
তবে গবেষকরা জানান, প্রক্রিয়াজাতের কারণে খুব একটা পার্থক্য হয় না। সব চা পাতাতেই চায়ের ফ্ল্যাভনয়েড অটুট থাকে। স্বাস্থ্য সুরক্ষায় এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। একটি চা পাতার ওজনের প্রায় এক-তৃতীয়াংশই ফ্ল্যাভনয়েড থাকে। যা উচ্চমাত্রার ক্যালোরি নিয়ন্ত্রক। শুধু তাই নয়, চা রক্তনালিকে নমনীয় করার মাধ্যমে হৃৎপিণ্ডের কাজে সহায়তা করে। উচ্চ রক্তচাপ ও স্ট্রোকের মতো ঝুঁকিকেও কমিয়ে আনে চা। এমনকি চায়ে চিনি থাকলেও উচ্চ রক্তচাপ কমে। সম্প্রতি একটি জরিপে দেখা যাচ্ছে, চা অন্যান্য ফল ও শাকসবজির মতো ডায়েট চার্টে রাখা হচ্ছে। সূত্র :টাইমস অব ইন্ডিয়া।



0 comments:
Post a Comment