সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে
সবচেয়ে বড় প্রতারণা হলো তোমার ভাইকে এমন কথা বলা যা সে বিশ্বাস করে ফেলে অথচ তুমি তাকে মিথ্যে বলেছ । — আল হাদীস (আবু দাউদ শরীফ ঃ)
কথায় কথায় মিথ্যা বলা মুনাফেকী আমল। হাদীসে পাকে মিথ্যাকে মুনাফেকী আমল বলা হয়েছে। হাদীসে বলা হয়েছে- সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে। হতে পারে মিথ্যার আশ্রয়ে সাময়িক লাভবান হয়, কিন্তু সূর্যের আলো যেমন গোপন থাকে না তেমনি শেষ পর্যন্ত মিথ্যাও গোপন থাকে না। একদিন না একদিন প্রকাশ পেয়েই যায়। তখন লোকের সম্মুখে পূর্বের তুলনায় আরো অধিক অপদস্থ হতে হয়। মানুষের কাছে তার কোন ইজ্জত-সম্মান থাকে না। সকলেই তাকে মিথ্যাবাদী মনে করে। আর আল্লাহপাক তো প্রথম থেকেই তার মিথ্যা সম্পর্কে অবহিত আছেন। সুতরাং এরূপ লোকের ইহকাল পরকাল উভয় কালই ধ্বংসমুখী।
বারো রকম হিসাব ১২.১২.১২ নিয়ে
বুধবার ১২ ডিসেম্বর ২০১২ সাল। সংক্ষেপে ১২.১২.১২। এই তারিখটি নিয়ে চলছে নানা হিসাব, নানা নিকাশ, নানা গবেষণা আর নানা রকম জল্পনা-কল্পনা। সংখ্যা বিশারদ বা নিউমারেলজিস্ট, জ্যোতিষবিদ ও সামাজিক গবেষকদের নানা ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ রয়েছে ১২.১২.১২ নিয়ে। তবে যতই জল্পনা-কল্পনা থাকুক না কেন, এই বিশেষ তারিখটিতে ব্যতিক্রমী কিছু ঘটছে না, এমনই আভাস দিয়েছেন গবেষক ও দর্শন শাস্ত্রিগণ।
তবে অনেকেই এই দিনটিকে শুভ মনে করে ব্যবসা-বাণিজ্যের সূচনা, নতুন সম্পর্ক গড়া এমনকি বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হবার জন্য আগ্রহভরে অপেক্ষা করছেন। জুয়াড়িরাও বসে নেই। তারা ভাবছেন বিশেষ এই তারিখে তারা বিশেষ কিছু করে ফেলবেন।
জ্যোতিষ বিজ্ঞানীরা খুঁজছেন রাশিফলের গরমিল, শুভ-অশুভ নানা বিষয়। তারিখটি নিয়ে এত টানাটানির কারণ, দৃশ্যপটে এটি ফিরে আসবে দীর্ঘ একশ বছর পর। কৌতূহল জাগানো এই তারিখটি নিয়ে একটি দর্শনশাস্ত্রীয় (মেটাফিজিক্স) আলোচনা তুলে ধরা হলো। যদিও মুসলিম বিশ্বে এই দিবসটির কোন বিশেষ তাৎপর্য নেই তবুও কৌতূহলী অনেকে অপেক্ষায় আছেন এই বিশেষ দিনটিতে কিছু হয় কিনা তা দেখার জন্য।
১২ ডিসেম্বর তারিখের লেখ্য রূপটি নিয়ে মেটাফিজিক্স এক্সপেরিমেন্ট নামে বিশ্বব্যাপী অনলাইনে নানা জরিপও চলছে। এমনই একটি জরিপের প্রশ্ন ছিলো, ১২ ডিসেম্বর ২০১২ তে কিছু ঘটবে বলে আপনি বিশ্বাস করেন কি। উত্তরের অপশন ছিলো তিনটি।
এক: সামথিং গুড উইল হ্যাপেন অন এ গ্লোবাল স্কেল অর্থ্যাৎ ভালো কিছু ঘটবে। দুই: নাথিং গ্লোবালি সিগনিফিক্যান্ট উইল হ্যাপেন অর্থাৎ উল্লেখযোগ্য কিছু ঘটবে না। তিন: সামথিং ব্যাড উইল হ্যাপেন অন এ গ্লোবাল স্কেল অর্থাৎ খারাপ কিছু ঘটবে। ৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত পরিচালিত এই তিন প্রশ্নের উত্তরে ৫৪ ভাগ ভোট দিয়েছেন দিনটিতে ভালো কিছু ঘটার পক্ষে।
