সেখানে এদের ঘরবাড়ি নির্মাণের জন্য প্রয়োজনীয় উপাদান যেমন- কাদামাটি, মোটা বালু ও সরু বালু রাখা হয়। দীর্ঘ সময় ধরে এদের পর্যবেক্ষণ করে দেখা গেছে, এরা ওই বালু ও মাটির সমন্বয়ে বাড়ির দেয়াল ও ছাদ তৈরি করার সময় দেয়ালে ঘুলঘুলি তৈরি করে। প্রথমে বিজ্ঞানীদের ধারণা ছিল, ঘুলঘুলিগুলো এমনিই হয়তো বালু আর মাটির সংস্পর্শে তৈরি হয়। কিন্তু পর্যবেক্ষণে দেখা গেছে, সেগুলো এরা সচেতনভাবে এবং নিজেরাই তৈরি করে।
সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে
সবচেয়ে বড় প্রতারণা হলো তোমার ভাইকে এমন কথা বলা যা সে বিশ্বাস করে ফেলে অথচ তুমি তাকে মিথ্যে বলেছ । — আল হাদীস (আবু দাউদ শরীফ ঃ)
কথায় কথায় মিথ্যা বলা মুনাফেকী আমল। হাদীসে পাকে মিথ্যাকে মুনাফেকী আমল বলা হয়েছে। হাদীসে বলা হয়েছে- সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে। হতে পারে মিথ্যার আশ্রয়ে সাময়িক লাভবান হয়, কিন্তু সূর্যের আলো যেমন গোপন থাকে না তেমনি শেষ পর্যন্ত মিথ্যাও গোপন থাকে না। একদিন না একদিন প্রকাশ পেয়েই যায়। তখন লোকের সম্মুখে পূর্বের তুলনায় আরো অধিক অপদস্থ হতে হয়। মানুষের কাছে তার কোন ইজ্জত-সম্মান থাকে না। সকলেই তাকে মিথ্যাবাদী মনে করে। আর আল্লাহপাক তো প্রথম থেকেই তার মিথ্যা সম্পর্কে অবহিত আছেন। সুতরাং এরূপ লোকের ইহকাল পরকাল উভয় কালই ধ্বংসমুখী।
স্থপতি পিঁপড়া!
পিঁপড়ার অনেক প্রজাতি রয়েছে। এদের মধ্যে
ঘাসকাটা পিঁপড়াদের জীবনাচরণ অন্যদের চেয়ে বেশ ভিন্ন। এরা মাটির নিচে
রীতিমতো ‘শহর’ গড়ে তুলে বসবাস করে। ওই সব শহরে ৭০ লাখ পর্যন্ত বাসিন্দা
থাকে। এদের সন্তানদের বাঁচার জন্য প্রয়োজনীয় খাদ্য হিসেবে এক ধরনের ছত্রাক
সেখানেই জন্মে। কিন্তু নিজেদের বাঁচা বা ওই
ছত্রাক জন্মানো_দুটোর জন্যই বাতাস দরকার। গবেষকদের মনে প্রশ্ন ছিল, মাটির
নিচে এরা বাতাস চলাচলের উপযোগী পরিবেশ কিভাবে গড়ে তোলে। আর্জেন্টিনার
গবেষকরা এবার সে প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পেয়েছেন। তাঁরা জানিয়েছেন, এ
পিঁপড়াদের স্থাপত্যজ্ঞান বেশ চমৎকার। ওই জ্ঞান কাজে লাগিয়ে এরা এ
ব্যবস্থাসহ নিজেদের জন্য ঘরবাড়ি এমনকি গোটা একটি শহরও গড়ে তোলে।
জার্নাল
অব ইনসেক্ট বিহেভিয়ার-এ প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে আর্জেন্টিনিয়ান মিউজিয়াম
