এ প্রতিযোগিতায় একজন বা তিনজন শিক্ষার্থীর একটি টিম তৈরি করে অংশ নেয়া যাবে। এজন্য কোনো পরীক্ষা দিতে হবে না প্রতিযোগীকে।
এ প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে হলে শিক্ষার্থীকে স্পেস স্টেশনের শুন্য মধ্যাকর্ষণ শক্তিতে কি ধরনের পরীক্ষা করা সম্ভব সে বিষয়ে আইডিয়া ভিডিও করে পাঠাতে হবে। এমন হাজারো আইডিয়া থেকে দুজন বিজয়ীর আইডিয়া বাস্তবে রূপ দেবে নাসা। এরপর মহাশুন্যে সেটি নিয়ে গিয়ে নভোচারীরা পরীক্ষা করে দেখবেন। মহাশুন্যে ধারণ করা ওই ভিডিও ইউটিউবের মাধ্যমে সরাসরি বিভিন্ন শ্রেণীকক্ষে সরাসরি সম্প্রচার করা হবে।
ইউটিউবের ইউরোপ অঞ্চলের মার্কেটিং পরিচালক জাহান এ ব্রামাল জানিয়েছেন, এ প্রতিযোগীতার মূল বিষয়টি হচ্ছে ‘মহাশুন্যে সবচেয়ে বিশাল এবং সুন্দর একটি শ্রেণীকক্ষ তৈরি করা।’
প্রতিযোগিতায় বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ৬০টি ভিডিওকে প্রাথমিকভাবে নির্বাচন করা হবে। এ ভিডিও নির্বাচন করা হবে ইউটিউব ব্যবহারকারীর ভোটের ভিত্তিতে। পরে প্রাথমিকভাবে বিজয়ী ৬০টি ভিডিও থেকে বিজ্ঞানীদের একটি প্যানেল সেরা দুটি ভিডিও নির্বাচন করবেন। জানা গেছে, ওই প্যানেলে কিংবদন্তীসম বিজ্ঞানী স্টিফেন হকিংও থাকবেন।
আঞ্চলিকভাবে বিজয়ীদের আগামী বছরের মার্চ মাসে ওয়াশিংটনে গুগলের একটি অনুষ্ঠানে হাজির করা হবে। এবং সেখানেই বিজয়ী দুজন প্রতিযোগীর নাম ঘোষণা করা হবে। বিজয়ী দুজন পুরষ্কার হিসেবে জাপান বা রাশিয়ায় নভোচারী হবার প্রশিক্ষণ পাবেন।
বিডিনিউজটোয়েন্টিফোরডটকম
0 comments:
Post a Comment