এডিনবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক ড. প্যাট্রিক ওয়ালশ বিশেষভাবে এই প্রজাতির পাখি নির্বাচনের কারণটি ব্যাখ্যা করেছেন। তিনি বলেন, এই রঙিন প্রজাতিটি বেছে নেওয়ার কারণ হচ্ছে, এক মৌসুমে এ প্রজাতির একেকটি পাখি কয়েক ধরনের জটিল গঠনের বাসা তৈরি করে। ফলে তারা কিভাবে বাসা বানায় এবং তাদের কাজের ধরন কেমন, সেটা বিচার করা তুলনামূলকভাবে সহজ। তিনি বিচারপ্রক্রিয়া শেষে সিদ্ধান্তে এসেছেন, ব্যাপারটি সম্পূর্ণই অভিজ্ঞতার।
সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে
সবচেয়ে বড় প্রতারণা হলো তোমার ভাইকে এমন কথা বলা যা সে বিশ্বাস করে ফেলে অথচ তুমি তাকে মিথ্যে বলেছ । — আল হাদীস (আবু দাউদ শরীফ ঃ)
কথায় কথায় মিথ্যা বলা মুনাফেকী আমল। হাদীসে পাকে মিথ্যাকে মুনাফেকী আমল বলা হয়েছে। হাদীসে বলা হয়েছে- সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে। হতে পারে মিথ্যার আশ্রয়ে সাময়িক লাভবান হয়, কিন্তু সূর্যের আলো যেমন গোপন থাকে না তেমনি শেষ পর্যন্ত মিথ্যাও গোপন থাকে না। একদিন না একদিন প্রকাশ পেয়েই যায়। তখন লোকের সম্মুখে পূর্বের তুলনায় আরো অধিক অপদস্থ হতে হয়। মানুষের কাছে তার কোন ইজ্জত-সম্মান থাকে না। সকলেই তাকে মিথ্যাবাদী মনে করে। আর আল্লাহপাক তো প্রথম থেকেই তার মিথ্যা সম্পর্কে অবহিত আছেন। সুতরাং এরূপ লোকের ইহকাল পরকাল উভয় কালই ধ্বংসমুখী।
পাখিকেও বাসা বানানো শিখতে হয়
পাখির বাসা বোনার বিষয়টিকে এত কাল ভাবা
হতো প্রকৃতিপ্রদত্ত প্রতিভা। ধারণা করা হতো, জন্মগতভাবেই বাসা বানানোর
প্রবৃত্তি নিয়ে জন্মায় একশ্রেণীর পাখি। কিন্তু সম্প্রতি এক গবেষণায়
প্রমাণিত হয়েছে, এসব শুধুই কথার কথা, মায়ের পেট থেকে বাসা বানানোর বিদ্যা
কোনো পাখিই রপ্ত করে আসে না। পৃথিবীতে টিকে থাকার জন্যই বাসা বোনার
কলাকৌশল তাদের আয়ত্ত করতে হয়।
যুক্তরাজ্যের এডিনবার্গ, গ্লাসগো ও সেইন্ট অ্যান্ড্রু বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা যৌথভাবে গবেষণা করে এ তথ্য প্রকাশ করেছেন। বোতসোয়ানার কিছু
বিজ্ঞানীর নিরন্তর চেষ্টায় ‘সাউদার্ন মাস্ক ওয়েভার্স’ নামের হলুদ-সবুজ
বর্ণের একধরনের শিল্পী পাখির বাসা বোনার চিত্র (ভিডিও ফুটেজ) সম্পূর্ণভাবে
ধারণ করা হয়। এরপর এসব ছবি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করা হয় ওই তিন
বিশ্ববিদ্যালয়ে। এ গবেষণায় প্রমাণিত হয় বাসা বোনার কৌশল পাখিরা
আস্তে-ধীরেই শেখে। তবে ভীষণ মনোযোগী হওয়ায় দ্রুতই তারা এ বিদ্যা আয়ত্তে
নিয়ে নেয়।এডিনবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক ড. প্যাট্রিক ওয়ালশ বিশেষভাবে এই প্রজাতির পাখি নির্বাচনের কারণটি ব্যাখ্যা করেছেন। তিনি বলেন, এই রঙিন প্রজাতিটি বেছে নেওয়ার কারণ হচ্ছে, এক মৌসুমে এ প্রজাতির একেকটি পাখি কয়েক ধরনের জটিল গঠনের বাসা তৈরি করে। ফলে তারা কিভাবে বাসা বানায় এবং তাদের কাজের ধরন কেমন, সেটা বিচার করা তুলনামূলকভাবে সহজ। তিনি বিচারপ্রক্রিয়া শেষে সিদ্ধান্তে এসেছেন, ব্যাপারটি সম্পূর্ণই অভিজ্ঞতার।
আচরণের
প্রক্রিয়াসংক্রান্ত আন্তর্জাতিক বিজ্ঞানবিষয়ক সাময়িকী বিহেভিওরাল প্রসেসেস
জার্নালে এ-সংক্রান্ত বিস্তারিত প্রতিবেদনটি সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে।
ওই
গবেষণায় বলা হয়, প্রতিটি পাখির বাসা বোনার কৌশল ভিন্ন রকম এবং এক বাসা
থেকে অন্য বাসা নির্মাণের সময়ও তাতে বৈচিত্র্য খুঁজে পাওয়া যায়। একই
প্রজাতির হওয়ার পরও কোনো কোনো পাখি বাম থেকে ডানে বাসা বোনা শুরু করে, আবার
কোনো কোনোটি শুরু করে এর ঠিক উল্টো দিক থেকে। বাসা বোনার শুরুর সময়ে তাদের
মুখ থেকে খড়কুটো অনেক বেশি পড়ে গেলেও যত অভিজ্ঞতা বাড়ে তত কুটো পড়ার
পরিমাণ কমে যায়। অভিজ্ঞ পাখিদের বাসা বোনার সময়ে খড়ের টুকরো ঠোঁট থেকে খসে
পড়ার ঘটনা ঘটে খুবই কম। নির্মাণশৈলীর ব্যাপারটিও পাখি তার চেয়ে অভিজ্ঞের
কাছে খুব মন দিয়ে শেখে। পরবর্তী সময়ে সে এই অভিজ্ঞতা ও নিজের সৃষ্টিশীলতার
মিশেলে নতুন ধরনের বুনোট দিয়ে তার ঘরটি সাজায়।
ড.
