সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে
সবচেয়ে বড় প্রতারণা হলো তোমার ভাইকে এমন কথা বলা যা সে বিশ্বাস করে ফেলে অথচ তুমি তাকে মিথ্যে বলেছ । — আল হাদীস (আবু দাউদ শরীফ ঃ)
কথায় কথায় মিথ্যা বলা মুনাফেকী আমল। হাদীসে পাকে মিথ্যাকে মুনাফেকী আমল বলা হয়েছে। হাদীসে বলা হয়েছে- সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে। হতে পারে মিথ্যার আশ্রয়ে সাময়িক লাভবান হয়, কিন্তু সূর্যের আলো যেমন গোপন থাকে না তেমনি শেষ পর্যন্ত মিথ্যাও গোপন থাকে না। একদিন না একদিন প্রকাশ পেয়েই যায়। তখন লোকের সম্মুখে পূর্বের তুলনায় আরো অধিক অপদস্থ হতে হয়। মানুষের কাছে তার কোন ইজ্জত-সম্মান থাকে না। সকলেই তাকে মিথ্যাবাদী মনে করে। আর আল্লাহপাক তো প্রথম থেকেই তার মিথ্যা সম্পর্কে অবহিত আছেন। সুতরাং এরূপ লোকের ইহকাল পরকাল উভয় কালই ধ্বংসমুখী।
আসছে অনন্ত যৌবন লাভের মহৌষধ
মানুষ বুড়ো হলেই শরীরে বাসা বাঁধে হাজারো অসুখ-বিসুখ। জীবনের শেষ প্রান্তে এসে কমে যায় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, ত্বক কুঁচকে যায়, দৃষ্টি শক্তি হয় ক্ষীণ, স্মৃতিও হয়ে যায় ঝাপসা। অন্তীম ক্ষণের এই নানামুখী ঝক্কি ঝামেলার ভয়ে সবাই চান চির তরুণ থাকতে। জীবনের সর্বস্ব দিয়েও কেউ কেউ তারুণ্য কিনতে চেয়েছেন এমন গল্প সবারই জানা।
এতোদিন মানুষের চির তরুণ হয়ে বেঁচে থাকার এই স্বপ্ন অধরা থাকলেও সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা একটা সুখবর দিয়েছেন। তারা বলছেন, শিগগির বাজারে আসছে বৃদ্ধ বয়সে রোগ প্রতিরোধকারী ওষুধ। এ বিশেষ ওষুধ সেবনের ফলে কোনো রোগ বালাইয়ের স্পর্শ ছাড়াই বৃদ্ধ বয়সটা অতিক্রম করা যাবে যৌবনের মতোই স্বাচ্ছন্দে। শুধু তাই নয় জাদুমন্ত্রের মতো কুঁচকে যাওয়া ত্বক হয়ে যাবে টান টান মসৃন। শ্বেত শুভ্র চুলের জায়গায় হয়ে যাবে মাথাভর্তি ঘন কালো (যার যেমন)।
আজীবন তরুণ থাকার এ মহৌষধটি বাজারে আসছে আগামী ১০ বছরের মধ্যেই।
শুক্রবার সেলটেনহাম বিজ্ঞান উৎসবে এমনটিই জানালেন লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের অধ্যাপক লিনডা পার্টিজ।
উৎসবে বয়সের সঙ্গে সম্পর্কিত জিনবিদ্যার বিশেষজ্ঞ লিনডা বলেন, গবেষকরা প্রাণীর স্বাস্থ্য এবং দীর্ঘায়ূর সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত জিন সনাক্ত করতে সক্ষম হয়েছেন। এ জিনের ওপর কাজ করে এমন ওষুধও বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করে ফেলেছেন।
উদাহরণ হিসেবে তিনি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক বেঞ্জামিন বোটনের গবেষণার কথা উল্লেখ করেন। এতে একটি বয়স্ক ইঁদুরের শরীরে ওই ওষুধটি প্রয়োগ করা হয়। ওষুধ প্রয়োগের সময় ইঁদুরটির ত্বক, মস্তিষ্ক, নাড়িভুঁড়ি এবং অন্যান্য অঙ্গপ্রতঙ্গে বয়সের ছাপ ছিল।
কিন্তু একটি গুরুত্বপূর্ণ এনজাইম নিয়ন্ত্রণকারী ওষুধটি প্রয়োগ কারার মাত্র দুই মাসের মধ্যে প্রাণীটি দেহে অনেক বেশি নতুন কোষ তৈরি করল যা সে প্রায় সম্পূর্ণরুপে হারিয়ে ফেলেছিল। এতে লক্ষ্যনীয়ভাবে ইঁদুরটি তরুণ অবস্থায় ফিরে আসে।
