সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে
সবচেয়ে বড় প্রতারণা হলো তোমার ভাইকে এমন কথা বলা যা সে বিশ্বাস করে ফেলে অথচ তুমি তাকে মিথ্যে বলেছ । — আল হাদীস (আবু দাউদ শরীফ ঃ)
কথায় কথায় মিথ্যা বলা মুনাফেকী আমল। হাদীসে পাকে মিথ্যাকে মুনাফেকী আমল বলা হয়েছে। হাদীসে বলা হয়েছে- সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে। হতে পারে মিথ্যার আশ্রয়ে সাময়িক লাভবান হয়, কিন্তু সূর্যের আলো যেমন গোপন থাকে না তেমনি শেষ পর্যন্ত মিথ্যাও গোপন থাকে না। একদিন না একদিন প্রকাশ পেয়েই যায়। তখন লোকের সম্মুখে পূর্বের তুলনায় আরো অধিক অপদস্থ হতে হয়। মানুষের কাছে তার কোন ইজ্জত-সম্মান থাকে না। সকলেই তাকে মিথ্যাবাদী মনে করে। আর আল্লাহপাক তো প্রথম থেকেই তার মিথ্যা সম্পর্কে অবহিত আছেন। সুতরাং এরূপ লোকের ইহকাল পরকাল উভয় কালই ধ্বংসমুখী।
জিন দিয়ে অস্ত্রোপচার!
এমবিবিএস ডিগ্রি নেই তাঁর। নেননি অস্ত্রোপচারের ওপর কোনো প্রশিক্ষণও। এর
পরও পেটের ব্যথা, নাকের পলিপাসসহ বিভিন্ন শারীরিক সমস্যার চিকিৎসার নামে
অস্ত্রোপচার করেন তিনি।
নিজেকে তিনি পীর বলে দাবি করেন। আরও দাবি করেন, তিনি নন, জিন অস্ত্রোপচার করে এবং এতে এ পর্যন্ত অনেক রোগী সুস্থ হয়েছেন। এভাবেই গত জানুয়ারি থেকে বরগুনা সদর উপজেলার বুড়িরচর ইউনিয়নের চরকগাছিয়া গ্রামে চিকিৎসার নামে অপচিকিৎসা চালাচ্ছেন এক কথিত পীর। তাঁর নাম মো. ইব্রাহিম।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, ইব্রাহিমের বাড়িতে অস্ত্রোপচার করার পর এ পর্যন্ত দুই নারী অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।
লোকমুখে জিন দিয়ে সব রোগের চিকিৎসা করার কথা শুনে বরগুনা সদরসহ আশপাশের বিভিন্ন এলাকা থেকে অসংখ্য রোগী প্রতিদিন ছুটে আসছেন ইব্রাহিমের চরকগাছিয়া গ্রামের বাড়িতে। এ সুযোগে রোগীদের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন তিনি। এ ছাড়া মানতের নামে নিচ্ছেন ছাগল, হাঁস-মুরগি, চাল-ডালসহ নানা পণ্যসামগ্রী। প্রতিদিন গড়ে এখানে ১০০ জন রোগী চিকিৎসা নিতে আসেন।
বরগুনার সিভিল সার্জন এ এইচ এম জহিরুল ইসলাম জানান, এটা এক ধরনের প্রতারণা। চিকিৎসাবিধি অনুযায়ী একজন সনদপ্রাপ্ত চিকিৎসক (সার্জন) ছাড়া কোনোক্রমেই কেউ অস্ত্রোপচার করতে পারেন না। এ ধরনের অস্ত্রোপচারের ফলে রোগী গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়তে পারে; এমনকি মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। এ বিষয়ে কেউ অভিযোগ করলে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার মাধ্যমে ওই কথিত পীরের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
৩ জুলাই সকালে ইব্রাহিমের বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, চিকিৎসার জন্য বিভিন্ন এলাকা থেকে ৫০-৬০ জন রোগী অপেক্ষা করছেন। ঘরের নির্দিষ্ট একটি কক্ষে বসে একেকজন করে রোগীকে ভেতরে নিয়ে চিকিৎসা দিচ্ছেন ইব্রাহিম। এখানে সৌরবিদ্যুতের ব্যবস্থা আছে। ঘরের পেছনে নর্দমায় অসংখ্য রক্তমাখা গজ-ব্যান্ডেজ, তুলা ও সিগারেটের খালি প্যাকেট ফেলে রাখা হয়েছে।