ওয়ালশ আরো বলেন, যদি মায়ের পেটেই বাসা বানানোর বিদ্যা পাখিরা রপ্ত করে আসত
তাহলে পৃথিবীর সব পাখি প্রতিবার একই কৌশলে তাদের বাসা বুনে ফেলত। একেকটি
বাসার সঙ্গে অন্যটির কোনো তফাত থাকত না। কিন্তু ‘সাউদার্ন মাস্ক ওয়েভার্স’
নামের পাখিগুলোর দিকে তাকালেই বোঝা যায়, এদের একেকটির বাসা একেক রকম এবং
পরিণত পাখিদের বাসাগুলো বুননের দিক থেকে খুবই দৃষ্টিনন্দন। বোঝাই যায়, এর
মূলে কোনো আপ্তবিদ্যা নেই, আছে শুধু পরিশ্রমী শিল্পীর নিখাদ অভিজ্ঞতা।
সূত্র : বিবিসি অনলাইন।
কালের কন্About the Author
Write About Yourself/Fellow Blogger Here!!!
Follow Me on Twitter [at] akashnill
Add this widget to your blog
Follow Me on Twitter [at] akashnill
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
মানব জীবন সারাংশ
যা হয়েছে তা ভালই হয়েছে ,
যা হচ্ছে তা ভালই হচ্ছে,
যা হবে তাও ভালই হবে।
তোমার কি হারিয়েছে, যে তুমি কাঁদছ ?
তুমি কি নিয়ে এসেছিলে, যা তুমি হারিয়েছ?
তুমি কি সৃষ্টি করেছ, যা নষ্ট হয়ে গেছে?
তুমি যা নিয়েছ, এখান থেকেই নিয়েছ,
যা দিয়েছ এখানেই দিয়েছ।
তোমার আজ যা আছে ,
কাল তা অন্যকারো ছিল,
পরশু সেটা অন্যকারো হয়ে যাবে।
পরিবর্তনই সংসার এর নিয়ম ।
যা হচ্ছে তা ভালই হচ্ছে,
যা হবে তাও ভালই হবে।
তোমার কি হারিয়েছে, যে তুমি কাঁদছ ?
তুমি কি নিয়ে এসেছিলে, যা তুমি হারিয়েছ?
তুমি কি সৃষ্টি করেছ, যা নষ্ট হয়ে গেছে?
তুমি যা নিয়েছ, এখান থেকেই নিয়েছ,
যা দিয়েছ এখানেই দিয়েছ।
তোমার আজ যা আছে ,
কাল তা অন্যকারো ছিল,
পরশু সেটা অন্যকারো হয়ে যাবে।
পরিবর্তনই সংসার এর নিয়ম ।
জীবন মানে সংগ্রাম
চেয়েছিলাম শীতের কাছে
এক বিন্দু শিশির কণা
সে দিলো শৈত্যপ্রবাহ
আর তুষার ঝড়
বস্রহীন মানুষের আর্তনাদ
আর বেচেঁ থাকার যন্ত্রনা..
প্রকৃতির কাছে চেয়েছিলাম
একটি সুখের নীড়
সে দিলো নদীর ভাঙ্গন
আর সর্বনাশা জলোচ্ছ্বাস
এরই নাম জীবন,
বেচেঁ থাকা যায় না সংগ্রামহীন ..
এক বিন্দু শিশির কণা
সে দিলো শৈত্যপ্রবাহ
আর তুষার ঝড়
বস্রহীন মানুষের আর্তনাদ
আর বেচেঁ থাকার যন্ত্রনা..
