ফ্লোরিডা বিশ্ববিদ্যালয়ের করা ইন্টারন্যাশনাল সার্ক অ্যাটাক ফাইলের (আইএসএএফ) তথ্যমতে, ২০১০ সালে বিরক্ত না করা সত্ত্বেও হাঙরের ৭৯টি আক্রমণের ঘটনা ঘটেছে। এতে ছয় ব্যক্তির মৃত্যু হয়। গত এক দশকের মধ্যে এটাই সর্বোচ্চ আক্রমণের ঘটনা। আগের বছরের তুলনায় এই হার ২৫ শতাংশ বেশি। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনমতে, চলতি বছর ইতিমধ্যে হাঙরের আক্রমণে ছয় জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছে অপর সাতজন।
দ্য অ্যাসোসিয়েশন ফর দি স্টাডি অ্যান্ড কনজারভেশন অব স্যালাচিয়ানসের বিজ্ঞানী আগাথে লেফ্রাংক বলেন, হাঙরের আক্রমণ দিনে দিনে বাড়ছে।
সামুদ্রিক জীববিজ্ঞানীরা বলেন, হাঙরের আক্রমণের হার বেড়ে যাওয়ার কারণ অনুসন্ধানে খুব বেশি গবেষণা হয়নি। এর পরও সম্ভাব্য কারণগুলোর জন্য মানুষই দায়ী।
এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য যে কারণ রয়েছে, তা হচ্ছে কম ভাড়ায় বিমানে করে বিদেশ যাওয়ার সুযোগ। এতে অনেকে ছুটি কাটাতে গিয়ে সৈকত এলাকায় বিচরণ করে। এ সময় তারা সাঁতার কাটে এবং ব্যাপক মাছ শিকার করে। এতে হাঙরের স্বাভাবিক বিচরণ ব্যাহত হয়, যা তাদের আক্রমণে প্ররোচিত করে থাকতে পারে। এ ছাড়া বৈশ্বিক উষ্ণতা বেড়ে যাওয়ার বিষয়ও হাঙরকে ক্ষুব্ধ করে তুলতে পারে। এএফপি। প্রথম আলো
0 comments:
Post a Comment