পিএলওএস ওয়ান নামে এক সাময়িকীতে ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের গবেষকরা জানিয়েছেন, মানুষের মনে সুন্দর বা প্রশংসার মতো অনুভূতি মস্তিষ্কের কোন অংশটি নিয়ন্ত্রণ করে, তা এত দিন জানা ছিল না। সম্প্রতি এক গবেষণায় তা জানা সম্ভব হয়েছে। এ গবেষণায় ২১ তরুণ-তরুণীকে কিছু চিত্রকর্ম ও সংগীত শুনতে দেওয়া হয়। এ সময় তাদের প্রত্যেকের মস্তিষ্কের স্ক্যান অনুসরণ করা হয়। তখন দেখা গেছে, যখন কোনো চিত্রকর্ম বা সংগীত কেউ পছন্দ বা প্রশংসার দৃষ্টিতে দেখেছে, তখনই তার মস্তিষ্কের মিডিয়াল অরবিটো-ফ্রন্টাল কর্টেঙ্ অংশটি অনেক বেশি উদ্দীপিত হয়ে উঠেছে।গবেষক সেমির জেকি জানিয়েছেন, সৌন্দর্যের মতো ব্যক্তিনিষ্ঠ ও বায়বীয় বিষয় অতীত কাল থেকেই বিতর্কিত। তবে এ গবেষণায় অন্তত এটি জানা সম্ভব হয়েছে যে, মস্তিষ্কের ঠিক কোন অঞ্চলটি এর অনুভূতি জাগিয়ে তোলে। তিনি জানান, মস্তিষ্কের ঠিক কেন্দ্রের কাছাকছি আরো কডেট নিউক্লিয়াস নামে একটি অংশ রয়েছে। মানুষ যখন কোনো বিষয়ে বেশি মনোযোগ দেওয়ার চেষ্টা করে তখন সেটিও বেশি উদ্দীপিত হয়ে ওঠে। এ ছাড়া মানুষ যখন তার ভালোবাসার মানুষকে দেখে তখনো কডেট নিউক্লিয়াস অনেক বেশি উদ্দীপনা দেখায়। এর আগে এ অংশটি অনুসরণ করে জানা গিয়েছিল, মা ও প্রেমিকা বা স্ত্রীর প্রতি মানুষের ভালোবাসার ধরন আসলে একই। সূত্র : দ্য ডেইলিমেইল অনলাইন।
সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে
সবচেয়ে বড় প্রতারণা হলো তোমার ভাইকে এমন কথা বলা যা সে বিশ্বাস করে ফেলে অথচ তুমি তাকে মিথ্যে বলেছ । — আল হাদীস (আবু দাউদ শরীফ ঃ)
কথায় কথায় মিথ্যা বলা মুনাফেকী আমল। হাদীসে পাকে মিথ্যাকে মুনাফেকী আমল বলা হয়েছে। হাদীসে বলা হয়েছে- সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে। হতে পারে মিথ্যার আশ্রয়ে সাময়িক লাভবান হয়, কিন্তু সূর্যের আলো যেমন গোপন থাকে না তেমনি শেষ পর্যন্ত মিথ্যাও গোপন থাকে না। একদিন না একদিন প্রকাশ পেয়েই যায়। তখন লোকের সম্মুখে পূর্বের তুলনায় আরো অধিক অপদস্থ হতে হয়। মানুষের কাছে তার কোন ইজ্জত-সম্মান থাকে না। সকলেই তাকে মিথ্যাবাদী মনে করে। আর আল্লাহপাক তো প্রথম থেকেই তার মিথ্যা সম্পর্কে অবহিত আছেন। সুতরাং এরূপ লোকের ইহকাল পরকাল উভয় কালই ধ্বংসমুখী।
ঘিলুই সব সৌন্দর্যের মূল
যখন আমরা বলি-সৌন্দর্য দর্শকের দেখার মধ্যে, অর্থাৎ চোখের মধ্যেই নিহিত, তখন আমরা সত্য থেকে ইঞ্চিখানেক দূরে থাকি। কেননা বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, মস্তিষ্কের যে অংশটি মানুষের চোখে বা মনে সুন্দরের অনুভূতি তৈরি করে, সেটি চোখের একেবারে পেছন দিকে ইঞ্চিখানেক দূরত্বে অবস্থিত। মস্তিষ্কের ওই বিশেষ অংশটির কেতাবি নাম মিডিয়াল অরবিটো-ফ্রন্টাল কর্টেঙ্। কোনো ব্যক্তি-বিষয়-বস্তু সম্পর্কে এটিই মানুষের মনে সুন্দর বা আনন্দজনক অনুভূতি জাগিয়ে তোলে বলে গবেষকরা নিশ্চিত হয়েছেন। অর্থাৎ সৌন্দর্য মানুষের চোখে নয়, আসলে থাকে তার ঘিলুতে।
পিএলওএস ওয়ান নামে এক সাময়িকীতে ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের গবেষকরা জানিয়েছেন, মানুষের মনে সুন্দর বা প্রশংসার মতো অনুভূতি মস্তিষ্কের কোন অংশটি নিয়ন্ত্রণ করে, তা এত দিন জানা ছিল না। সম্প্রতি এক গবেষণায় তা জানা সম্ভব হয়েছে। এ গবেষণায় ২১ তরুণ-তরুণীকে কিছু চিত্রকর্ম ও সংগীত শুনতে দেওয়া হয়। এ সময় তাদের প্রত্যেকের মস্তিষ্কের স্ক্যান অনুসরণ করা হয়। তখন দেখা গেছে, যখন কোনো চিত্রকর্ম বা সংগীত কেউ পছন্দ বা প্রশংসার দৃষ্টিতে দেখেছে, তখনই তার মস্তিষ্কের মিডিয়াল অরবিটো-ফ্রন্টাল কর্টেঙ্ অংশটি অনেক বেশি উদ্দীপিত হয়ে উঠেছে।গবেষক সেমির জেকি জানিয়েছেন, সৌন্দর্যের মতো ব্যক্তিনিষ্ঠ ও বায়বীয় বিষয় অতীত কাল থেকেই বিতর্কিত। তবে এ গবেষণায় অন্তত এটি জানা সম্ভব হয়েছে যে, মস্তিষ্কের ঠিক কোন অঞ্চলটি এর অনুভূতি জাগিয়ে তোলে। তিনি জানান, মস্তিষ্কের ঠিক কেন্দ্রের কাছাকছি আরো কডেট নিউক্লিয়াস নামে একটি অংশ রয়েছে। মানুষ যখন কোনো বিষয়ে বেশি মনোযোগ দেওয়ার চেষ্টা করে তখন সেটিও বেশি উদ্দীপিত হয়ে ওঠে। এ ছাড়া মানুষ যখন তার ভালোবাসার মানুষকে দেখে তখনো কডেট নিউক্লিয়াস অনেক বেশি উদ্দীপনা দেখায়। এর আগে এ অংশটি অনুসরণ করে জানা গিয়েছিল, মা ও প্রেমিকা বা স্ত্রীর প্রতি মানুষের ভালোবাসার ধরন আসলে একই। সূত্র : দ্য ডেইলিমেইল অনলাইন।
পিএলওএস ওয়ান নামে এক সাময়িকীতে ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের গবেষকরা জানিয়েছেন, মানুষের মনে সুন্দর বা প্রশংসার মতো অনুভূতি মস্তিষ্কের কোন অংশটি নিয়ন্ত্রণ করে, তা এত দিন জানা ছিল না। সম্প্রতি এক গবেষণায় তা জানা সম্ভব হয়েছে। এ গবেষণায় ২১ তরুণ-তরুণীকে কিছু চিত্রকর্ম ও সংগীত শুনতে দেওয়া হয়। এ সময় তাদের প্রত্যেকের মস্তিষ্কের স্ক্যান অনুসরণ করা হয়। তখন দেখা গেছে, যখন কোনো চিত্রকর্ম বা সংগীত কেউ পছন্দ বা প্রশংসার দৃষ্টিতে দেখেছে, তখনই তার মস্তিষ্কের মিডিয়াল অরবিটো-ফ্রন্টাল কর্টেঙ্ অংশটি অনেক বেশি উদ্দীপিত হয়ে উঠেছে।গবেষক সেমির জেকি জানিয়েছেন, সৌন্দর্যের মতো ব্যক্তিনিষ্ঠ ও বায়বীয় বিষয় অতীত কাল থেকেই বিতর্কিত। তবে এ গবেষণায় অন্তত এটি জানা সম্ভব হয়েছে যে, মস্তিষ্কের ঠিক কোন অঞ্চলটি এর অনুভূতি জাগিয়ে তোলে। তিনি জানান, মস্তিষ্কের ঠিক কেন্দ্রের কাছাকছি আরো কডেট নিউক্লিয়াস নামে একটি অংশ রয়েছে। মানুষ যখন কোনো বিষয়ে বেশি মনোযোগ দেওয়ার চেষ্টা করে তখন সেটিও বেশি উদ্দীপিত হয়ে ওঠে। এ ছাড়া মানুষ যখন তার ভালোবাসার মানুষকে দেখে তখনো কডেট নিউক্লিয়াস অনেক বেশি উদ্দীপনা দেখায়। এর আগে এ অংশটি অনুসরণ করে জানা গিয়েছিল, মা ও প্রেমিকা বা স্ত্রীর প্রতি মানুষের ভালোবাসার ধরন আসলে একই। সূত্র : দ্য ডেইলিমেইল অনলাইন।
About the Author
Write About Yourself/Fellow Blogger Here!!!
Follow Me on Twitter [at] akashnill
Add this widget to your blog
Follow Me on Twitter [at] akashnill
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
মানব জীবন সারাংশ
যা হয়েছে তা ভালই হয়েছে ,
যা হচ্ছে তা ভালই হচ্ছে,
যা হবে তাও ভালই হবে।
তোমার কি হারিয়েছে, যে তুমি কাঁদছ ?
তুমি কি নিয়ে এসেছিলে, যা তুমি হারিয়েছ?
তুমি কি সৃষ্টি করেছ, যা নষ্ট হয়ে গেছে?
তুমি যা নিয়েছ, এখান থেকেই নিয়েছ,
যা দিয়েছ এখানেই দিয়েছ।
তোমার আজ যা আছে ,
কাল তা অন্যকারো ছিল,
পরশু সেটা অন্যকারো হয়ে যাবে।
পরিবর্তনই সংসার এর নিয়ম ।
যা হচ্ছে তা ভালই হচ্ছে,
যা হবে তাও ভালই হবে।
তোমার কি হারিয়েছে, যে তুমি কাঁদছ ?
তুমি কি নিয়ে এসেছিলে, যা তুমি হারিয়েছ?
তুমি কি সৃষ্টি করেছ, যা নষ্ট হয়ে গেছে?
তুমি যা নিয়েছ, এখান থেকেই নিয়েছ,
যা দিয়েছ এখানেই দিয়েছ।
তোমার আজ যা আছে ,
কাল তা অন্যকারো ছিল,
পরশু সেটা অন্যকারো হয়ে যাবে।
পরিবর্তনই সংসার এর নিয়ম ।
জীবন মানে সংগ্রাম
চেয়েছিলাম শীতের কাছে
এক বিন্দু শিশির কণা
সে দিলো শৈত্যপ্রবাহ
আর তুষার ঝড়
বস্রহীন মানুষের আর্তনাদ
আর বেচেঁ থাকার যন্ত্রনা..
প্রকৃতির কাছে চেয়েছিলাম
একটি সুখের নীড়
সে দিলো নদীর ভাঙ্গন
আর সর্বনাশা জলোচ্ছ্বাস
এরই নাম জীবন,
বেচেঁ থাকা যায় না সংগ্রামহীন ..
এক বিন্দু শিশির কণা
সে দিলো শৈত্যপ্রবাহ
আর তুষার ঝড়
বস্রহীন মানুষের আর্তনাদ
আর বেচেঁ থাকার যন্ত্রনা..
প্রকৃতির কাছে চেয়েছিলাম
একটি সুখের নীড়
সে দিলো নদীর ভাঙ্গন
আর সর্বনাশা জলোচ্ছ্বাস
এরই নাম জীবন,
বেচেঁ থাকা যায় না সংগ্রামহীন ..
