সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে
সবচেয়ে বড় প্রতারণা হলো তোমার ভাইকে এমন কথা বলা যা সে বিশ্বাস করে ফেলে অথচ তুমি তাকে মিথ্যে বলেছ । — আল হাদীস (আবু দাউদ শরীফ ঃ)
কথায় কথায় মিথ্যা বলা মুনাফেকী আমল। হাদীসে পাকে মিথ্যাকে মুনাফেকী আমল বলা হয়েছে। হাদীসে বলা হয়েছে- সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে। হতে পারে মিথ্যার আশ্রয়ে সাময়িক লাভবান হয়, কিন্তু সূর্যের আলো যেমন গোপন থাকে না তেমনি শেষ পর্যন্ত মিথ্যাও গোপন থাকে না। একদিন না একদিন প্রকাশ পেয়েই যায়। তখন লোকের সম্মুখে পূর্বের তুলনায় আরো অধিক অপদস্থ হতে হয়। মানুষের কাছে তার কোন ইজ্জত-সম্মান থাকে না। সকলেই তাকে মিথ্যাবাদী মনে করে। আর আল্লাহপাক তো প্রথম থেকেই তার মিথ্যা সম্পর্কে অবহিত আছেন। সুতরাং এরূপ লোকের ইহকাল পরকাল উভয় কালই ধ্বংসমুখী।
বাড়ছে তালাক ভাঙছে ঘর
রাজধানীতে পারিবারিক জীবনে সংসার ভাঙার ঘটনা অস্বাভাবিকহারে বাড়ছে। এর
বেশিরভাগই হচ্ছে মেয়েদের পক্ষ থেকে। স্ত্রীরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে স্বামীকে
তালাক দিচ্ছেন। ঢাকা সিটি করপোরেশনের (ডিসিসি) হিসাব অনুযায়ী মোট তালাকের
৭৫ ভাগই দিচ্ছেন নারীরা। বছরে নগরীতে পাঁচ
হাজারের বেশি বিয়ে বিচ্ছেদ ঘটনা ঘটছে। দিন দিন এর মাত্রা বাড়ছে বলে ডিসিসির
তথ্যে জানা গেছে। সমাজ বিজ্ঞানী অধ্যাপক মেহতাব খানম বলেন, দুটি কারণে
বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়ছে। প্রথমত, মেয়েরা আগের চেয়ে বেশি শিক্ষিত হচ্ছে। তারা
এখন অনেক সচেতন। মুখ বুজে নির্যাতন সহ্য না করে ডিভোর্সের পথ বেছে নিচ্ছেন।
দ্বিতীয়ত, মোবাইল কোম্পানিগুলোর নানা অফার, ইন্টারনেট, ওয়েবসাইট, ফেসবুক
এবং পর্নোগ্রাফির মতো সহজলভ্য উপাদান থেকে আকৃষ্ট হয়ে মূল্যবোধ ও নৈতিকতা
হারাচ্ছেন। ফলে বিয়ের মতো সুদৃঢ় সম্পর্ক এবং নৈতিক বিষয়টি ছিন্ন করতে একটুও
দ্বিধা করছেন না তারা। অনুসন্ধানে জানা গেছে, বিয়ে বিচ্ছেদের বেশির ভাগ
ঘটনা ঘটছে উচ্চবিত্তদের ক্ষেত্রে। পরকীয়া, পরনারী আসক্তি, যৌতুক ও শারীরিক
নির্যাতন, মাদকাসক্তসহ নানা বিয়ে বিচ্ছেদের ঘটনা বাড়ছে। ডিসিসির সালিশি
কার্যক্রম ফলপ্রসূ না হওয়াকেও কারণ হিসেবে মনে করছেন অনেকে। নোটিসের তিন
মাসের মধ্যে উভয়পক্ষকে উপস্থিত করে মীমাংসার চেষ্টা করার নিয়ম থাকলেও তা
হচ্ছে না। নামমাত্র চিঠি দিয়েই তিন মাস পরে তালাক কার্যকর করেন। ডিসিসির
১০টি অঞ্চলের হিসাব মতে, ২০০৫ সালের বিয়ে বিচ্ছেদের সংখ্যা ছিল ৫ হাজার
৫২৫টি, ২০০৬ সালে তা বেড়ে ৬ হাজার ১২০টি, ২০০৭ সালে এ সংখ্যা আরও বেড়ে
দাঁড়ায় ৭ হাজার ২০০, ২০০৮ সালে এর পরিমাণ কিছুটা কমে আসে, এ বছরে বিয়ে
বিচ্ছেদের সংখ্যা ৭ হাজার ৭৮টি, ২০০৯ সালে তা আবার বেড়ে দাঁড়ায় ৭ হাজার
৭০৪টি, ২০১০ সালে এর সংখ্যা আরও বেড়ে দাঁড়ায় ৭ হাজার ৯০৫টিতে। ২০১১ সালের
আগস্ট পর্যন্ত আবেদন জমা পড়েছে ৫ হাজার ৫৫৫টি। এ বিষয়ে মনস্তত্ত্ববিদ, সমাজ
বিশ্লেষক, গবেষক, নারী নেত্রী ও মানবাধিকার কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণী পেশার
মানুষের এটা নিয়ে রয়েছে বিচিত্র বিশ্লেষণ। তবে সবাই বিস্ময় ও উদ্বেগ প্রকাশ