অব ন্যাচারাল সায়েন্সেস-এর গবেষক মারসেলা কোসারিনস্কি জানিয়েছেন, তাঁরা
সম্প্রতি গবেষণাগারে একদল ঘাসকাটা পিঁপড়া এনে রাখেন।
সেখানে এদের ঘরবাড়ি নির্মাণের জন্য প্রয়োজনীয় উপাদান যেমন- কাদামাটি, মোটা বালু ও সরু বালু রাখা হয়। দীর্ঘ সময় ধরে এদের পর্যবেক্ষণ করে দেখা গেছে, এরা ওই বালু ও মাটির সমন্বয়ে বাড়ির দেয়াল ও ছাদ তৈরি করার সময় দেয়ালে ঘুলঘুলি তৈরি করে। প্রথমে বিজ্ঞানীদের ধারণা ছিল, ঘুলঘুলিগুলো এমনিই হয়তো বালু আর মাটির সংস্পর্শে তৈরি হয়। কিন্তু পর্যবেক্ষণে দেখা গেছে, সেগুলো এরা সচেতনভাবে এবং নিজেরাই তৈরি করে।
সেখানে এদের ঘরবাড়ি নির্মাণের জন্য প্রয়োজনীয় উপাদান যেমন- কাদামাটি, মোটা বালু ও সরু বালু রাখা হয়। দীর্ঘ সময় ধরে এদের পর্যবেক্ষণ করে দেখা গেছে, এরা ওই বালু ও মাটির সমন্বয়ে বাড়ির দেয়াল ও ছাদ তৈরি করার সময় দেয়ালে ঘুলঘুলি তৈরি করে। প্রথমে বিজ্ঞানীদের ধারণা ছিল, ঘুলঘুলিগুলো এমনিই হয়তো বালু আর মাটির সংস্পর্শে তৈরি হয়। কিন্তু পর্যবেক্ষণে দেখা গেছে, সেগুলো এরা সচেতনভাবে এবং নিজেরাই তৈরি করে।
ড.
কোসারিনস্কি জানিয়েছেন, এরা হাতের কাছে পাওয়া উপাদান দিয়ে ঘরবাড়ি তৈরি করে
ফেললেও যখনই কোনো উপাদানের বিকল্প হিসেবে আরো ভালো কোনোকিছুর সন্ধান পায়,
তখনই এরা সেটিকে পরিবর্তন করে নেয়। এ প্রক্রিয়া চলতেই থাকে। এরা মুখের
সাহায্যে মাটিকে গোল করে নিয়ে দেয়াল ও ছাদে ব্যবহার করা বালুর মাঝখানে
স্থাপন করে। এতে বাতাস চলাচলের জন্য উপযোগী ফাঁকা স্থান তৈরির ব্যবস্থা
রাখে। দেখা গেছে, বৃষ্টিতে ঘরটি টিকবে কি না, সেটি পরীক্ষা করে দেখতে এ
পিঁপড়ারা ছাদ ও দেয়াল তৈরির পর ওপর থেকে পানি ছিটিয়ে ‘নকল বৃষ্টি’ তৈরি
করে। যদি ছাদ বা দেয়াল ধসে পড়ে, তবে এরা কোনো একটি উপাদান পাল্টে আবার নতুন
করে ঘর নির্মাণে লেগে পড়ে। এভাবে কার্যসিদ্ধি না হওয়া পর্যন্ত এদের এ
প্রক্রিয়া চলতে থাকে।
গবেষকরা বলছেন,
স্পষ্টতই বোঝা যাচ্ছে, এদের বুদ্ধি ও ক্ষমতা বিশেষ করে এদের স্থাপত্য কৌশল
ও এ বিষয়ে জ্ঞান অসাধারণ। কাজেই এত ছোট প্রাণী হওয়ার পরও এদের ছোট করে
দেখার কোনো উপায় নেই।
সূত্র : বিবিসি নিউজ অনলাইন।
কালের কন্ঠ
About the Author
Write About Yourself/Fellow Blogger Here!!!