ঘরের বারান্দার এক পাশে একটি কক্ষে ইব্রাহিম নারী রোগীদের চিকিৎসা দেন। সেখানে একটি চৌকির ওপর হোগলা বিছানো এবং এর ওপরে কিছু ব্যান্ডেজ, কাপড়, আগরবাতি ও সরিষার তেলের বোতল, সুঁই-সুতা। পাশে একটি সাদাকালো টিভি ও ভিসিডি প্লেয়ার রাখা।
বরগুনার টাউন হল সড়কের সুমী বেগম বলেন, ‘আমাকে দেখে ইব্রাহিম হুজুর বলে, তোমার লিভার খারাপ হয়ে গেছে, অপারেশন লাগবে। অপারেশনের অগে সে মন্ত্র পড়ে এক গ্লাস পানি খেতে দেয়। তারপর একটি সাদা কাপড় দিয়ে আমার সারা শরীর ঢেকে দেয়। এরপর একটি কাঁচি দিয়ে আমার তলপেট কাটে। এতে আমি সামান্য ব্যথা পাই। পরে সোনামুখি সুঁই ও সুতা দিয়ে তলপেট সেলাই করে দেয়। কিছুদিন পর আমি অসুস্থ হয়ে পড়ি।’
বরগুনা শহরের টাউন হল সড়কের বাসিন্দা সেলিনা বেগম অভিযোগ করেন, ‘পেটে জটিল ব্যথার চিকিৎসার জন্য ২৪ জুন ইব্রাহিম আমার পেটে অস্ত্রোপচার করেন। এতে আমি গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়ি। চিকিৎসার খরচ বাবদ হুজুর আমার কাছ থেকে পাঁচ হাজার টাকা নিয়েছেন।’
নাকের পলিপাসের চিকিৎসা করিয়েছেন পূর্ব হাজারবিঘা গ্রামের রফিকুল ইসলাম। রফিকুল বলেন, ‘হুজুর খেজুরের কাঁটা দিয়ে নাকের ভেতরে ছিদ্র করে দিয়েছেন। এতে সুবিধা হবে কি না, তা জানি না।’
ইব্রাহিম দাবি করেন, তিনি বাগেরহাটের খাজা খানজাহান আলীর মাজারের একজন খাদেম। পীর সাহেবের দয়ায় আল্লাহ সব রোগ ভালো করেন। প্রথমে শুধু ১১ টাকা চেরাগি (ফি) নেন এবং রোগমুক্তির পর খুশি হয়ে অনেকে টাকা-পয়সা দিয়ে যান। জিন দিয়ে রোগীদের অস্ত্রোপচার করানোর বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বিষয়টি এড়িয়ে যান। তিনি রোগীদের কাছ থেকে অস্ত্রোপচারের জন্য টাকা নেওয়ার কথা অস্বীকার করেন।
চরকগাছিয়া গ্রামের লোকজন জানান, ইব্রাহিম এই গ্রামের আ. আজিজ মীরের ছেলে। বছর দশেক আগে তিনি আয়লা-পাতাকাটা ইউনিয়নে বিয়ে করে সংসার শুরু করেন। দুই বছর পর তিনি বাড়ি থেকে অজানার উদ্দেশে চলে যান। পাঁচ-ছয় মাস আগে তিনি বাড়িতে ফিরে এসে টিনের ঘর তুলে চিকিৎসা দেওয়া শুরু করেন।
চরকগাছিয়া সিনিয়র দাখিল মাদ্রাসার উপাধ্যক্ষ সোলায়মান হোসেন বলেন, ‘চিকিৎসার নামে এটা এক ধরনের প্রতারণা। ইসলাম এ ধরনের প্রতারণা সমর্থন করে না।’
নিজেকে তিনি পীর বলে দাবি করেন। আরও দাবি করেন, তিনি নন, জিন অস্ত্রোপচার করে এবং এতে এ পর্যন্ত অনেক রোগী সুস্থ হয়েছেন। এভাবেই গত জানুয়ারি থেকে বরগুনা সদর উপজেলার বুড়িরচর ইউনিয়নের চরকগাছিয়া গ্রামে চিকিৎসার নামে অপচিকিৎসা চালাচ্ছেন এক কথিত পীর। তাঁর নাম মো. ইব্রাহিম।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, ইব্রাহিমের বাড়িতে অস্ত্রোপচার করার পর এ পর্যন্ত দুই নারী অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।
লোকমুখে জিন দিয়ে সব রোগের চিকিৎসা করার কথা শুনে বরগুনা সদরসহ আশপাশের বিভিন্ন এলাকা থেকে অসংখ্য রোগী প্রতিদিন ছুটে আসছেন ইব্রাহিমের চরকগাছিয়া গ্রামের বাড়িতে। এ সুযোগে রোগীদের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন তিনি। এ ছাড়া মানতের নামে নিচ্ছেন ছাগল, হাঁস-মুরগি, চাল-ডালসহ নানা পণ্যসামগ্রী। প্রতিদিন গড়ে এখানে ১০০ জন রোগী চিকিৎসা নিতে আসেন।