করেছেন। জানতে চাইলে ডিসিসির আইন কর্মকর্তা মফিজুল ইসলাম বলেন, বিয়ে
বিচ্ছেদের ঘটনা প্রতি বছরই বাড়ছে। পুরুষের চেয়ে মেয়েরাই বেশি তালাক
দিচ্ছেন। মেয়েদের পক্ষ থেকে ৭৫ ভাগ বিয়ে বিচ্ছেদের আবেদন করা হচ্ছে বলে
জানান তিনি।
কেস স্টাডি-১
তানজিনা
শবনম (৪৫)। বাসা গুলশান মডেল টাউন। মিডিয়া কর্মী। স্বামী ব্যবসায়ী। ১ ছেলে
ও ১ মেয়ের মা। দেবর ডা. মনজুর হোসেনের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক গড়ে ওঠে তার।
২০০৯ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি স্বামীকে ডিভোর্স দিয়ে ডা. মনজুরকে বিয়ে করেন।
বিয়ের কিছু দিন পর মনজুরের স্ত্রী ঘটনাটি জেনে তীব্র প্রতিবাদ করেন। এ
কারণে মনজুর আগের স্ত্রীকে তালাক দেন। একমাত্র মেয়ে মিতুল লন্ডনে এমবিবিএস
পড়ছিল। বাবার এ কাজে হতাশাগ্রস্ত হয়ে লেখাপড়া ছেড়ে ঢাকায় ফিরে আসেন। মায়ের
সঙ্গে এখন সে গুলশানে বসবাস করছেন। ডিসিসির (গুলশান) অঞ্চল-৯ এ দুটো তালাক
কার্যকর করেছেন।
কেস স্টাডি-২
তাজুল ইসলাম। উত্তরা মডেল টাউনের ১১ নম্বর
সেক্টরের বাসিন্দা। বনিবনা না হওয়ার কারণ দেখিয়ে স্ত্রী তাহেরা বানুকে
তালাক দেন। ২০০৮ সালের ৭ নভেম্বর এ আবেদন ডিসিসি মেয়রের দফতরে জমা হয়।
স্বামীর সঙ্গে মনোমালিন্য না হওয়ায় স্ত্রী বাবার বাড়ি মুন্সীগঞ্জে অবস্থান
করছিল। তালাকের আবেদনে স্বামী-স্ত্রীর ঠিকানা ভুল দেওয়ায় ৯০ দিনে ৩টি নোটিস
করে জবাব না পাওয়ায় ডিসিসি এ তালাক কার্যকর করে। এরপর ঘটনাটি স্ত্রী পক্ষ
জেনে অনেক ছোটাছুটি করলেও কিছুই হয়নি। জানা যায়, আরেকটি বিয়ে করতে তাজুল এ
ঘটনা ঘটান। ডিসিসির অঞ্চল-৯ এর নির্বাহী কর্মকর্তা রওনক মাহমুদ বলেন,
সামাজিক অস্থিরতা, মাদকাসক্তের প্রভাব, জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি, পরস্পরকে
ছাড় না দেওয়া ও শ্বশুর-শাশুড়ির কারণে ঘর ভাঙে। এ ছাড়াও ন্যায়বিচার পাওয়ার
অনিশ্চয়তায় নারীরা বিবাহ বিচ্ছেদ করে বলে জানান তিনি। অভিযোগ রয়েছে,
ডিসিসির সালিশি কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে নামমাত্র। শুধু তালাকের
সার্টিফিকেট ছাড়া আর কোনো কার্যক্রম নেই তাদের। দু’পক্ষকে ডেকে পারস্পরিক
সমঝোতার কার্যক্রম একেবারেই হচ্ছে না। অঞ্চল-৪, ৬ ও ৭ এ কার্যক্রম নিয়ে
অভিযোগের অন্ত নেই। সালিশি কার্যক্রমের কোনো রেকর্ডই নেই। প্রতিমাসে মেয়রের
কাছে প্রতিবেদন পাঠানোর নিয়ম থাকলেও তা হচ্ছে না। এ ব্যাপারে মেয়রের
ভূমিকাও নির্বিকার। ২০০৫ সাল থেকে অঞ্চল-৪ কোনো প্রতিবেদন জমা দিচ্ছে না,
ফলে আবেদন করলেই তালাক কার্যকর হয়ে যাচ্ছে।
এ
বিষয়ে জানতে চাইলে ডিসিসির মেয়র সাদেক হোসেন খোকা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে
বলেন, পারিবারিক বন্ধন অটুট ও সালিশি কার্যক্রম ফলপ্রসূ করতে ১০ অঞ্চলে ভাগ
করে দেওয়া হয়েছে। অঞ্চলগুলোর এ ক্ষেত্রে কোনো সমন্বয়ের অভাবের ব্যাপারে
জানা নেই। খোঁজ নিয়ে কোনো সমস্যা পেলে সে অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করব।
মতিন আবদুল্লাহ – বাংলাদেশ প্রতিদিন
About the Author
Write About Yourself/Fellow Blogger Here!!!