অন্য একটি গবেষণার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘ইনসুলিন এবং কিছু হরমোনের ওপর প্রতিক্রিয়ার সম্পর্কগুলোই প্রাণীর স্বাস্থ্য ও বুড়িয়ে যাওয়া নিয়ন্ত্রণ করে। অর্থাৎ ইনসুলিন ও হরমোনের প্রতিক্রিয়া নিয়ন্ত্রণকারী উপদানগুলোর ওপর গবেষণার মাধ্যমে বয়স নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।
অধ্যাপক লিনডা এ ওষুধ গ্রহণের নিয়ম সম্পর্কে বলেন, ‘মধ্যবয়স থেকে প্রতিদিন একটি করে বড়ি গ্রহণ আমাদের বুড়িয়ে যাওয়ার হাত থেকে রক্ষা করবে। সামান্য পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার সম্ভাবনা উপেক্ষা করলে ওষুধটি সেবনের পর থেকেই রোগ-শোকহীন উচ্ছ্বল তারুণ্যের মধ্যে বাকি জীবন অতিবাহিত করার গ্যারান্টি দেওয়া যেতে পারে।
কিছু আন্তর্জাতিক ওষুধ কোম্পানি ইতেমধ্যেই এ ধরনের ওষুধ বাজারজাত করার আগ্রহ দেখিয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, এ ওষুধ বাজারে আসলে তা একজন মানুষকে অসুস্থ হওয়ার ভোগান্তি ও চিকিৎসা ব্যয়ের হাত থেকে রক্ষা করবে।
About the Author
Write About Yourself/Fellow Blogger Here!!!
Follow Me on Twitter [at] akashnill
Add this widget to your blog
Follow Me on Twitter [at] akashnill
Labels:
Diet and Fitness,
Discovery,
Health-And-Fitness,
Thesis,
গবেষনা,
স্বাস্থ্য
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
মানব জীবন সারাংশ
যা হয়েছে তা ভালই হয়েছে ,
যা হচ্ছে তা ভালই হচ্ছে,
যা হবে তাও ভালই হবে।
তোমার কি হারিয়েছে, যে তুমি কাঁদছ ?
তুমি কি নিয়ে এসেছিলে, যা তুমি হারিয়েছ?
তুমি কি সৃষ্টি করেছ, যা নষ্ট হয়ে গেছে?
তুমি যা নিয়েছ, এখান থেকেই নিয়েছ,
যা দিয়েছ এখানেই দিয়েছ।
তোমার আজ যা আছে ,
কাল তা অন্যকারো ছিল,
পরশু সেটা অন্যকারো হয়ে যাবে।
পরিবর্তনই সংসার এর নিয়ম ।
যা হচ্ছে তা ভালই হচ্ছে,
যা হবে তাও ভালই হবে।
তোমার কি হারিয়েছে, যে তুমি কাঁদছ ?
তুমি কি নিয়ে এসেছিলে, যা তুমি হারিয়েছ?
তুমি কি সৃষ্টি করেছ, যা নষ্ট হয়ে গেছে?
তুমি যা নিয়েছ, এখান থেকেই নিয়েছ,
যা দিয়েছ এখানেই দিয়েছ।
তোমার আজ যা আছে ,
কাল তা অন্যকারো ছিল,
পরশু সেটা অন্যকারো হয়ে যাবে।
পরিবর্তনই সংসার এর নিয়ম ।
জীবন মানে সংগ্রাম
চেয়েছিলাম শীতের কাছে
এক বিন্দু শিশির কণা
সে দিলো শৈত্যপ্রবাহ
আর তুষার ঝড়
বস্রহীন মানুষের আর্তনাদ
আর বেচেঁ থাকার যন্ত্রনা..
প্রকৃতির কাছে চেয়েছিলাম
একটি সুখের নীড়
সে দিলো নদীর ভাঙ্গন
আর সর্বনাশা জলোচ্ছ্বাস
এরই নাম জীবন,
বেচেঁ থাকা যায় না সংগ্রামহীন ..
এক বিন্দু শিশির কণা
সে দিলো শৈত্যপ্রবাহ
আর তুষার ঝড়
বস্রহীন মানুষের আর্তনাদ
আর বেচেঁ থাকার যন্ত্রনা..
প্রকৃতির কাছে চেয়েছিলাম
একটি সুখের নীড়
সে দিলো নদীর ভাঙ্গন
আর সর্বনাশা জলোচ্ছ্বাস
এরই নাম জীবন,
বেচেঁ থাকা যায় না সংগ্রামহীন ..
