এসব ছুঁতো না দিয়ে এর কিছু সহজ সমাধান জানিয়েছেন ফিটনেস বিশেষজ্ঞ চিন্ময় রায়। তিনি বলেন, “প্রতিটি শহরে হাজার হাজার টাকার জিম যেমন আছে, তেমনি মাসে ১০০-১৫০ টাকার হেলথ ক্লাবও আছে অনেক। সাধ্য মতো একটা বেছে নিলেই হলো। আর স্বাস্থ্য ঠিক রাখার জন্য যে, হাজার হাজার টাকার সরঞ্জাম কিনে মাল্টিজিম বানাতে হবে, তা-ও তেমন জরুরি নয়। ডাম্বেলের বদলে দু’লিটারের পানির বোতল হতে পারে জিম ইন্সট্রুমেন্ট, অথবা ভারি টুলের ওপর ছোট টুল রেখে একটা ঘরোয়া স্টেপবক্সও বানিয়ে নেয়া যেতে পারে।”
চিন্ময়ের ভাষায়, “ব্যস্ত জীবনে জিমের জন্য ঘণ্টা খানেক বের করা, হয়তো খুব শক্ত। সেক্ষেত্রে কাজের ফাঁকেই ব্যায়াম করার অভ্যাস করতে হবে। লাঞ্চব্রেকে সিঁড়ি দিয়ে বার কয়েক ওঠানামা করুন। বাড়ি ফেরার সময় কিছুটা রাস্তা অন্তত হেঁটে ফিরুন। মুচমুচে কিছু খাওয়ার বদলে ডায়েট মেপে ফল বা স্যালাড খান। দেখবেন অনেক চনমনে আর সতেজ আছেন। মাথাও অনেক পরিষ্কার কাজ করবে। খাওয়ার সময়টুকুও বাঁচবে।”
বংশগত ঝঞ্ঝাট
দুঃখে খাওয়াটাই মুখ্য
আবার, মনটা কোনো কারণে খুশি হলেও সেটা উদযাপন করতে, খাওয়াটা বেশি হয়ে যায়। আর এ ধরণের চর্ব্য-চোষ্য, মানে রোল, চাওমিন, বিরিয়ানি ইত্যাদি প্রসেসড ফুড থেকে জমা ক্যালোরি ঝড়তে অনেক সময় নেয়। তাই পার্টিতে বা রেস্টুরেন্টে গিয়ে একটু সংযত হয়ে খাবার অর্ডার দিন।
২৪ ঘণ্টা চেটেপুটে
0 comments:
Post a Comment