Popular Posts
- ডাউনলোড করুন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি- প্রকৌশলী মজিবুর রহমান Textbook For Class XI-XII
- বিভিন্ন রাশির জাতক-জাতিকার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য
- বাৎসরিক বাংলা রাশিফল 2015
- গর্ভবতীর ৯ মাসের বিপদ-আপদ
- সব রোগ নিরাময়ের এক বিধান প্রতিদিন দুই বেলা ত্রিফলা খান
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- রেজিষ্ট্রেশন ফরম
- বাৎসরিক বাংলা রাশিফল 2012
- ২১ শে ফেব্রুয়ারী: আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস
- বিল গেটস এর অবিশ্বাস্য জীবনের কিছু তথ্য
Popular Posts Last 30 Days
- সখি ও কাশফুল - আকাশনীল
- জেনে নিন ২০১৭ সাল আপনার জন্য কি সৌভাগ্য নিয়ে আসছে!
- রেজিষ্ট্রেশন ফরম
- ৫৪টি দেশের ভিসা চেক করুন ইচ্ছে মত
- 10 Surprising Facts About Headaches
- EARN MONEY ONLINE
- ১৪০০ সাল কবিতাটি পড়ে কাজী নজরুল ইসলাম উত্তরে এই কবিতাটি লিখেছিলেন,
- গীতা সারাংশ
- সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
Popular Posts Last 7 Days
স্মরনীয় বাণী
### আজ যা নির্ভুল বলে জানছি, কাল সেটাকেই চরম ভূল বলে মনে হয়।আজ যেটাকে চমকপ্রদ বুদ্ধি মত্ত্বা বলে ভাবছি, সেটাকেই জানব চরম নির্বুদ্ধিতা
### ‘বন্ধুকুল! পৃথিবীতে বন্ধু বলে কেউ আছে আমি জানিনে। শুধু আমার নয়, কারো আছে কিনা সন্দেহ!বন্ধু পাওয়া যায় সেই ছেলেবেলায় স্কুল-কলেজেই।প্রাণের বন্ধু।তারপর আর না ।’ ‘আর না? সারা জীবনে আর না?’
‘জীবন জুড়ে যারা থাকে তারা কেউ কারো বন্ধু নয়।তারা দু’রকমের।এনিমি আর নন্-এনিমি। নন্-এনিমিদেরই বন্ধু বলে ধরতে হয়।’
স্মরনীয় বাণী
# এই সংসারে নিজের বলতে কেউ নেই। কেউ কেউ আপন হয়, আপনার হতে চায়, ক্ষনকালের জন্য, কিছু দিনের জন্য। তুমি যদি সমস্ত জীবনটাকে ছোট করে হাতের তালুর মধ্যে তুলে ধরে একটা বলের মতো ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেখো, ‘ত’ দেখবে যে তুমি ছাড়া, তোমার আয়নায় মুখ ছাড়া, তোমার আপনার বলে কেই নেই, সত্যি কেউ নেই।
#মানুষের স্বভাব হচ্ছে অন্যদের টেনশানে ফেলে সে আনন্দ পায়। সৃ্ষ্টিকর্তাও আমাদের টেনশানে ফেলে আনন্দ পান বলেই মানবজাতি সারাক্ষন টেনশানে থাকে।
#মানুষের মহত্ত্বম গুনের একটির নাম কৌতুহল।
হে মানবজাতি তোমরা বাক্য, কর্ম ও চিন্তায় সৎ হও!!!
***যে ব্যক্তি বাক্য, কর্ম ও চিন্তায় সৎ নয়, সে প্রকৃত মানুষ নয়।একজন পরিপূর্ণ মানুষ হতে হলে, একজন পরিপূর্ণ সৎ লোক হতে হবে। যে ব্যক্তি সকল বিষয়ে সৎ থাকে, সেই সর্বশ্রেষ্ঠ মানব। মানুষের ধর্ম এর চেয়ে কর্ম বড়।তাই করো ধর্মকে গুরুত্ব না দিয়ে তার কর্মকে গুরুত্ব দেয়া উচিত।***
0 comments:
Post a Comment