সূত্র জানিয়েছে, কলোরাডোর অধিবাসী ড্যানি ১৯ বছর বয়সী সেই ছেলেকে চার্চে দেখা হওয়ার সূত্রে চিনতেন। তিনি এবিসি নিউজকে জানিয়েছেন, ছেলেটির স্ট্যাটাস আপডেটে যীশুকে তার জীবনের জন্য ধন্যবাদ দেয়ার পাশাপাশি এও উল্লেখ ছিল যে সময় এসে গেছে। এছাড়াও তিনি বন্ধুদের কাছ থেকে বিদায় নিচ্ছিলেন এবং তাদের ওয়ালে ‘সরি’ লিখে পোস্ট করছিলেন। এসব দেখে ড্যানি বুঝতে পারেন যে তিনি আত্মহত্যা করবেন বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
এবিসি’র সূত্র মতে, ড্যানি তার আরেক বন্ধু গেরি রেমিরেজকেও সাহায্য করতে অনুরোধ করেন এবং তিনি তাকে মেসেজ পাঠিয়ে পুরো ব্যাপারটি পুনর্বিবেচনা করতে অনুরোধ করেন।
হাফিংটন পোস্ট জানিয়েছে, ড্যানি ও গেরি রেমিরেজ ‘হোপলাইন ফর টিনস’ নামে একটি ব্লগ পরিচালনা করেন যেখানে বিভিন্ন সমস্যায় জর্জরিত টিনএজারদের তারা আশার আলো দেখান এবং উৎসাহ দিয়ে থাকেন। তারা দু’জন সেই ছেলের সঙ্গে টানা ৬ ঘণ্টা কথা বলেও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে না পেরে ৯১১-এ ফোন করেন। কিছু ঘটে যাবার আগেই পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে যায়।
হাফিংটন পোস্ট আরও জানিয়েছে, বৃটিশ গবেষকরা সম্প্রতি দেখেছেন যে, ‘হোপলাইন ফর টিনস’ বা এ জাতীয় প্রতিকারের উপায়গুলো আসলেই আত্মহত্যার গড় হার কমাতে সাহায্য করে।
হোপলাইন ফর টিনস এর ঠিকানাঃ http://hopeline4teens.tumblr.com/
বিডিনিউজটোয়েন্টিফোরডটকম
0 comments:
Post a Comment