। পুরুষের চেয়ে নারীদের এ সমস্যা বেশি। বয়স্কদের ক্ষেত্রে বিষণ্নতা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ।
সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে
সবচেয়ে বড় প্রতারণা হলো তোমার ভাইকে এমন কথা বলা যা সে বিশ্বাস করে ফেলে অথচ তুমি তাকে মিথ্যে বলেছ । — আল হাদীস (আবু দাউদ শরীফ ঃ)
কথায় কথায় মিথ্যা বলা মুনাফেকী আমল। হাদীসে পাকে মিথ্যাকে মুনাফেকী আমল বলা হয়েছে। হাদীসে বলা হয়েছে- সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে। হতে পারে মিথ্যার আশ্রয়ে সাময়িক লাভবান হয়, কিন্তু সূর্যের আলো যেমন গোপন থাকে না তেমনি শেষ পর্যন্ত মিথ্যাও গোপন থাকে না। একদিন না একদিন প্রকাশ পেয়েই যায়। তখন লোকের সম্মুখে পূর্বের তুলনায় আরো অধিক অপদস্থ হতে হয়। মানুষের কাছে তার কোন ইজ্জত-সম্মান থাকে না। সকলেই তাকে মিথ্যাবাদী মনে করে। আর আল্লাহপাক তো প্রথম থেকেই তার মিথ্যা সম্পর্কে অবহিত আছেন। সুতরাং এরূপ লোকের ইহকাল পরকাল উভয় কালই ধ্বংসমুখী।
টমেটোতে কমে বিষণ্নতা!
সবজি হিসেবে টমেটো অনেকেরই পছন্দ। সম্প্রতি নানা গবেষণায় দেখা গেছে হৃৎপিন্ডের সুস্থতায় কিংবা কিডনি ভালো রাখতে টমেটোর জুড়ি মেলা ভার। তবে আপনি জানেন কি এবার বিষণ্নতার দাওয়ায় হিসেবে টমেটোর ভূমিকা দেখা গেছে। সপ্তাহে কয়েকবার টমেটো খেলে বিষণ্নতায় ভোগার আশঙ্কা অর্ধেক হ্রাস পেতে পারে।
সম্প্রতি এক গবেষণায় এ দাবি করা হয়েছে। গবেষকরা ৭০ বা তার বেশি বয়সী এক হাজার জাপানি নারী-পুরুষের মানসিক স্বাস্থ্যের রেকর্ড ও খাদ্যাভ্যাস বিশ্লেষণ করেন। এতে দেখা যায়, সপ্তাহে অন্তত দুই থেকে ছয় বার যারা টমেটো খেয়েছেন তাদের বিষাদে ভোগার হার অন্যদের তুলনায় ৪৬ শতাংশ কম। প্রতিদিন টমেটো খেলে বিষণ্নতায় ভোগার হার ৫২ শতাংশ হ্রাস পায়। গবেষণায় দেখা যায়।
অন্য ফলমূল ও শাক সবজিতে টমেটোর মতো সমান উপকার পাওয়া যায় না। স্বাস্থ্যকর ফলমূল বা সবজি যেমন গাজর, বাঁধাকপি, পেঁয়াজ ও কুমড়া মানসিকভাবে ভালো থাকার ওপর তেমন কোনো প্রভাবই ফেলে না।
২০ শতাংশ লোকই জীবনের কোনো না কোনো পর্যায়ে বিষণ্নতায় ভোগেন। পুরুষের চেয়ে নারীদের এ সমস্যা বেশি। বয়স্কদের ক্ষেত্রে বিষণ্নতা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ।
টমেটো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রাসায়নিক পদার্থসমৃদ্ধ। এটি অন্যান্য রোগ থেকেও সুরক্ষা দেয় বলে ধারণা করা হয়। টমেটো লাইকোপেনের একটি ভালো উৎস। অ্যান্টিঅক্সিডেন্টটির কারণেই টমেটো গাঢ় লাল রঙের হয়। প্রোস্টেট ক্যান্সার ও হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমানোর সঙ্গে এর যোগসূত্র রয়েছে। চীন ও জাপানের একদল গবেষক বিষণ্নতা হ্রাসে টমেটোর এ ভূমিকা খুঁজে পান। তাদের এ গবেষণাকর্ম জার্নাল অব এফেক্টিভ ডিজঅর্ডারস নামের একটি সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে।
আমাদের সময়
About the Author
Write About Yourself/Fellow Blogger Here!!!
