শহীদ মিনারে প্রথমে মহামান্য রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ জিল্লুর রহমানের পক্ষে তাঁর সামরিক সচিব এবং পরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে তাঁর বিশেষ সহকারী (মিডিয়া) মাহবুবুল হক শাকিল ও সহকারী একান্ত সচিব সাইফুজ্জামান শিখর হুমায়ূন আহমেদের মরদেহে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এরপর থেকে বিপুলসংখ্যক মানুষ দীর্ঘ সারিতে দাঁড়িয়ে নন্দিত এই লেখকের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করছেন।
শহীদ মিনারে হুমায়ূন আহমেদের মরদেহের পাশে আছেন তাঁর মা আয়েশা ফয়েজ, স্ত্রী মেহের আফরোজ শাওন, দুই মেয়ে শীলা ও নোভা আহমেদ, ছেলে নুহাশ আহমেদ, মেজো ভাই লেখক মুহম্মদ জাফর ইকবাল, জাফর ইকবালের স্ত্রী ইয়াসমিন হকসহ পরিবারের অন্য সদস্যরা। সেখানে আরও আছেন হুমায়ূন আহমেদের ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও সহকর্মীরা।
জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের মরদেহ বহনকারী বিমানটি আজ সোমবার সকাল নয়টার দিকে ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
ছোট ভাই আহসান হাবীব জানিয়েছেন, শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদন ও জাতীয় ঈদগাহে জানাজার পর আজই হুমায়ূন আহমেদের দাফন সম্পন্ন হবে।
নিউইয়র্ক সময় শনিবার রাত ১১টা ৪১ মিনিটে হুমায়ূন আহমেদের মরদেহবাহী বিমানটি জন এফ কেনেডি বিমানবন্দর ছাড়ে। দুবাইয়ে যাত্রাবিরতির পর আজ সকালে বিমানটি ঢাকায় আসে। লেখকের স্ত্রী মেহের আফরোজ শাওন, দুই শিশুপুত্র নিষাদ ও নিনিত, শাশুড়ি সাংসদ তহুরা আলী, প্রকাশক মাজহারুল ইসলাম ও শাওনের বোন সেঁজুতি একই বিমানে ঢাকায় এসেছেন।
গত বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ সময় রাত ১১টা ২০ মিনিটে নিউইয়র্কের বেলভিউ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের মৃত্যু হয়। তিনি ক্যানসারে ভুগছিলেন। প্রথম আলো
0 comments:
Post a Comment