বিজ্ঞানীরা প্রথমবারের মতো আলুর পুরো জিন-নকশা উদ্ঘাটন করেছেন। এতে করে বিশ্বের মানুষের অন্যতম প্রধান খাদ্য আলু উৎ পাদনে বড় ধরনের অগ্রগতি হবে বলে বিজ্ঞানীরা আশা করছেন।
বিভিন্ন দেশের বিজ্ঞানীদের একটি দল এই যুগান্তকারী কাজটি করেছেন। তাঁরা কাজ করছেন যুক্তরাজ্যের স্কটল্যান্ডের ডান্ডির জেমস হুট্টন ইনস্টিটিউটে।
জেমস হুট্টন ইনস্টিটিউটের প্রধান নির্বাহী অধ্যাপক ইয়েন গর্ডন বলেন, পুরো জিন অনুক্রম (জিন সিকোয়েন্স) উদ্ঘাটনের ফলে এখন আরও বেশি পুষ্টিমানসমৃদ্ধ, পোকামাকড় ও রোগবালাই প্রতিরোধী আলুর জাত উদ্ভাবন করা সম্ভব হবে। এতে করে সহজেই আলুর উৎ পাদন অনেক বাড়ানো যাবে। ফলে বিশ্বের দ্রুত বর্ধমান জনসংখ্যার জন্য খাদ্যের জোগান দেওয়ার চাপও কমবে।
গবেষকেরা বলছেন, পুরো জিন-অনুক্রম উদ্ঘাটনের ফলে শিগগির আলুর উন্নত জাত উদ্ভাবন করা সম্ভব হবে। জিন-মানচিত্র বা জেনম ম্যাপিং বলতে ডিএনএর মধ্যে জিনগুলো কীভাবে বা কোন পর্যায়ক্রমে সাজানো থাকে, সেটা বোঝায়। প্রতিটি জিনের ভিন্নতার কারণে আলুর আকার, স্বাদ ও রং ভিন্ন হয়। আর জিনের অনুক্রম জানতে পারলে জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের মাধ্যমে নতুন জাত উদ্ভাবন করা সম্ভব হবে। এর ফলে আলুর উচ্চফলনশীল জাত উদ্ভাবন-প্রক্রিয়ার সময় অনেক কমিয়ে আনা যাবে। বর্তমানে এ জন্য ১০ বছরেরও বেশি সময় লেগে যায়।
গবেষকেরা তিন বছর কাজ করে আলুর এই পুরো জিন-অনুক্রম উদ্ঘাটন করেছেন। তবে তাঁদের কাজ এখনো পুরো শেষ হয়নি। গবেষকেরা এখন তথ্য চূড়ান্তভাবে প্রক্রিয়াজাত করার কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। আর এসব তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করতে আরও কয়েক বছর লেগে যাবে। বিবিসি।
বিভিন্ন দেশের বিজ্ঞানীদের একটি দল এই যুগান্তকারী কাজটি করেছেন। তাঁরা কাজ করছেন যুক্তরাজ্যের স্কটল্যান্ডের ডান্ডির জেমস হুট্টন ইনস্টিটিউটে।
জেমস হুট্টন ইনস্টিটিউটের প্রধান নির্বাহী অধ্যাপক ইয়েন গর্ডন বলেন, পুরো জিন অনুক্রম (জিন সিকোয়েন্স) উদ্ঘাটনের ফলে এখন আরও বেশি পুষ্টিমানসমৃদ্ধ, পোকামাকড় ও রোগবালাই প্রতিরোধী আলুর জাত উদ্ভাবন করা সম্ভব হবে। এতে করে সহজেই আলুর উৎ পাদন অনেক বাড়ানো যাবে। ফলে বিশ্বের দ্রুত বর্ধমান জনসংখ্যার জন্য খাদ্যের জোগান দেওয়ার চাপও কমবে।
গবেষকেরা বলছেন, পুরো জিন-অনুক্রম উদ্ঘাটনের ফলে শিগগির আলুর উন্নত জাত উদ্ভাবন করা সম্ভব হবে। জিন-মানচিত্র বা জেনম ম্যাপিং বলতে ডিএনএর মধ্যে জিনগুলো কীভাবে বা কোন পর্যায়ক্রমে সাজানো থাকে, সেটা বোঝায়। প্রতিটি জিনের ভিন্নতার কারণে আলুর আকার, স্বাদ ও রং ভিন্ন হয়। আর জিনের অনুক্রম জানতে পারলে জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের মাধ্যমে নতুন জাত উদ্ভাবন করা সম্ভব হবে। এর ফলে আলুর উচ্চফলনশীল জাত উদ্ভাবন-প্রক্রিয়ার সময় অনেক কমিয়ে আনা যাবে। বর্তমানে এ জন্য ১০ বছরেরও বেশি সময় লেগে যায়।
গবেষকেরা তিন বছর কাজ করে আলুর এই পুরো জিন-অনুক্রম উদ্ঘাটন করেছেন। তবে তাঁদের কাজ এখনো পুরো শেষ হয়নি। গবেষকেরা এখন তথ্য চূড়ান্তভাবে প্রক্রিয়াজাত করার কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। আর এসব তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করতে আরও কয়েক বছর লেগে যাবে। বিবিসি।
0 comments:
Post a Comment