বিজ্ঞানীরা আশঙ্কা করছেন, উত্তর মেরুর ওজন স্তরে এই ছিদ্র বা ক্ষতের ফলে পূর্ব ইউরোপ, রাশিয়া ও মঙ্গোলিয়ার বিশাল জনগোষ্ঠী সূর্যের অতি বেগুনি রশ্মির নেতিবাচক প্রভাবের শিকার হতে পারে।
উত্তর ও দক্ষিণ মেরু অঞ্চলের এই ওজন স্তর প্রতি শীত-বসন্ত মৌসুমেই আক্রান্ত হয়।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, মনুষ্যসৃষ্ট কার্বন-ডাই অক্সাইডের পাশাপাশি প্রাকৃতিকভাবেও ক্ষতিগ্রস্ত হয় উত্তর ও দক্ষিণ উভয় মেরুর ওজন স্তর। প্রচণ্ড ঠান্ডায় পানি বাষ্প হয়ে উড়ে গিয়ে নাইট্রিক এসিড সৃষ্টি করে, যা মিশে যায় মেঘের সঙ্গে। প্রচণ্ড কম তাপমাত্রার ফলে উত্তর মেরু অঞ্চলের তুলনায় সাধারণত আরও বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় দক্ষিণ মেরুতে অবস্থিত অ্যান্টার্কটিকার ওজন স্তর। কিন্তু এবারই প্রথমবারের মতো উত্তর মেরু অঞ্চলে ওজন স্তরের ক্ষত অ্যান্টার্কটিকার কাছাকাছি পর্যায়ে পৌঁছেছে বলে মনে করছেন বিজ্ঞানীরা। ওয়েবসাইট।
0 comments:
Post a Comment