Popular Posts
- ডাউনলোড করুন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি- প্রকৌশলী মজিবুর রহমান Textbook For Class XI-XII
- বিভিন্ন রাশির জাতক-জাতিকার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য
- বাৎসরিক বাংলা রাশিফল 2015
- গর্ভবতীর ৯ মাসের বিপদ-আপদ
- সব রোগ নিরাময়ের এক বিধান প্রতিদিন দুই বেলা ত্রিফলা খান
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- রেজিষ্ট্রেশন ফরম
- বাৎসরিক বাংলা রাশিফল 2012
- ২১ শে ফেব্রুয়ারী: আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস
- বিল গেটস এর অবিশ্বাস্য জীবনের কিছু তথ্য
Popular Posts Last 30 Days
- গীতা সারাংশ
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- ১৪০০ সাল কবিতাটি পড়ে কাজী নজরুল ইসলাম উত্তরে এই কবিতাটি লিখেছিলেন,
- বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার স্কুলের এস, এস, সি ২০১১ এর ফলাফল দেখুন
- ডাউনলোড করুন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি- প্রকৌশলী মজিবুর রহমান Textbook For Class XI-XII
- আজ ধানের ক্ষেতে রৌদ্রছায়ায়
- হিজড়া সম্প্রদায় : প্রকৃতির পরিহাস, মানবতা যেখানে ভূলুন্ঠিত
- চোখের পানির রহস্য
- ফুল ফুটুক, না ফুটুক আজ বসন্ত, আজ বসন্ত দিন
- রেজিষ্ট্রেশন ফরম
Popular Posts Last 7 Days
- ১৪০০ সাল কবিতাটি পড়ে কাজী নজরুল ইসলাম উত্তরে এই কবিতাটি লিখেছিলেন,
- রেজিষ্ট্রেশন ফরম
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- সময় নিয়ে কিছুক্ষনের ভাবনা
- ডাউনলোড করুন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি- প্রকৌশলী মজিবুর রহমান Textbook For Class XI-XII
- হিজড়া সম্প্রদায় : প্রকৃতির পরিহাস, মানবতা যেখানে ভূলুন্ঠিত
- চোখের পানির রহস্য
- অহংবোধ, তোমার জন্য
- আমি রাজা
- ফুল ফুটুক, না ফুটুক আজ বসন্ত, আজ বসন্ত দিন
স্মরনীয় বাণী
### আজ যা নির্ভুল বলে জানছি, কাল সেটাকেই চরম ভূল বলে মনে হয়।আজ যেটাকে চমকপ্রদ বুদ্ধি মত্ত্বা বলে ভাবছি, সেটাকেই জানব চরম নির্বুদ্ধিতা
### ‘বন্ধুকুল! পৃথিবীতে বন্ধু বলে কেউ আছে আমি জানিনে। শুধু আমার নয়, কারো আছে কিনা সন্দেহ!বন্ধু পাওয়া যায় সেই ছেলেবেলায় স্কুল-কলেজেই।প্রাণের বন্ধু।তারপর আর না ।’ ‘আর না? সারা জীবনে আর না?’
‘জীবন জুড়ে যারা থাকে তারা কেউ কারো বন্ধু নয়।তারা দু’রকমের।এনিমি আর নন্-এনিমি। নন্-এনিমিদেরই বন্ধু বলে ধরতে হয়।’
স্মরনীয় বাণী
# এই সংসারে নিজের বলতে কেউ নেই। কেউ কেউ আপন হয়, আপনার হতে চায়, ক্ষনকালের জন্য, কিছু দিনের জন্য। তুমি যদি সমস্ত জীবনটাকে ছোট করে হাতের তালুর মধ্যে তুলে ধরে একটা বলের মতো ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেখো, ‘ত’ দেখবে যে তুমি ছাড়া, তোমার আয়নায় মুখ ছাড়া, তোমার আপনার বলে কেই নেই, সত্যি কেউ নেই।
#মানুষের স্বভাব হচ্ছে অন্যদের টেনশানে ফেলে সে আনন্দ পায়। সৃ্ষ্টিকর্তাও আমাদের টেনশানে ফেলে আনন্দ পান বলেই মানবজাতি সারাক্ষন টেনশানে থাকে।
#মানুষের মহত্ত্বম গুনের একটির নাম কৌতুহল।
হে মানবজাতি তোমরা বাক্য, কর্ম ও চিন্তায় সৎ হও!!!
***যে ব্যক্তি বাক্য, কর্ম ও চিন্তায় সৎ নয়, সে প্রকৃত মানুষ নয়।একজন পরিপূর্ণ মানুষ হতে হলে, একজন পরিপূর্ণ সৎ লোক হতে হবে। যে ব্যক্তি সকল বিষয়ে সৎ থাকে, সেই সর্বশ্রেষ্ঠ মানব। মানুষের ধর্ম এর চেয়ে কর্ম বড়।তাই করো ধর্মকে গুরুত্ব না দিয়ে তার কর্মকে গুরুত্ব দেয়া উচিত।***
0 comments:
Post a Comment