Follow Me on Twitter [at] akashnill
Add this widget to your blog
Follow Me on Twitter [at] akashnill
Labels:
আবাক-বাংলাদেশ,
গবেষনা,
ভালোবাসা,
সুখের ঠিকানা
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
মানব জীবন সারাংশ
যা হয়েছে তা ভালই হয়েছে ,
যা হচ্ছে তা ভালই হচ্ছে,
যা হবে তাও ভালই হবে।
তোমার কি হারিয়েছে, যে তুমি কাঁদছ ?
তুমি কি নিয়ে এসেছিলে, যা তুমি হারিয়েছ?
তুমি কি সৃষ্টি করেছ, যা নষ্ট হয়ে গেছে?
তুমি যা নিয়েছ, এখান থেকেই নিয়েছ,
যা দিয়েছ এখানেই দিয়েছ।
তোমার আজ যা আছে ,
কাল তা অন্যকারো ছিল,
পরশু সেটা অন্যকারো হয়ে যাবে।
পরিবর্তনই সংসার এর নিয়ম ।
যা হচ্ছে তা ভালই হচ্ছে,
যা হবে তাও ভালই হবে।
তোমার কি হারিয়েছে, যে তুমি কাঁদছ ?
তুমি কি নিয়ে এসেছিলে, যা তুমি হারিয়েছ?
তুমি কি সৃষ্টি করেছ, যা নষ্ট হয়ে গেছে?
তুমি যা নিয়েছ, এখান থেকেই নিয়েছ,
যা দিয়েছ এখানেই দিয়েছ।
তোমার আজ যা আছে ,
কাল তা অন্যকারো ছিল,
পরশু সেটা অন্যকারো হয়ে যাবে।
পরিবর্তনই সংসার এর নিয়ম ।
জীবন মানে সংগ্রাম
চেয়েছিলাম শীতের কাছে
এক বিন্দু শিশির কণা
সে দিলো শৈত্যপ্রবাহ
আর তুষার ঝড়
বস্রহীন মানুষের আর্তনাদ
আর বেচেঁ থাকার যন্ত্রনা..
প্রকৃতির কাছে চেয়েছিলাম
একটি সুখের নীড়
সে দিলো নদীর ভাঙ্গন
আর সর্বনাশা জলোচ্ছ্বাস
এরই নাম জীবন,
বেচেঁ থাকা যায় না সংগ্রামহীন ..
এক বিন্দু শিশির কণা
সে দিলো শৈত্যপ্রবাহ
আর তুষার ঝড়
বস্রহীন মানুষের আর্তনাদ
আর বেচেঁ থাকার যন্ত্রনা..
প্রকৃতির কাছে চেয়েছিলাম
একটি সুখের নীড়
সে দিলো নদীর ভাঙ্গন
আর সর্বনাশা জলোচ্ছ্বাস
এরই নাম জীবন,
বেচেঁ থাকা যায় না সংগ্রামহীন ..