বরগুনার সিভিল সার্জন এ এইচ এম জহিরুল ইসলাম জানান, এটা এক ধরনের প্রতারণা। চিকিৎসাবিধি অনুযায়ী একজন সনদপ্রাপ্ত চিকিৎসক (সার্জন) ছাড়া কোনোক্রমেই কেউ অস্ত্রোপচার করতে পারেন না। এ ধরনের অস্ত্রোপচারের ফলে রোগী গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়তে পারে; এমনকি মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। এ বিষয়ে কেউ অভিযোগ করলে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার মাধ্যমে ওই কথিত পীরের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
৩ জুলাই সকালে ইব্রাহিমের বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, চিকিৎসার জন্য বিভিন্ন এলাকা থেকে ৫০-৬০ জন রোগী অপেক্ষা করছেন। ঘরের নির্দিষ্ট একটি কক্ষে বসে একেকজন করে রোগীকে ভেতরে নিয়ে চিকিৎসা দিচ্ছেন ইব্রাহিম। এখানে সৌরবিদ্যুতের ব্যবস্থা আছে। ঘরের পেছনে নর্দমায় অসংখ্য রক্তমাখা গজ-ব্যান্ডেজ, তুলা ও সিগারেটের খালি প্যাকেট ফেলে রাখা হয়েছে।
ঘরের বারান্দার এক পাশে একটি কক্ষে ইব্রাহিম নারী রোগীদের চিকিৎসা দেন। সেখানে একটি চৌকির ওপর হোগলা বিছানো এবং এর ওপরে কিছু ব্যান্ডেজ, কাপড়, আগরবাতি ও সরিষার তেলের বোতল, সুঁই-সুতা। পাশে একটি সাদাকালো টিভি ও ভিসিডি প্লেয়ার রাখা।
বরগুনার টাউন হল সড়কের সুমী বেগম বলেন, ‘আমাকে দেখে ইব্রাহিম হুজুর বলে, তোমার লিভার খারাপ হয়ে গেছে, অপারেশন লাগবে। অপারেশনের অগে সে মন্ত্র পড়ে এক গ্লাস পানি খেতে দেয়। তারপর একটি সাদা কাপড় দিয়ে আমার সারা শরীর ঢেকে দেয়। এরপর একটি কাঁচি দিয়ে আমার তলপেট কাটে। এতে আমি সামান্য ব্যথা পাই। পরে সোনামুখি সুঁই ও সুতা দিয়ে তলপেট সেলাই করে দেয়। কিছুদিন পর আমি অসুস্থ হয়ে পড়ি।’
বরগুনা শহরের টাউন হল সড়কের বাসিন্দা সেলিনা বেগম অভিযোগ করেন, ‘পেটে জটিল ব্যথার চিকিৎসার জন্য ২৪ জুন ইব্রাহিম আমার পেটে অস্ত্রোপচার করেন। এতে আমি গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়ি। চিকিৎসার খরচ বাবদ হুজুর আমার কাছ থেকে পাঁচ হাজার টাকা নিয়েছেন।’
নাকের পলিপাসের চিকিৎসা করিয়েছেন পূর্ব হাজারবিঘা গ্রামের রফিকুল ইসলাম। রফিকুল বলেন, ‘হুজুর খেজুরের কাঁটা দিয়ে নাকের ভেতরে ছিদ্র করে দিয়েছেন। এতে সুবিধা হবে কি না, তা জানি না।’
ইব্রাহিম দাবি করেন, তিনি বাগেরহাটের খাজা খানজাহান আলীর মাজারের একজন খাদেম। পীর সাহেবের দয়ায় আল্লাহ সব রোগ ভালো করেন। প্রথমে শুধু ১১ টাকা চেরাগি (ফি) নেন এবং রোগমুক্তির পর খুশি হয়ে অনেকে টাকা-পয়সা দিয়ে যান। জিন দিয়ে রোগীদের অস্ত্রোপচার করানোর বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বিষয়টি এড়িয়ে যান। তিনি রোগীদের কাছ থেকে অস্ত্রোপচারের জন্য টাকা নেওয়ার কথা অস্বীকার করেন।
চরকগাছিয়া গ্রামের লোকজন জানান, ইব্রাহিম এই গ্রামের আ. আজিজ মীরের ছেলে। বছর দশেক আগে তিনি আয়লা-পাতাকাটা ইউনিয়নে বিয়ে করে সংসার শুরু করেন। দুই বছর পর তিনি বাড়ি থেকে অজানার উদ্দেশে চলে যান। পাঁচ-ছয় মাস আগে তিনি বাড়িতে ফিরে এসে টিনের ঘর তুলে চিকিৎসা দেওয়া শুরু করেন।
চরকগাছিয়া সিনিয়র দাখিল মাদ্রাসার উপাধ্যক্ষ সোলায়মান হোসেন বলেন, ‘চিকিৎসার নামে এটা এক ধরনের প্রতারণা। ইসলাম এ ধরনের প্রতারণা সমর্থন করে না।’
About the Author
Write About Yourself/Fellow Blogger Here!!!
