আঁটসাঁট অন্তর্বাসে শুক্রাণুর বিনাশ!

সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে

সবচেয়ে বড় প্রতারণা হলো তোমার ভাইকে এমন কথা বলা যা সে বিশ্বাস করে ফেলে অথচ তুমি তাকে মিথ্যে বলেছ । — আল হাদীস (আবু দাউদ শরীফ ‍ঃ) কথায় কথায় মিথ্যা বলা মুনাফেকী আমল। হাদীসে পাকে মিথ্যাকে মুনাফেকী আমল বলা হয়েছে। হাদীসে বলা হয়েছে- সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে। হতে পারে মিথ্যার আশ্রয়ে সাময়িক লাভবান হয়, কিন্তু সূর্যের আলো যেমন গোপন থাকে না তেমনি শেষ পর্যন্ত মিথ্যাও গোপন থাকে না। একদিন না একদিন প্রকাশ পেয়েই যায়। তখন লোকের সম্মুখে পূর্বের তুলনায় আরো অধিক অপদস্থ হতে হয়। মানুষের কাছে তার কোন ইজ্জত-সম্মান থাকে না। সকলেই তাকে মিথ্যাবাদী মনে করে। আর আল্লাহপাক তো প্রথম থেকেই তার মিথ্যা সম্পর্কে অবহিত আছেন। সুতরাং এরূপ লোকের ইহকাল পরকাল উভয় কালই ধ্বংসমুখী।

ফরাসি পুরুষদের শুক্রাণু উৎপাদন ক্ষমতা আশঙ্কাজনক হারে কমে গেছে। এমনকি তাদের শুক্রাণুর ডিম্বাণু নিষিক্ত করার সক্ষমতাও কমে গেছে ভয়াবহভাবে। আর এর প্রধান কারণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে- আঁটসাঁট অন্তর্বাস, জীবনযাপন পদ্ধতি, খাদ্যাভ্যাস, বিপরীত লিঙ্গের মতো সাজসজ্জা ও আচরণ করা ইত্যাদি।

হিউম্যান রিপ্রডাকশন সাময়িকীতে গত বুধবার প্রকাশিত একটি গবেষণা প্রতিবেদনে এমটাই দাবি করেছেন বিশেষজ্ঞরা। গবেষণাটি এ যাবত পুরুষের শুক্রাণুর ওপর পরিচালিত বিশ্বের সবচেয়ে বড় জরিপ।

গবেষণায় দেখা গেছে, ১৯৮৯ সাল থেকে ২০০৫ সাল এ ১৭ বছরের ব্যবধানে ফ্রান্সে পুরুষদের শরীরে শুক্রাণু উৎপাদন হার কমেছে প্রায় এক-তৃতীয়াংশ। একই সঙ্গে উৎপাদিত শুক্রাণুর সক্ষমতাও কমেছে।

এ গবেষণার জন্য ১৭ বছর ধরে প্রায় ২৭ হাজার ফরাসি পুরুষের শুক্রাণু পরীক্ষা করা হয়। এতে দেখা গেছে, প্রতিবছর দেশটিতে পুরুষদের শুক্রাণু উৎপাদনের পরিমাণ এক দশমিক ৯ শতাংশ হারে কমেছে। আর সুস্থ সক্ষম শুক্রাণু উৎপাদনের হার কমেছে ৩৩ দশমিক ৪ শতাংশ।

প্রতিবেদনটির অন্যতম লেখক ড. জোয়েল লি মোল বলেছেন, ‘আমাদের জানা মতে, এটিই প্রথম জরিপ যেখানে এত বেশি সংখ্যক পুরুষের ওপর দীর্ঘ সময় ধরে পরীক্ষা চালিয়ে তাদের দেহে আশঙ্কাজনক হারে শুক্রাণু উৎপাদনের পরিমাণ হ্রাসের নজির পাওয়া গেলো।’

তিনি বলেন, ‘এ গবেষণা মারাত্মক জনস্বাস্থ্য ঝুঁকি নির্দেশ করে।’

গবেষণায় আরও দেখা গেছে, ৩৫ বছর বয়সী ব্যক্তিদের বীর্যের প্রতি মিলিলিটারে শুক্রাণুর সংখ্যা ৭ কোটি ৩৬ লাখ থেকে ৪ কোটি ৯৯ লাখে নেমে গেছে। শুক্রাণু উৎপাদন কমে যাওয়ার এ হার আশঙ্কাজনক বলে মনে করছেন গবেষকরা।

ড. মোল জানান, বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার হিসাবে সন্তান উৎপাদনে সক্ষম হতে একজন পুরুষের বীর্যে গড়ে প্রতি মিলিলিটারে এক কোটি ৫০ লাখের ওপরে শুক্রাণু থাকতে হয়।

তবে প্রজনন বিশেষজ্ঞদের মতে, একজন সুস্থ পুরুষের স্বাভাবিক শুক্রাণুর পরিমান প্রতি মিলিলিটার বীর্যে ২ কোটি থেকে ১৫ কোটির মধ্যে।

