সূত্র জানিয়েছে, সাতবার সার্জারির পর ক্রিস্টিয়ান এখন কথা বলতে পারছেন। ১৭ বছর বয়সে তিনি গাড়ি দুর্ঘটনায় আহত হয়ে জোরে কথা বলার ক্ষমতা হারান। গাড়ির ড্যাশবোর্ডের সঙ্গে গলায় ধাক্কা লেগে তার স্বরযন্ত্র কাজ করা বন্ধ করে দেয়। সার্জারির আগে তিনি কথা বলতেই পারতেন না। অনেকটা ফিসফিস করেই কথা বলার কাজ চালাতে হতো, যা প্রতিদিনকার কাজে এবং ফোনে কথা বলার সময় বেশ সমস্যার সৃষ্টি করতো।
টানা ৩৫ বছর বিভিন্ন চিকিৎসকের সাহায্য নিয়েও কোনো কাজে না আসার পর অবশেষে নাক-কান-গলা বিশেষজ্ঞ ড. সিদ্ধার্থ খোসলা তার জীবনে 'মিরাকল' ঘটিয়েছেন বলে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
এই চিকিৎসক জেট ইঞ্জিনে বাতাস থেকে কি করে শব্দ উৎপন্ন হয় তা লক্ষ্য করেন। ইঞ্জিনের সামনের পাখা দিয়ে বাতাস প্রবেশ করে তা সরু নলের মধ্য দিয়ে গিয়ে ইঞ্জিনের পেছনের অংশ দিয়ে বাতাস বের হয়ে যায়। আর এভাবেই বিকট শব্দ তৈরি করে জেট ইঞ্জিন। ঠিক এই মডেলই ড. সিদ্ধার্থ কাজে লাগিয়ে সার্জারির মধ্য দিয়ে ক্রিস্টিয়ানের স্বরযন্ত্র সারিয়ে তুলেছেন।
বিডিনিউজটোয়েন্টিফোরডটকম
0 comments:
Post a Comment