Popular Posts
- ডাউনলোড করুন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি- প্রকৌশলী মজিবুর রহমান Textbook For Class XI-XII
- বিভিন্ন রাশির জাতক-জাতিকার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য
- বাৎসরিক বাংলা রাশিফল 2015
- গর্ভবতীর ৯ মাসের বিপদ-আপদ
- সব রোগ নিরাময়ের এক বিধান প্রতিদিন দুই বেলা ত্রিফলা খান
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- রেজিষ্ট্রেশন ফরম
- বাৎসরিক বাংলা রাশিফল 2012
- ২১ শে ফেব্রুয়ারী: আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস
- বিল গেটস এর অবিশ্বাস্য জীবনের কিছু তথ্য
Popular Posts Last 30 Days
- গীতা সারাংশ
- বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার স্কুলের এস, এস, সি ২০১১ এর ফলাফল দেখুন
- ১৪০০ সাল কবিতাটি পড়ে কাজী নজরুল ইসলাম উত্তরে এই কবিতাটি লিখেছিলেন,
- বুদ্ধি, বুদ্ধাংক (I.Q), বুদ্ধাংক নির্নয় (I.Q Test)
- আজ ধানের ক্ষেতে রৌদ্রছায়ায়
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- মুক্তিযুদ্ধের ৫ ওয়েবসাইট
- হিজড়া সম্প্রদায় : প্রকৃতির পরিহাস, মানবতা যেখানে ভূলুন্ঠিত
- চোখের পানির রহস্য
- বাংলাদেশের আদিবাসী ভাষা পরিচিতি
Popular Posts Last 7 Days
- গীতা সারাংশ
- বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার স্কুলের এস, এস, সি ২০১১ এর ফলাফল দেখুন
- আজ ধানের ক্ষেতে রৌদ্রছায়ায়
- ঈর্ষা একটি ভয়ঙ্কর মানসিক রোগ
- The Biggest Water Cube Ever Seen!
- মুক্তিযুদ্ধের ৫ ওয়েবসাইট
- ধরা পরলো তিন চোখা মাছ!
- ডাউনলোড করুন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি- প্রকৌশলী মজিবুর রহমান Textbook For Class XI-XII
- মেয়েরা কেন মন্দ ছেলেদের প্রেমে পড়ে
- ভিডিও গেমস খেলতে খেলতে মৃত্যু
স্মরনীয় বাণী
### আজ যা নির্ভুল বলে জানছি, কাল সেটাকেই চরম ভূল বলে মনে হয়।আজ যেটাকে চমকপ্রদ বুদ্ধি মত্ত্বা বলে ভাবছি, সেটাকেই জানব চরম নির্বুদ্ধিতা
### ‘বন্ধুকুল! পৃথিবীতে বন্ধু বলে কেউ আছে আমি জানিনে। শুধু আমার নয়, কারো আছে কিনা সন্দেহ!বন্ধু পাওয়া যায় সেই ছেলেবেলায় স্কুল-কলেজেই।প্রাণের বন্ধু।তারপর আর না ।’ ‘আর না? সারা জীবনে আর না?’
‘জীবন জুড়ে যারা থাকে তারা কেউ কারো বন্ধু নয়।তারা দু’রকমের।এনিমি আর নন্-এনিমি। নন্-এনিমিদেরই বন্ধু বলে ধরতে হয়।’
স্মরনীয় বাণী
# এই সংসারে নিজের বলতে কেউ নেই। কেউ কেউ আপন হয়, আপনার হতে চায়, ক্ষনকালের জন্য, কিছু দিনের জন্য। তুমি যদি সমস্ত জীবনটাকে ছোট করে হাতের তালুর মধ্যে তুলে ধরে একটা বলের মতো ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেখো, ‘ত’ দেখবে যে তুমি ছাড়া, তোমার আয়নায় মুখ ছাড়া, তোমার আপনার বলে কেই নেই, সত্যি কেউ নেই।
#মানুষের স্বভাব হচ্ছে অন্যদের টেনশানে ফেলে সে আনন্দ পায়। সৃ্ষ্টিকর্তাও আমাদের টেনশানে ফেলে আনন্দ পান বলেই মানবজাতি সারাক্ষন টেনশানে থাকে।
#মানুষের মহত্ত্বম গুনের একটির নাম কৌতুহল।
হে মানবজাতি তোমরা বাক্য, কর্ম ও চিন্তায় সৎ হও!!!
***যে ব্যক্তি বাক্য, কর্ম ও চিন্তায় সৎ নয়, সে প্রকৃত মানুষ নয়।একজন পরিপূর্ণ মানুষ হতে হলে, একজন পরিপূর্ণ সৎ লোক হতে হবে। যে ব্যক্তি সকল বিষয়ে সৎ থাকে, সেই সর্বশ্রেষ্ঠ মানব। মানুষের ধর্ম এর চেয়ে কর্ম বড়।তাই করো ধর্মকে গুরুত্ব না দিয়ে তার কর্মকে গুরুত্ব দেয়া উচিত।***
0 comments:
Post a Comment