Follow Me on Twitter [at] akashnill
Add this widget to your blog
Follow Me on Twitter [at] akashnill
Labels:
আবাক-বাংলাদেশ,
বিচিত্র,
রহস্যময়
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
মানব জীবন সারাংশ
যা হয়েছে তা ভালই হয়েছে ,
যা হচ্ছে তা ভালই হচ্ছে,
যা হবে তাও ভালই হবে।
তোমার কি হারিয়েছে, যে তুমি কাঁদছ ?
তুমি কি নিয়ে এসেছিলে, যা তুমি হারিয়েছ?
তুমি কি সৃষ্টি করেছ, যা নষ্ট হয়ে গেছে?
তুমি যা নিয়েছ, এখান থেকেই নিয়েছ,
যা দিয়েছ এখানেই দিয়েছ।
তোমার আজ যা আছে ,
কাল তা অন্যকারো ছিল,
পরশু সেটা অন্যকারো হয়ে যাবে।
পরিবর্তনই সংসার এর নিয়ম ।
যা হচ্ছে তা ভালই হচ্ছে,
যা হবে তাও ভালই হবে।
তোমার কি হারিয়েছে, যে তুমি কাঁদছ ?
তুমি কি নিয়ে এসেছিলে, যা তুমি হারিয়েছ?
তুমি কি সৃষ্টি করেছ, যা নষ্ট হয়ে গেছে?
তুমি যা নিয়েছ, এখান থেকেই নিয়েছ,
যা দিয়েছ এখানেই দিয়েছ।
তোমার আজ যা আছে ,
কাল তা অন্যকারো ছিল,
পরশু সেটা অন্যকারো হয়ে যাবে।
পরিবর্তনই সংসার এর নিয়ম ।
জীবন মানে সংগ্রাম
চেয়েছিলাম শীতের কাছে
এক বিন্দু শিশির কণা
সে দিলো শৈত্যপ্রবাহ
আর তুষার ঝড়
বস্রহীন মানুষের আর্তনাদ
আর বেচেঁ থাকার যন্ত্রনা..
প্রকৃতির কাছে চেয়েছিলাম
একটি সুখের নীড়
সে দিলো নদীর ভাঙ্গন
আর সর্বনাশা জলোচ্ছ্বাস
এরই নাম জীবন,
বেচেঁ থাকা যায় না সংগ্রামহীন ..
এক বিন্দু শিশির কণা
সে দিলো শৈত্যপ্রবাহ
আর তুষার ঝড়
বস্রহীন মানুষের আর্তনাদ
আর বেচেঁ থাকার যন্ত্রনা..
প্রকৃতির কাছে চেয়েছিলাম
একটি সুখের নীড়
সে দিলো নদীর ভাঙ্গন
আর সর্বনাশা জলোচ্ছ্বাস
এরই নাম জীবন,
বেচেঁ থাকা যায় না সংগ্রামহীন ..
