প্রদর্শনীর পরিচালক ক্যারোলিন দো গুইটাউট জানান, প্রদর্শনীতে বর্তমান রানির ব্যক্তিগত ব্যবহার্য রত্নের পাশাপাশি ঠাঁই পাবে রাজপরিবারের অন্যান্য সংগ্রহও। ৩০০ বছর ধরে রাজা বা রানিরা বিভিন্ন উৎসবে পরেছেন এমন সব রত্নখচিত অলংকারও প্রদর্শনীতে রাখা হবে। এর মধ্যে বিশ্বের সবচেয়ে বড় হীরকখণ্ড কুলিনানও থাকবে। তিন হাজার ১০৬ ক্যারেট ওজনের এ রত্নটি দেখার সুযোগ পাবে জনসাধারণ।
কিছু কিছু রত্ন এই প্রথমবারের মতো জনসম্মুখে বের করা হচ্ছে। এগুলো আগে সাধারণ মানুষ কখনোই দেখেনি। এর মধ্যে রয়েছে দিল্লি দুর্বার টায়রা এবং ককসিং টায়রা। এ ছাড়া রানির ব্যবহূত ঐতিহ্যবাহী অলংকারও দেখা যাবে প্রদর্শনীতে। যেমন রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথ তাঁর সিংহাসনে আরোহণের দিন যে নেকলেস পরেন, সেটি রাখা হবে। এ নেকলেসটি রানি আলেক্সান্দ্রা, রানি মেরি, রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের মা রানি এলিজাবেথও তাঁদের সিংহাসনের আরোহণের দিন পরেছিলেন।
প্রদর্শনীর পরিচালক ক্যারোলিন বলেন, তিন শতক ধরেই ব্রিটিশ রাজপরিবারের সদস্যরা এসব রত্ন তাঁদের জাঁকজমকপূর্ণ জীবনে প্রদর্শন ও সাজসজ্জার কাজে ব্যবহার করে আসছেন। সেই সঙ্গে এসব রত্ন তাঁদের রাষ্ট্রীয় ক্ষমতারও প্রতীক। বিবিসি, রয়টার্স। প্রথম আলো
0 comments:
Post a Comment