বসবাসের অবস্থার সঙ্গে হূদেরাগীদের মৃত্যু ত্বরান্বিত বা দেরির সম্পর্ক এখনো স্পষ্ট নয়। তবে প্রধান গবেষক দীপক ভাটের মতে, এর সঙ্গে নিয়মিত চিকিৎসার বিষয়টি জড়িত থাকতে পারে। বোস্টনের হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুলের এই গবেষক বলেন, যেসব হূদেরাগী একা বসবাস করেন, তাঁদের নিয়মিত ওষুধ সেবন বা ওষুধ সংগ্রহের ক্ষেত্রে সমস্যায় পড়তে হয়। এমনকি হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে চিকিৎসকের কাছে নেওয়ার মতো কেউ তাঁদের পাশে থাকে না।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ৪৫ ও তদূর্ধ্ব বয়সী ৪৪ হাজারের বেশি মানুষের ওপর এ সমীক্ষা চালানো হয়। গবেষকেরা দেখেছেন, সমীক্ষা চলাকালে চার বছর একা বসবাস করা ৬৫ বছরের কম বয়সী হূদেরাগীদের মধ্যে ৭ দশমিক ৭ শতাংশের মৃত্যু হয়েছে। অন্যদিকে একা বাস না করা হূদেরাগীদের মধ্যে ৫ দশমিক ৭ শতাংশের মৃত্যু হয়েছে। ৬৬ থেকে ৮০ বছর বয়সীদের ক্ষেত্রে এ ব্যবধান কম। তবে বয়স, লিঙ্গ, কর্মক্ষেত্র, নৃতাত্ত্বিক পরিচয় ও দেশ ইত্যাদি বিবেচনায় নিয়ে দেখা গেছে, একা বসবাসকারী হূদেরাগীরা দ্রুত মারা যান। আর ৮০ বছরের বেশি বয়সী হূদেরাগীদের মৃত্যুর ক্ষেত্রে বসবাসের অবস্থা কোনো প্রভাব ফেলে না। রয়টার্স।
0 comments:
Post a Comment