৪২ ভাগ মনে করেন উল্লেখযোগ্য কিছু ঘটবে না এবং মাত্র ৫ ভাগ মনে করেন খারাপ কিছু ঘটবে। এই তারিখটি নিয়ে অপর একটি হ্যাঁ-না শ্রেণীর জরিপের প্রশ্ন ছিলো ডু ইউ ফিল লাকি টুড়ে অর্থাৎ, আজকের দিনটিকে কি আপনি শুভ মনে করেন? ৮১ ভাগ ভোট দিয়েছেন হ্যাঁ সূচক এবং ১৯ ভাগ দিয়েছেন উল্টো জবাব। অর্থাৎ জরিপে অংশ নেয়া শতকরা ৮১ ভাগ মানুষ মনে করেন ১২ ডিসেম্বর দিনটি শুভ হবে।
এদিকে, এই দিনটির একটি গাণিতিক ও সামাজিক মূল্যায়ন বেশ মজাদার। ১২ সংখ্যাটি একটি অনন্য, আকর্ষক ও উপযোগী নম্বর হিসেবে বিবেচনা করা হয়। গণিত শাস্ত্রবিদ, বিজ্ঞানী ও মেটাফিজিস্টগণও এই সংখ্যাটি মূল্যায়ন করে আসছেন মানব সভ্যতার ইতিহাস সংরক্ষণের শুরু থেকেই।
সংখ্যাটিকে অর্ধেক, এক তৃতীয়াংশ, এক চতুর্থাংশ এমনকি ১২ ভাগেও ভাগ করা যায়। জুয়াড়িদেরও বিশেষ পছন্দ এই সংখ্যাটি। তথ্য মতে, মিসরীয়রাই প্রথমে ১২ মাসের পঞ্জিকার উদ্ভব ঘটান এবং পরবর্তীতে রোমানরা তা পরিমার্জন করলেও ১২ মাস অক্ষুণ্ন রাখা হয়।
পরবর্তীতে চান্দ্রমাসও একইভাবে আসে। একইভাবে সারাদিন রাত্রিকেও ভাগ করা হয় ২৪ ঘন্টায় (২ দ্ধ ১২)। আবার ১২ এ.এম দিয়েই শুরু হয় দিন এবং ১২ পি.এম দিয়েই শুরু হয় মধ্যাহ্ন। জ্যোতিষ শাস্ত্রেও গ্রহ-নক্ষত্রের সঙ্গে হিসাব-নিকাশে এই ১২ সংখ্যাটি বেশ তাৎপর্যপূর্ণ।
এই সংখ্যাটির ঐতিহাসিক গুরুত্বও কম নয়। গ্রেগরিয়ন ১৫০২-৮৫ অর্থাৎ পোপ ত্রয়োদশ গ্রেগরি কর্তৃক প্রবর্তিত পঞ্জিকা এবং জুলিয়াস সিজার কর্তৃক ৪৬ খ্রীষ্টাব্দে যখন প্রচলনকৃত পঞ্জিকার ভিন্নতা স্পষ্ট তখনও ১২ ডিসেম্বর কোন উল্লেখযোগ্য ঘটনা ঘটেনি এবং ১ হাজার বছর আগে অর্থাৎ ১০১২ সালেও দিনটি পার হয়েছিল বিশেষ কোনো ঘটনা ছাড়াই।
এমনকি ২ হাজার বছর আগে ১২ সালের ১২ ডিসেম্বরেও আহামরি কিছু ঘটেনি। তবে অন্ধকার যুগ হিসেবে বিবেচিত ৫ম থেকে ১৫তম সেঞ্চুরির (৪৫০-১৪৫০) আরো ৫ হাজার ১২৬ বছর পূর্বে মায়ান পঞ্জিকা শুরু হয়। এই পঞ্জিকার শেষ ধরা হয় ১২ ডিসেম্বর ২০১২।
বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণে আরো উল্লেখ করা হয়, ২৬ হাজার বছর পূর্বে সূর্য একবার সৌরমন্ডলের (গ্যালাক্সি) মাঝখানে চলে আসে এবং ডিসেম্বর ২০১২ তে আবার সূর্য আবর্তিত হয়ে পুনরায় গ্যালাক্সির কেন্দ্রে অবস্থান করবে। তবে কোন একটি সময় থেকে ৫ হাজার বছর পরে ২১ ডিসেম্বর যে মহাপ্রলয়ের ধারণা পোষণ করা হয়েছিল তাকে বিজ্ঞানীরা এখন একটি গাণিতিক ভুল হিসেবে দেখছেন।
আর ১২ ডিসেম্বর থেকে ২১ ডিসেম্বরের ব্যবধান মাত্র ৯ দিন। তবে মায়ান পঞ্জিকার শুরু থেকে ১২ সংখ্যাটির নানা ব্যাখ্যা করা হলেও এসব ব্যাখ্যা বিজ্ঞানী ও জ্যোতিষীদের কাছে কোন বিশেষ গুরুত্ব পায়নি। বরং এধরনের ভাবনাকে কল্পনাপ্রসূত বলে উড়িয়ে দেয়া হয়েছে। তবে মহাপ্রলয় সম্পর্কে মায়ান অনুমানকে অনেকে সঠিক ভাবলেও এর কোন বৈজ্ঞানিক ব্যাখা কিংবা ভিত্তি খুঁজে পাননি তারা।
এ ব্যাপারে উৎসুখ অনেকে লিখেছেন তাদের জল্পনা-কল্পনা, আশার-উদ্বেগের কথা নিয়ে। ১৩ মাস আগে জেনিস নামে একজন লিখেছেন, সম্ভবত: ১২ ডিসেম্বর একটি ভাল দিন হবে এবং এ কারণে তিনি তার ভালবাসার মানুষটির সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হবেন।
জেনিসের মতো এই তারিখে বিয়ের পিঁড়িতে বসার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন অনেকেই। অপরদিকে, জ্যাকি মারি লিখেছেন, ১২.১২.১২ তার ৪০তম জন্মদিন হবে এবং এটা তার জন্য দারুণ আনন্দদায়ক ব্যাপার হবে। এমনই হরেক রকম আশার কথা আছে দিনটিকে নিয়ে।
আমাদের সময়
About the Author
Write About Yourself/Fellow Blogger Here!!!
Follow Me on Twitter [at] akashnill
Add this widget to your blog
Follow Me on Twitter [at] akashnill
Labels:
গবেষনা
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
মানব জীবন সারাংশ
যা হয়েছে তা ভালই হয়েছে ,
যা হচ্ছে তা ভালই হচ্ছে,
যা হবে তাও ভালই হবে।
তোমার কি হারিয়েছে, যে তুমি কাঁদছ ?
তুমি কি নিয়ে এসেছিলে, যা তুমি হারিয়েছ?
তুমি কি সৃষ্টি করেছ, যা নষ্ট হয়ে গেছে?
তুমি যা নিয়েছ, এখান থেকেই নিয়েছ,
যা দিয়েছ এখানেই দিয়েছ।
তোমার আজ যা আছে ,
কাল তা অন্যকারো ছিল,
পরশু সেটা অন্যকারো হয়ে যাবে।
পরিবর্তনই সংসার এর নিয়ম ।
যা হচ্ছে তা ভালই হচ্ছে,
যা হবে তাও ভালই হবে।
তোমার কি হারিয়েছে, যে তুমি কাঁদছ ?
তুমি কি নিয়ে এসেছিলে, যা তুমি হারিয়েছ?
তুমি কি সৃষ্টি করেছ, যা নষ্ট হয়ে গেছে?
তুমি যা নিয়েছ, এখান থেকেই নিয়েছ,
যা দিয়েছ এখানেই দিয়েছ।
তোমার আজ যা আছে ,
কাল তা অন্যকারো ছিল,
পরশু সেটা অন্যকারো হয়ে যাবে।
পরিবর্তনই সংসার এর নিয়ম ।
জীবন মানে সংগ্রাম
চেয়েছিলাম শীতের কাছে
এক বিন্দু শিশির কণা
সে দিলো শৈত্যপ্রবাহ
আর তুষার ঝড়
বস্রহীন মানুষের আর্তনাদ
আর বেচেঁ থাকার যন্ত্রনা..
প্রকৃতির কাছে চেয়েছিলাম
একটি সুখের নীড়
সে দিলো নদীর ভাঙ্গন
আর সর্বনাশা জলোচ্ছ্বাস
এরই নাম জীবন,
বেচেঁ থাকা যায় না সংগ্রামহীন ..
এক বিন্দু শিশির কণা
সে দিলো শৈত্যপ্রবাহ
আর তুষার ঝড়
বস্রহীন মানুষের আর্তনাদ
আর বেচেঁ থাকার যন্ত্রনা..
প্রকৃতির কাছে চেয়েছিলাম
একটি সুখের নীড়
সে দিলো নদীর ভাঙ্গন
আর সর্বনাশা জলোচ্ছ্বাস
এরই নাম জীবন,
বেচেঁ থাকা যায় না সংগ্রামহীন ..