এ ব্যাপারে ইউনির্ভাসিটি অব এডিনবার্গের প্রফেসর রিচার্ড শার্প বলেন, অধিকাংশ দম্পতিই এখন একটু বেশি বয়সে (সাধারণত ৩০ বছর বয়সে) সন্তান নেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। এ বয়সে স্বাভাবিকভাবে নারীর সন্তান ধারণক্ষমতা কমে যায়।

অপরদিকে বেশি বয়সে পুরুষের শুক্রাণু উৎপাদন ক্ষমতাও কমে যাওয়ায় স্বাভাবিকভাবেই কোনো দম্পতি সন্তান জন্মদানে অক্ষম হয়ে পড়ে। আর বর্তমানে ফ্রান্সসহ উন্নত বিশ্বে এ প্রবণতা প্রকট।

বাংলামেইল২৪

মানব জীবন সারাংশ

যা হয়েছে তা ভালই হয়েছে ,
যা হচ্ছে তা ভালই হচ্ছে,
যা হবে তাও ভালই হবে।
তোমার কি হারিয়েছে, যে তুমি কাঁদছ ?
তুমি কি নিয়ে এসেছিলে, যা তুমি হারিয়েছ?
তুমি কি সৃষ্টি করেছ, যা নষ্ট হয়ে গেছে?
তুমি যা নিয়েছ, এখান থেকেই নিয়েছ,
যা দিয়েছ এখানেই দিয়েছ।
তোমার আজ যা আছে ,
কাল তা অন্যকারো ছিল,
পরশু সেটা অন্যকারো হয়ে যাবে।
পরিবর্তনই সংসার এর নিয়ম ।

জীবন মানে সংগ্রাম

চেয়েছিলাম শীতের কাছে
এক বিন্দু শিশির কণা
সে দিলো শৈত্যপ্রবাহ
আর তুষার ঝড়
বস্রহীন মানুষের আর্তনাদ
আর বেচেঁ থাকার যন্ত্রনা‌‍‌‌‌..
প্রকৃতির কাছে চেয়েছিলাম
একটি সুখের নীড়
সে দিলো নদীর ভাঙ্গন
আর সর্বনাশা জলোচ্ছ্বাস
এরই নাম জীবন,
বেচেঁ থাকা যায় না সংগ্রামহীন ..

স্মরনীয় বাণী

### আজ যা নির্ভুল বলে জানছি, কাল সেটাকেই চরম ভূল বলে মনে হয়।আজ যেটাকে চমকপ্রদ বুদ্ধি মত্ত্বা বলে ভাবছি, সেটাকেই জানব চরম নির্বুদ্ধিতা

### ‘বন্ধুকুল! পৃথিবীতে বন্ধু বলে কেউ আছে আমি জানিনে। শুধু আমার নয়, কারো আছে কিনা সন্দেহ!বন্ধু পাওয়া যায় সেই ছেলেবেলায় স্কুল-কলেজেই।প্রাণের বন্ধু।তারপর আর না ।’ ‘আর না? সারা জীবনে আর না?’

‘জীবন জুড়ে যারা থাকে তারা কেউ কারো বন্ধু নয়।তারা দু’রকমের।এনিমি আর নন্‌-এনিমি। নন্‌-এনিমিদেরই বন্ধু বলে ধরতে হয়।’

স্মরনীয় বাণী

# এই সংসারে নিজের বলতে কেউ নেই। কেউ কেউ আপন হয়, আপনার হতে চায়, ক্ষনকালের জন্য, কিছু দিনের জন্য। তুমি যদি সমস্ত জীবনটাকে ছোট করে হাতের তালুর মধ্যে তুলে ধরে একটা বলের মতো ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেখো, ‘ত’ দেখবে যে তুমি ছাড়া, তোমার আয়নায় মুখ ছাড়া, তোমার আপনার বলে কেই নেই, সত্যি কেউ নেই।

#মানুষের স্বভাব হচ্ছে অন্যদের টেনশানে ফেলে সে আনন্দ পায়। সৃ্ষ্টিকর্তাও আমাদের টেনশানে ফেলে আনন্দ পান বলেই মানবজাতি সারাক্ষন টেনশানে থাকে।

#মানুষের মহত্ত্বম গুনের একটির নাম কৌতুহল।

হে মানবজাতি তোমরা বাক্য, কর্ম ও চিন্তায় সৎ হও!!!

***যে ব্যক্তি বাক্য, কর্ম ও চিন্তায় সৎ নয়, সে প্রকৃত মানুষ নয়।একজন পরিপূর্ণ মানুষ হতে হলে, একজন পরিপূর্ণ সৎ লোক হতে হবে। যে ব্যক্তি সকল বিষয়ে সৎ থাকে, সেই সর্বশ্রেষ্ঠ মানব। মানুষের ধর্ম এর চেয়ে কর্ম বড়।তাই করো ধর্মকে গুরুত্ব না দিয়ে তার কর্মকে গুরুত্ব দেয়া উচিত।***

আকাশনীল প্লানেট

BD Newspapers

Education Zone

Video

Tutorial2

Tutorial

Bangla Astrology

সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে