বাড়ি নয়, বান্দ্রার পেরি ক্রস রোডের বিশাল বাংলোটি যেন এক রাজপ্রাসাদ। চারদিকে সুউচ্চ প্রাচীর, উৎসুক মানুষের উঁকিঝুঁকি দেওয়ার উপায় নেই। বসেছে সিসিটিভি ক্যামেরা, সেন্সর। ৬০০০ বর্গফুট জায়গায় নির্মিত বাড়িটি চারতলা। আছে দুটি আন্ডারগ্রাউন্ড বেসমেন্ট ও মন্দির। চতুর্থ তলায় তাঁর শোবার ঘর। ছেলে-মেয়ে অর্জুন ও সারার কক্ষ নিচের দুই তলায়। একেবারে নিচের তলায় থাকবে তাঁর পুরস্কার ও অর্জনের সমাহার। সব নকশাই করা হয়েছে টেন্ডুলকারের পছন্দানুযায়ী।
নতুন বাড়িতে উঠে টেন্ডুলকার বলেছেন, ‘প্রত্যেকেরই স্বপ্ন থাকে নিজের একটা বাড়ি করার। আমারও ছিল। আমি খুশি, এটা করতে পেরেছি। যে ফ্ল্যাটে আমি এর আগে থাকতাম, সেটা পেয়েছিলাম খেলোয়াড়ি কোটায়। সেটা ছেড়ে দিয়েছি। অন্য কোনো খেলোয়াড় এখন সেখানে থাকবে।’
বাড়িটিতে কাল উঠলেও আনুষ্ঠানিক গৃহপ্রবেশ হয়ে গেছে গত জুনেই। টেন্ডুলকারই বলেছেন, ‘ইংল্যান্ড সফরের আগে গত ১১ জুন আমরা ‘গৃহশান্তি’ এবং ‘বাস্তু পূজা’ করেছি। তারপর আর আমি মুম্বাইতে আসিনি। কিন্তু এখন শহরে আছি। আজ (গতকাল) জায়গাটা দেখাতে মাকে নিয়ে এসেছি। আমি অবশ্য পূজার পর থেকেই এখানে থাকছি। কিন্তু ছেলেমেয়েদের এখনো আনতে পারিনি।’
আজ যেটা রাজপ্রাসাদ, ২০০৭ সালের আগে সেটা ছিল পরিত্যক্ত এক বাংলো। প্রায় ধসে পড়া বাংলোটি ওই বছর ৩৯ কোটি রুপি দিয়ে কেনেন টেন্ডুলকার! ওয়েবসাইট।
0 comments:
Post a Comment