Follow Me on Twitter [at] akashnill
Add this widget to your blog
Follow Me on Twitter [at] akashnill
Labels:
গবেষনা,
পোকা-মাকড়,
প্রকৃতি,
প্রাণী
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
মানব জীবন সারাংশ
যা হয়েছে তা ভালই হয়েছে ,
যা হচ্ছে তা ভালই হচ্ছে,
যা হবে তাও ভালই হবে।
তোমার কি হারিয়েছে, যে তুমি কাঁদছ ?
তুমি কি নিয়ে এসেছিলে, যা তুমি হারিয়েছ?
তুমি কি সৃষ্টি করেছ, যা নষ্ট হয়ে গেছে?
তুমি যা নিয়েছ, এখান থেকেই নিয়েছ,
যা দিয়েছ এখানেই দিয়েছ।
তোমার আজ যা আছে ,
কাল তা অন্যকারো ছিল,
পরশু সেটা অন্যকারো হয়ে যাবে।
পরিবর্তনই সংসার এর নিয়ম ।
যা হচ্ছে তা ভালই হচ্ছে,
যা হবে তাও ভালই হবে।
তোমার কি হারিয়েছে, যে তুমি কাঁদছ ?
তুমি কি নিয়ে এসেছিলে, যা তুমি হারিয়েছ?
তুমি কি সৃষ্টি করেছ, যা নষ্ট হয়ে গেছে?
তুমি যা নিয়েছ, এখান থেকেই নিয়েছ,
যা দিয়েছ এখানেই দিয়েছ।
তোমার আজ যা আছে ,
কাল তা অন্যকারো ছিল,
পরশু সেটা অন্যকারো হয়ে যাবে।
পরিবর্তনই সংসার এর নিয়ম ।
জীবন মানে সংগ্রাম
চেয়েছিলাম শীতের কাছে
এক বিন্দু শিশির কণা
সে দিলো শৈত্যপ্রবাহ
আর তুষার ঝড়
বস্রহীন মানুষের আর্তনাদ
আর বেচেঁ থাকার যন্ত্রনা..
প্রকৃতির কাছে চেয়েছিলাম
একটি সুখের নীড়
সে দিলো নদীর ভাঙ্গন
আর সর্বনাশা জলোচ্ছ্বাস
এরই নাম জীবন,
বেচেঁ থাকা যায় না সংগ্রামহীন ..
এক বিন্দু শিশির কণা
সে দিলো শৈত্যপ্রবাহ
আর তুষার ঝড়
বস্রহীন মানুষের আর্তনাদ
আর বেচেঁ থাকার যন্ত্রনা..
প্রকৃতির কাছে চেয়েছিলাম
একটি সুখের নীড়
সে দিলো নদীর ভাঙ্গন
আর সর্বনাশা জলোচ্ছ্বাস
এরই নাম জীবন,
বেচেঁ থাকা যায় না সংগ্রামহীন ..
Popular Posts
- ডাউনলোড করুন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি- প্রকৌশলী মজিবুর রহমান Textbook For Class XI-XII
- বিভিন্ন রাশির জাতক-জাতিকার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য
- বাৎসরিক বাংলা রাশিফল 2015
- গর্ভবতীর ৯ মাসের বিপদ-আপদ
- সব রোগ নিরাময়ের এক বিধান প্রতিদিন দুই বেলা ত্রিফলা খান
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- রেজিষ্ট্রেশন ফরম
- বাৎসরিক বাংলা রাশিফল 2012
- ২১ শে ফেব্রুয়ারী: আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস
- বিল গেটস এর অবিশ্বাস্য জীবনের কিছু তথ্য
Popular Posts Last 30 Days
- গীতা সারাংশ
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- ১৪০০ সাল কবিতাটি পড়ে কাজী নজরুল ইসলাম উত্তরে এই কবিতাটি লিখেছিলেন,
- বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার স্কুলের এস, এস, সি ২০১১ এর ফলাফল দেখুন
- ডাউনলোড করুন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি- প্রকৌশলী মজিবুর রহমান Textbook For Class XI-XII
- আজ ধানের ক্ষেতে রৌদ্রছায়ায়
- হিজড়া সম্প্রদায় : প্রকৃতির পরিহাস, মানবতা যেখানে ভূলুন্ঠিত
- চোখের পানির রহস্য
- ফুল ফুটুক, না ফুটুক আজ বসন্ত, আজ বসন্ত দিন
- রেজিষ্ট্রেশন ফরম
Popular Posts Last 7 Days
- ১৪০০ সাল কবিতাটি পড়ে কাজী নজরুল ইসলাম উত্তরে এই কবিতাটি লিখেছিলেন,
- রেজিষ্ট্রেশন ফরম
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- সময় নিয়ে কিছুক্ষনের ভাবনা
- ডাউনলোড করুন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি- প্রকৌশলী মজিবুর রহমান Textbook For Class XI-XII
- হিজড়া সম্প্রদায় : প্রকৃতির পরিহাস, মানবতা যেখানে ভূলুন্ঠিত
- চোখের পানির রহস্য
- অহংবোধ, তোমার জন্য
- আমি রাজা
- ফুল ফুটুক, না ফুটুক আজ বসন্ত, আজ বসন্ত দিন
স্মরনীয় বাণী
### আজ যা নির্ভুল বলে জানছি, কাল সেটাকেই চরম ভূল বলে মনে হয়।আজ যেটাকে চমকপ্রদ বুদ্ধি মত্ত্বা বলে ভাবছি, সেটাকেই জানব চরম নির্বুদ্ধিতা
### ‘বন্ধুকুল! পৃথিবীতে বন্ধু বলে কেউ আছে আমি জানিনে। শুধু আমার নয়, কারো আছে কিনা সন্দেহ!বন্ধু পাওয়া যায় সেই ছেলেবেলায় স্কুল-কলেজেই।প্রাণের বন্ধু।তারপর আর না ।’ ‘আর না? সারা জীবনে আর না?’
‘জীবন জুড়ে যারা থাকে তারা কেউ কারো বন্ধু নয়।তারা দু’রকমের।এনিমি আর নন্-এনিমি। নন্-এনিমিদেরই বন্ধু বলে ধরতে হয়।’
স্মরনীয় বাণী
# এই সংসারে নিজের বলতে কেউ নেই। কেউ কেউ আপন হয়, আপনার হতে চায়, ক্ষনকালের জন্য, কিছু দিনের জন্য। তুমি যদি সমস্ত জীবনটাকে ছোট করে হাতের তালুর মধ্যে তুলে ধরে একটা বলের মতো ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেখো, ‘ত’ দেখবে যে তুমি ছাড়া, তোমার আয়নায় মুখ ছাড়া, তোমার আপনার বলে কেই নেই, সত্যি কেউ নেই।
#মানুষের স্বভাব হচ্ছে অন্যদের টেনশানে ফেলে সে আনন্দ পায়। সৃ্ষ্টিকর্তাও আমাদের টেনশানে ফেলে আনন্দ পান বলেই মানবজাতি সারাক্ষন টেনশানে থাকে।
#মানুষের মহত্ত্বম গুনের একটির নাম কৌতুহল।
হে মানবজাতি তোমরা বাক্য, কর্ম ও চিন্তায় সৎ হও!!!
***যে ব্যক্তি বাক্য, কর্ম ও চিন্তায় সৎ নয়, সে প্রকৃত মানুষ নয়।একজন পরিপূর্ণ মানুষ হতে হলে, একজন পরিপূর্ণ সৎ লোক হতে হবে। যে ব্যক্তি সকল বিষয়ে সৎ থাকে, সেই সর্বশ্রেষ্ঠ মানব। মানুষের ধর্ম এর চেয়ে কর্ম বড়।তাই করো ধর্মকে গুরুত্ব না দিয়ে তার কর্মকে গুরুত্ব দেয়া উচিত।***
0 comments:
Post a Comment