প্রকৃতির কাছে চেয়েছিলাম
একটি সুখের নীড়
সে দিলো নদীর ভাঙ্গন
আর সর্বনাশা জলোচ্ছ্বাস
এরই নাম জীবন,
বেচেঁ থাকা যায় না সংগ্রামহীন ..
Popular Posts
- ডাউনলোড করুন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি- প্রকৌশলী মজিবুর রহমান Textbook For Class XI-XII
- বিভিন্ন রাশির জাতক-জাতিকার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য
- বাৎসরিক বাংলা রাশিফল 2015
- গর্ভবতীর ৯ মাসের বিপদ-আপদ
- সব রোগ নিরাময়ের এক বিধান প্রতিদিন দুই বেলা ত্রিফলা খান
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- রেজিষ্ট্রেশন ফরম
- বাৎসরিক বাংলা রাশিফল 2012
- ২১ শে ফেব্রুয়ারী: আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস
- বিল গেটস এর অবিশ্বাস্য জীবনের কিছু তথ্য
Popular Posts Last 30 Days
- সখি ও কাশফুল - আকাশনীল
- জেনে নিন ২০১৭ সাল আপনার জন্য কি সৌভাগ্য নিয়ে আসছে!
- রেজিষ্ট্রেশন ফরম
- ৫৪টি দেশের ভিসা চেক করুন ইচ্ছে মত
- EARN MONEY ONLINE
- 10 Surprising Facts About Headaches
- গীতা সারাংশ
- ১৪০০ সাল কবিতাটি পড়ে কাজী নজরুল ইসলাম উত্তরে এই কবিতাটি লিখেছিলেন,
- সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে
- Free Web Hosting Sites
Popular Posts Last 7 Days
- সখি ও কাশফুল - আকাশনীল
- রেজিষ্ট্রেশন ফরম
- ৫৪টি দেশের ভিসা চেক করুন ইচ্ছে মত
- জেনে নিন ২০১৭ সাল আপনার জন্য কি সৌভাগ্য নিয়ে আসছে!
- EARN MONEY ONLINE
- গীতা সারাংশ
- Free Web Hosting Sites
- 10 Surprising Facts About Headaches
- ১৪০০ সাল কবিতাটি পড়ে কাজী নজরুল ইসলাম উত্তরে এই কবিতাটি লিখেছিলেন,
- হিজড়া সম্প্রদায় : প্রকৃতির পরিহাস, মানবতা যেখানে ভূলুন্ঠিত
স্মরনীয় বাণী
### আজ যা নির্ভুল বলে জানছি, কাল সেটাকেই চরম ভূল বলে মনে হয়।আজ যেটাকে চমকপ্রদ বুদ্ধি মত্ত্বা বলে ভাবছি, সেটাকেই জানব চরম নির্বুদ্ধিতা
### ‘বন্ধুকুল! পৃথিবীতে বন্ধু বলে কেউ আছে আমি জানিনে। শুধু আমার নয়, কারো আছে কিনা সন্দেহ!বন্ধু পাওয়া যায় সেই ছেলেবেলায় স্কুল-কলেজেই।প্রাণের বন্ধু।তারপর আর না ।’ ‘আর না? সারা জীবনে আর না?’
‘জীবন জুড়ে যারা থাকে তারা কেউ কারো বন্ধু নয়।তারা দু’রকমের।এনিমি আর নন্-এনিমি। নন্-এনিমিদেরই বন্ধু বলে ধরতে হয়।’
স্মরনীয় বাণী
# এই সংসারে নিজের বলতে কেউ নেই। কেউ কেউ আপন হয়, আপনার হতে চায়, ক্ষনকালের জন্য, কিছু দিনের জন্য। তুমি যদি সমস্ত জীবনটাকে ছোট করে হাতের তালুর মধ্যে তুলে ধরে একটা বলের মতো ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেখো, ‘ত’ দেখবে যে তুমি ছাড়া, তোমার আয়নায় মুখ ছাড়া, তোমার আপনার বলে কেই নেই, সত্যি কেউ নেই।
#মানুষের স্বভাব হচ্ছে অন্যদের টেনশানে ফেলে সে আনন্দ পায়। সৃ্ষ্টিকর্তাও আমাদের টেনশানে ফেলে আনন্দ পান বলেই মানবজাতি সারাক্ষন টেনশানে থাকে।
#মানুষের মহত্ত্বম গুনের একটির নাম কৌতুহল।
হে মানবজাতি তোমরা বাক্য, কর্ম ও চিন্তায় সৎ হও!!!
***যে ব্যক্তি বাক্য, কর্ম ও চিন্তায় সৎ নয়, সে প্রকৃত মানুষ নয়।একজন পরিপূর্ণ মানুষ হতে হলে, একজন পরিপূর্ণ সৎ লোক হতে হবে। যে ব্যক্তি সকল বিষয়ে সৎ থাকে, সেই সর্বশ্রেষ্ঠ মানব। মানুষের ধর্ম এর চেয়ে কর্ম বড়।তাই করো ধর্মকে গুরুত্ব না দিয়ে তার কর্মকে গুরুত্ব দেয়া উচিত।***
0 comments:
Post a Comment