Follow Me on Twitter [at] akashnill
Add this widget to your blog
Follow Me on Twitter [at] akashnill
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
মানব জীবন সারাংশ
যা হয়েছে তা ভালই হয়েছে ,
যা হচ্ছে তা ভালই হচ্ছে,
যা হবে তাও ভালই হবে।
তোমার কি হারিয়েছে, যে তুমি কাঁদছ ?
তুমি কি নিয়ে এসেছিলে, যা তুমি হারিয়েছ?
তুমি কি সৃষ্টি করেছ, যা নষ্ট হয়ে গেছে?
তুমি যা নিয়েছ, এখান থেকেই নিয়েছ,
যা দিয়েছ এখানেই দিয়েছ।
তোমার আজ যা আছে ,
কাল তা অন্যকারো ছিল,
পরশু সেটা অন্যকারো হয়ে যাবে।
পরিবর্তনই সংসার এর নিয়ম ।
যা হচ্ছে তা ভালই হচ্ছে,
যা হবে তাও ভালই হবে।
তোমার কি হারিয়েছে, যে তুমি কাঁদছ ?
তুমি কি নিয়ে এসেছিলে, যা তুমি হারিয়েছ?
তুমি কি সৃষ্টি করেছ, যা নষ্ট হয়ে গেছে?
তুমি যা নিয়েছ, এখান থেকেই নিয়েছ,
যা দিয়েছ এখানেই দিয়েছ।
তোমার আজ যা আছে ,
কাল তা অন্যকারো ছিল,
পরশু সেটা অন্যকারো হয়ে যাবে।
পরিবর্তনই সংসার এর নিয়ম ।
জীবন মানে সংগ্রাম
চেয়েছিলাম শীতের কাছে
এক বিন্দু শিশির কণা
সে দিলো শৈত্যপ্রবাহ
আর তুষার ঝড়
বস্রহীন মানুষের আর্তনাদ
আর বেচেঁ থাকার যন্ত্রনা..
প্রকৃতির কাছে চেয়েছিলাম
একটি সুখের নীড়
সে দিলো নদীর ভাঙ্গন
আর সর্বনাশা জলোচ্ছ্বাস
এরই নাম জীবন,
বেচেঁ থাকা যায় না সংগ্রামহীন ..
এক বিন্দু শিশির কণা
সে দিলো শৈত্যপ্রবাহ
আর তুষার ঝড়
বস্রহীন মানুষের আর্তনাদ
আর বেচেঁ থাকার যন্ত্রনা..
প্রকৃতির কাছে চেয়েছিলাম
একটি সুখের নীড়
সে দিলো নদীর ভাঙ্গন
আর সর্বনাশা জলোচ্ছ্বাস
এরই নাম জীবন,
বেচেঁ থাকা যায় না সংগ্রামহীন ..
Popular Posts
- ডাউনলোড করুন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি- প্রকৌশলী মজিবুর রহমান Textbook For Class XI-XII
- বিভিন্ন রাশির জাতক-জাতিকার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য
- বাৎসরিক বাংলা রাশিফল 2015
- গর্ভবতীর ৯ মাসের বিপদ-আপদ
- সব রোগ নিরাময়ের এক বিধান প্রতিদিন দুই বেলা ত্রিফলা খান
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- রেজিষ্ট্রেশন ফরম
- বাৎসরিক বাংলা রাশিফল 2012
- ২১ শে ফেব্রুয়ারী: আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস
- বিল গেটস এর অবিশ্বাস্য জীবনের কিছু তথ্য
Popular Posts Last 30 Days
- সখি ও কাশফুল - আকাশনীল
- জেনে নিন ২০১৭ সাল আপনার জন্য কি সৌভাগ্য নিয়ে আসছে!
