আইবিএম-এর গবেষকরা ডিভাইসটি তৈরি করতে ৬ অণু করে দুই সারিতে সাজিয়েছেন এবং তাতে ১ বিট ডেটা সংরক্ষণ করতেও সক্ষম হয়েছেন। বর্তমানে, ম্যাগনেটিক ডিভাইসগুলোতে ডেটা সংরক্ষণ করতে কমপক্ষে ১০ লাখ অণু প্রয়োজন হয়।
গবেষকরা বলছেন, ক্ষুদ্র এ স্টোরেজ ডিভাইস তৈরির সাফল্য কম্পিউটারের আকার আরো ক্ষুদ্রতর করে ফেলতে সক্ষম হবে। এ ছাড়াও ডিভাইসে বিদ্যুৎ খরচও কমে যাবে।
গবেষকরা বলছেন, মাত্র ১২ অণুর চিপে এক বিট তথ্য সংরক্ষণ করা সম্ভব হয়েছে আরো পুরো এক বাইট বা ৮ বিট তথ্য রাখতে ৯৬ অণুর চিপ তৈরিতেও তারা সফল হয়েছেন। তারা এই পদ্ধতিটির নাম দিয়েছেন অ্যান্টিফেরোম্যাগনেটিজম।
ক্যালিফোর্নিয়ায় অবস্থিত আইবিএম-এর আলমাডেন রিসার্চ সেন্টার-এর গবেষকরা বলছেন, ক্ষুদে এ চিপটির উদ্ভাবন ‘মুরস ল’কে অগ্রাহ্য করতে সক্ষম হয়েছে। মুরস ল’ অনুসারে বলা হয়ে থাকে, কম্পিউটারের ক্ষমতা প্রতি দুই বছরে দ্বিগুণ হতে থাকে। কিন্তু এই গবেষণার ফলে দুই বছরে দ্বিগুন নয় বরং ক্ষমতা অনেকগুন বাড়ানো সম্ভব হবে।
বিডিনিউজটোয়েন্টিফোরডটকম
0 comments:
Post a Comment