Popular Posts
- ডাউনলোড করুন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি- প্রকৌশলী মজিবুর রহমান Textbook For Class XI-XII
- বিভিন্ন রাশির জাতক-জাতিকার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য
- বাৎসরিক বাংলা রাশিফল 2015
- গর্ভবতীর ৯ মাসের বিপদ-আপদ
- সব রোগ নিরাময়ের এক বিধান প্রতিদিন দুই বেলা ত্রিফলা খান
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- রেজিষ্ট্রেশন ফরম
- বাৎসরিক বাংলা রাশিফল 2012
- ২১ শে ফেব্রুয়ারী: আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস
- বিল গেটস এর অবিশ্বাস্য জীবনের কিছু তথ্য
Popular Posts Last 30 Days
- গীতা সারাংশ
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- ১৪০০ সাল কবিতাটি পড়ে কাজী নজরুল ইসলাম উত্তরে এই কবিতাটি লিখেছিলেন,
- বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার স্কুলের এস, এস, সি ২০১১ এর ফলাফল দেখুন
- ডাউনলোড করুন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি- প্রকৌশলী মজিবুর রহমান Textbook For Class XI-XII
- হিজড়া সম্প্রদায় : প্রকৃতির পরিহাস, মানবতা যেখানে ভূলুন্ঠিত
- চোখের পানির রহস্য
- ফুল ফুটুক, না ফুটুক আজ বসন্ত, আজ বসন্ত দিন
- আজ ধানের ক্ষেতে রৌদ্রছায়ায়
- মুক্তিযুদ্ধের ৫ ওয়েবসাইট
Popular Posts Last 7 Days
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- ১৪০০ সাল কবিতাটি পড়ে কাজী নজরুল ইসলাম উত্তরে এই কবিতাটি লিখেছিলেন,
- সময় নিয়ে কিছুক্ষনের ভাবনা
- রেজিষ্ট্রেশন ফরম
- হিজড়া সম্প্রদায় : প্রকৃতির পরিহাস, মানবতা যেখানে ভূলুন্ঠিত
- চোখের পানির রহস্য
- অহংবোধ, তোমার জন্য
- ফুল ফুটুক, না ফুটুক আজ বসন্ত, আজ বসন্ত দিন
- গীতা সারাংশ
- ৫৪টি দেশের ভিসা চেক করুন ইচ্ছে মত
স্মরনীয় বাণী
### আজ যা নির্ভুল বলে জানছি, কাল সেটাকেই চরম ভূল বলে মনে হয়।আজ যেটাকে চমকপ্রদ বুদ্ধি মত্ত্বা বলে ভাবছি, সেটাকেই জানব চরম নির্বুদ্ধিতা
### ‘বন্ধুকুল! পৃথিবীতে বন্ধু বলে কেউ আছে আমি জানিনে। শুধু আমার নয়, কারো আছে কিনা সন্দেহ!বন্ধু পাওয়া যায় সেই ছেলেবেলায় স্কুল-কলেজেই।প্রাণের বন্ধু।তারপর আর না ।’ ‘আর না? সারা জীবনে আর না?’
‘জীবন জুড়ে যারা থাকে তারা কেউ কারো বন্ধু নয়।তারা দু’রকমের।এনিমি আর নন্-এনিমি। নন্-এনিমিদেরই বন্ধু বলে ধরতে হয়।’
স্মরনীয় বাণী
# এই সংসারে নিজের বলতে কেউ নেই। কেউ কেউ আপন হয়, আপনার হতে চায়, ক্ষনকালের জন্য, কিছু দিনের জন্য। তুমি যদি সমস্ত জীবনটাকে ছোট করে হাতের তালুর মধ্যে তুলে ধরে একটা বলের মতো ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেখো, ‘ত’ দেখবে যে তুমি ছাড়া, তোমার আয়নায় মুখ ছাড়া, তোমার আপনার বলে কেই নেই, সত্যি কেউ নেই।
#মানুষের স্বভাব হচ্ছে অন্যদের টেনশানে ফেলে সে আনন্দ পায়। সৃ্ষ্টিকর্তাও আমাদের টেনশানে ফেলে আনন্দ পান বলেই মানবজাতি সারাক্ষন টেনশানে থাকে।
#মানুষের মহত্ত্বম গুনের একটির নাম কৌতুহল।
হে মানবজাতি তোমরা বাক্য, কর্ম ও চিন্তায় সৎ হও!!!
***যে ব্যক্তি বাক্য, কর্ম ও চিন্তায় সৎ নয়, সে প্রকৃত মানুষ নয়।একজন পরিপূর্ণ মানুষ হতে হলে, একজন পরিপূর্ণ সৎ লোক হতে হবে। যে ব্যক্তি সকল বিষয়ে সৎ থাকে, সেই সর্বশ্রেষ্ঠ মানব। মানুষের ধর্ম এর চেয়ে কর্ম বড়।তাই করো ধর্মকে গুরুত্ব না দিয়ে তার কর্মকে গুরুত্ব দেয়া উচিত।***
0 comments:
Post a Comment