- রেজিষ্ট্রেশন ফরম
- ৫৪টি দেশের ভিসা চেক করুন ইচ্ছে মত
- 10 Surprising Facts About Headaches
- EARN MONEY ONLINE
- ১৪০০ সাল কবিতাটি পড়ে কাজী নজরুল ইসলাম উত্তরে এই কবিতাটি লিখেছিলেন,
- গীতা সারাংশ
- সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে
- ফুল ফুটুক, না ফুটুক আজ বসন্ত, আজ বসন্ত দিন
Popular Posts Last 7 Days
- সখি ও কাশফুল - আকাশনীল
- রেজিষ্ট্রেশন ফরম
- ৫৪টি দেশের ভিসা চেক করুন ইচ্ছে মত
- জেনে নিন ২০১৭ সাল আপনার জন্য কি সৌভাগ্য নিয়ে আসছে!
- Free Web Hosting Sites
- ফুল ফুটুক, না ফুটুক আজ বসন্ত, আজ বসন্ত দিন
- 10 Surprising Facts About Headaches
- সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে
- বাংলাদেশের আদিবাসী ভাষা পরিচিতি
- গীতা সারাংশ
স্মরনীয় বাণী
### আজ যা নির্ভুল বলে জানছি, কাল সেটাকেই চরম ভূল বলে মনে হয়।আজ যেটাকে চমকপ্রদ বুদ্ধি মত্ত্বা বলে ভাবছি, সেটাকেই জানব চরম নির্বুদ্ধিতা
### ‘বন্ধুকুল! পৃথিবীতে বন্ধু বলে কেউ আছে আমি জানিনে। শুধু আমার নয়, কারো আছে কিনা সন্দেহ!বন্ধু পাওয়া যায় সেই ছেলেবেলায় স্কুল-কলেজেই।প্রাণের বন্ধু।তারপর আর না ।’ ‘আর না? সারা জীবনে আর না?’
‘জীবন জুড়ে যারা থাকে তারা কেউ কারো বন্ধু নয়।তারা দু’রকমের।এনিমি আর নন্-এনিমি। নন্-এনিমিদেরই বন্ধু বলে ধরতে হয়।’
স্মরনীয় বাণী
# এই সংসারে নিজের বলতে কেউ নেই। কেউ কেউ আপন হয়, আপনার হতে চায়, ক্ষনকালের জন্য, কিছু দিনের জন্য। তুমি যদি সমস্ত জীবনটাকে ছোট করে হাতের তালুর মধ্যে তুলে ধরে একটা বলের মতো ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেখো, ‘ত’ দেখবে যে তুমি ছাড়া, তোমার আয়নায় মুখ ছাড়া, তোমার আপনার বলে কেই নেই, সত্যি কেউ নেই।
#মানুষের স্বভাব হচ্ছে অন্যদের টেনশানে ফেলে সে আনন্দ পায়। সৃ্ষ্টিকর্তাও আমাদের টেনশানে ফেলে আনন্দ পান বলেই মানবজাতি সারাক্ষন টেনশানে থাকে।
#মানুষের মহত্ত্বম গুনের একটির নাম কৌতুহল।
হে মানবজাতি তোমরা বাক্য, কর্ম ও চিন্তায় সৎ হও!!!
***যে ব্যক্তি বাক্য, কর্ম ও চিন্তায় সৎ নয়, সে প্রকৃত মানুষ নয়।একজন পরিপূর্ণ মানুষ হতে হলে, একজন পরিপূর্ণ সৎ লোক হতে হবে। যে ব্যক্তি সকল বিষয়ে সৎ থাকে, সেই সর্বশ্রেষ্ঠ মানব। মানুষের ধর্ম এর চেয়ে কর্ম বড়।তাই করো ধর্মকে গুরুত্ব না দিয়ে তার কর্মকে গুরুত্ব দেয়া উচিত।***
0 comments:
Post a Comment