কঠিন কঠোর বাস্তবতায় আমরা হাসতেই ভুলে যাচ্ছি। হাসির প্রয়োজনীয়তা বুঝে তাই কবি লিখেছিলেনÑ হাসতে নাকি জানেনা কেউ কে বলেছে ভাই। এই দেখ না কত হাসির খবর বলে যাই। ফোকলা দাঁতে হাসি, অট্টহাসি, মুচকিহাসি, বাঁকা হাসি, পিতলা হাসি, আকণ্ঠ বিস্তৃত হাসি কতই তো হাসির প্রকার ভেদ। ভানুর হাসির কথাগুলো শুনে এক সময় হাসতে হাসতে পেটে খিল ধরে যেত। আজকালের ছেলেমেয়েরা সেসব শুনে হাসেনা। কারণ হাসি ব্যক্তি বিশেষে, বয়সের কারণে এমনকি লোকাচার, সংস্কৃতিতে ভিন্নতর হয়।
সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে
সবচেয়ে বড় প্রতারণা হলো তোমার ভাইকে এমন কথা বলা যা সে বিশ্বাস করে ফেলে অথচ তুমি তাকে মিথ্যে বলেছ । — আল হাদীস (আবু দাউদ শরীফ ঃ)
কথায় কথায় মিথ্যা বলা মুনাফেকী আমল। হাদীসে পাকে মিথ্যাকে মুনাফেকী আমল বলা হয়েছে। হাদীসে বলা হয়েছে- সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে। হতে পারে মিথ্যার আশ্রয়ে সাময়িক লাভবান হয়, কিন্তু সূর্যের আলো যেমন গোপন থাকে না তেমনি শেষ পর্যন্ত মিথ্যাও গোপন থাকে না। একদিন না একদিন প্রকাশ পেয়েই যায়। তখন লোকের সম্মুখে পূর্বের তুলনায় আরো অধিক অপদস্থ হতে হয়। মানুষের কাছে তার কোন ইজ্জত-সম্মান থাকে না। সকলেই তাকে মিথ্যাবাদী মনে করে। আর আল্লাহপাক তো প্রথম থেকেই তার মিথ্যা সম্পর্কে অবহিত আছেন। সুতরাং এরূপ লোকের ইহকাল পরকাল উভয় কালই ধ্বংসমুখী।
বাঁচতে হলে হাসতে হবে
ডা. অপূর্ব পন্ডিত
কঠিন কঠোর বাস্তবতায় আমরা হাসতেই ভুলে যাচ্ছি। হাসির প্রয়োজনীয়তা বুঝে তাই কবি লিখেছিলেনÑ হাসতে নাকি জানেনা কেউ কে বলেছে ভাই। এই দেখ না কত হাসির খবর বলে যাই। ফোকলা দাঁতে হাসি, অট্টহাসি, মুচকিহাসি, বাঁকা হাসি, পিতলা হাসি, আকণ্ঠ বিস্তৃত হাসি কতই তো হাসির প্রকার ভেদ। ভানুর হাসির কথাগুলো শুনে এক সময় হাসতে হাসতে পেটে খিল ধরে যেত। আজকালের ছেলেমেয়েরা সেসব শুনে হাসেনা। কারণ হাসি ব্যক্তি বিশেষে, বয়সের কারণে এমনকি লোকাচার, সংস্কৃতিতে ভিন্নতর হয়।
কঠিন কঠোর বাস্তবতায় আমরা হাসতেই ভুলে যাচ্ছি। হাসির প্রয়োজনীয়তা বুঝে তাই কবি লিখেছিলেনÑ হাসতে নাকি জানেনা কেউ কে বলেছে ভাই। এই দেখ না কত হাসির খবর বলে যাই। ফোকলা দাঁতে হাসি, অট্টহাসি, মুচকিহাসি, বাঁকা হাসি, পিতলা হাসি, আকণ্ঠ বিস্তৃত হাসি কতই তো হাসির প্রকার ভেদ। ভানুর হাসির কথাগুলো শুনে এক সময় হাসতে হাসতে পেটে খিল ধরে যেত। আজকালের ছেলেমেয়েরা সেসব শুনে হাসেনা। কারণ হাসি ব্যক্তি বিশেষে, বয়সের কারণে এমনকি লোকাচার, সংস্কৃতিতে ভিন্নতর হয়।
এ