Popular Posts
- ডাউনলোড করুন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি- প্রকৌশলী মজিবুর রহমান Textbook For Class XI-XII
- বিভিন্ন রাশির জাতক-জাতিকার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য
- বাৎসরিক বাংলা রাশিফল 2015
- গর্ভবতীর ৯ মাসের বিপদ-আপদ
- সব রোগ নিরাময়ের এক বিধান প্রতিদিন দুই বেলা ত্রিফলা খান
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- রেজিষ্ট্রেশন ফরম
- বাৎসরিক বাংলা রাশিফল 2012
- ২১ শে ফেব্রুয়ারী: আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস
- বিল গেটস এর অবিশ্বাস্য জীবনের কিছু তথ্য
Popular Posts Last 30 Days
- গীতা সারাংশ
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- ১৪০০ সাল কবিতাটি পড়ে কাজী নজরুল ইসলাম উত্তরে এই কবিতাটি লিখেছিলেন,
- বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার স্কুলের এস, এস, সি ২০১১ এর ফলাফল দেখুন
- ডাউনলোড করুন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি- প্রকৌশলী মজিবুর রহমান Textbook For Class XI-XII
- আজ ধানের ক্ষেতে রৌদ্রছায়ায়
- হিজড়া সম্প্রদায় : প্রকৃতির পরিহাস, মানবতা যেখানে ভূলুন্ঠিত
- চোখের পানির রহস্য
- ফুল ফুটুক, না ফুটুক আজ বসন্ত, আজ বসন্ত দিন
- রেজিষ্ট্রেশন ফরম
Popular Posts Last 7 Days
- ১৪০০ সাল কবিতাটি পড়ে কাজী নজরুল ইসলাম উত্তরে এই কবিতাটি লিখেছিলেন,
- রেজিষ্ট্রেশন ফরম
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- সময় নিয়ে কিছুক্ষনের ভাবনা
- ডাউনলোড করুন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি- প্রকৌশলী মজিবুর রহমান Textbook For Class XI-XII
- হিজড়া সম্প্রদায় : প্রকৃতির পরিহাস, মানবতা যেখানে ভূলুন্ঠিত
- চোখের পানির রহস্য
- অহংবোধ, তোমার জন্য
- আমি রাজা
- ফুল ফুটুক, না ফুটুক আজ বসন্ত, আজ বসন্ত দিন
স্মরনীয় বাণী
### আজ যা নির্ভুল বলে জানছি, কাল সেটাকেই চরম ভূল বলে মনে হয়।আজ যেটাকে চমকপ্রদ বুদ্ধি মত্ত্বা বলে ভাবছি, সেটাকেই জানব চরম নির্বুদ্ধিতা
### ‘বন্ধুকুল! পৃথিবীতে বন্ধু বলে কেউ আছে আমি জানিনে। শুধু আমার নয়, কারো আছে কিনা সন্দেহ!বন্ধু পাওয়া যায় সেই ছেলেবেলায় স্কুল-কলেজেই।প্রাণের বন্ধু।তারপর আর না ।’ ‘আর না? সারা জীবনে আর না?’
‘জীবন জুড়ে যারা থাকে তারা কেউ কারো বন্ধু নয়।তারা দু’রকমের।এনিমি আর নন্-এনিমি। নন্-এনিমিদেরই বন্ধু বলে ধরতে হয়।’
স্মরনীয় বাণী
# এই সংসারে নিজের বলতে কেউ নেই। কেউ কেউ আপন হয়, আপনার হতে চায়, ক্ষনকালের জন্য, কিছু দিনের জন্য। তুমি যদি সমস্ত জীবনটাকে ছোট করে হাতের তালুর মধ্যে তুলে ধরে একটা বলের মতো ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেখো, ‘ত’ দেখবে যে তুমি ছাড়া, তোমার আয়নায় মুখ ছাড়া, তোমার আপনার বলে কেই নেই, সত্যি কেউ নেই।
#মানুষের স্বভাব হচ্ছে অন্যদের টেনশানে ফেলে সে আনন্দ পায়। সৃ্ষ্টিকর্তাও আমাদের টেনশানে ফেলে আনন্দ পান বলেই মানবজাতি সারাক্ষন টেনশানে থাকে।
#মানুষের মহত্ত্বম গুনের একটির নাম কৌতুহল।
হে মানবজাতি তোমরা বাক্য, কর্ম ও চিন্তায় সৎ হও!!!
***যে ব্যক্তি বাক্য, কর্ম ও চিন্তায় সৎ নয়, সে প্রকৃত মানুষ নয়।একজন পরিপূর্ণ মানুষ হতে হলে, একজন পরিপূর্ণ সৎ লোক হতে হবে। যে ব্যক্তি সকল বিষয়ে সৎ থাকে, সেই সর্বশ্রেষ্ঠ মানব। মানুষের ধর্ম এর চেয়ে কর্ম বড়।তাই করো ধর্মকে গুরুত্ব না দিয়ে তার কর্মকে গুরুত্ব দেয়া উচিত।***
0 comments:
Post a Comment