সময়ের অভিনেতা কমেডিয়ান ডা. এ জাজ টিভি এবং চলচ্চিত্রে অনেক চরিত্রে অভিনয়
করেছেন, হাসিয়েছেন অনেক বার। হাসির স্বাস্থ্য কথা জিজ্ঞেস করতেই হেসে খুন
হওয়ার জোগাড় হলো তার। কি বলেন! জীবন মানেই তো হাসি আর হাসি মানেই জীবন ।
হাসতে হাসতে মরতেও রাজী আমি। বেঁচেই তো আছি হাসবো বলে। সত্যি হাসিই বোধ হয় বেঁচে থাকার মূল উপাদান। প্রাণখুলে হাসলে মুখের
মাংসপেশীগুলো একসাথে কাজ করে অনেকক্ষণ, ঘাড়ের মাংসপেশীগুলোর ব্যায়াম হয়।
বুকের নাড়াচাড়া হয়। পেটের মাংসপেশীগুলোর সাথে ডায়াফ্রাম সংকুচিত হয় বার
বার। তাই হাসি বন্ধ করার অনেকক্ষণ পর আবার মাংসপেশীগুলো প্রসারিত হয়,
রক্তনালীগুলো প্রসারিত হয়, হার্টে রক্ত চলাচল বাড়ে, হৃদরোগের ঝুঁকি অনেকটা
কমে যায় এমনকি যাদের হৃদরোগ হয়ে গেছে তাদের বেলায় হাসি উপকারী হিসেবে দেখা
দেয়। হাসিতে মুক্তো ঝরে তখন, হার্ট দারুণ কাজ করে।
অন্যদিকে মানসিক চাপ রক্তনালীকে সংকুচিত
করে। মানসিক চাপে নাইট্রিক অক্সাইড ভেঙে যায়। ভাঙা নাইট্রিক অক্সাইড
রক্তনালীগুলোকে সংকুচিত করে। হৃদপিণ্ড তখন রক্ত কম পায় তাই হৃদরোগ হয়।
হাসির প্রভাব শরীরে পরবর্তী ৩০ থেকে ৪৫ মিনিট পর্যন্ত থাকে এবং হৃদপিণ্ডে
স্বাভাবিকের তুলনায় ২০% বেশি রক্ত সঞ্চালিত হয়। অন্যদিকে মানসিক চাপ
হৃদপিণ্ডে প্রায় ৩৫% রক্ত সঞ্চালন কমিয়ে দেয় তাই হৃদরোগের ঝুঁকি প্রায় ৩০%
বেড়ে যায়। দিনে ১৫ মিনিট হাসলে এবং নিয়মিত ব্যায়াম করলে হৃদরোগের সম্ভাবনা
একেবারেই কমে যাবে।
একটু হাসি খুশী
বেঁচে থাকার জন্য ইতো জীবন। কেউ হাসলে তার পাশের জন হাসবে। হাসবে চারধারের
সবাই। সামাজিক যোগাযোগ বাড়বে, বাড়বে একজন আর একজনের কাছাকাছি থাকার আকুতি।
অন্যের দুরবস্থা দেখে হাসা ঠিক না। বাঁকা হাসি জীবনে সুখ আনতে পারে না।
হাসি মানুষের জীবনে আনে প্রশান্তি। দপ্তর করে সব হতাশা, গ্লানি, অবসাদ,
ক্লান্তি, রাগ, একাকীত্ব । হাসলে অ্যান্ডরফিন ও নিউরোট্রান্সমিটার জাতীয়
হরমোন বেশি বেশি তৈরি হয় তাই স্ট্রেস হরমোন যেমন কর্টিসল,
ইপিনেফ্রিন/এড্রেনালিন, ডোপামিন এবং গ্রোথ হরমোনের পরিমাণ কমে তাতে কমে যায়
সব দুঃখবোধ- থাকে শুধু হাসি। হাসলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।
ইমিউনো গ্লোবিউলিন বাড়ে, বাড়ে নেচারাল কিলার সেল ওটি সেলস। এরা তখন যে কোনো
ইনফেকশান হতে বাধা দেয় এমনকি টিউমার হওয়ার সম্ভাবনাও কমে যায়। তাই হাসতে
হবে প্রতিদিন, প্রয়োজনে জোর করে হলেও কারণ জোর করে হাসলেও কিন্তু হাসিতে
শারীরিক প্রভাবগুলো একই রকম হবে। আমরা যেভাবে রুটিন করে সারাদিন খাবার খাই,
অফিস করি, জীবনে ঠিক সেরকম হাসিরও রুটিন দরকার।
বিশ্ব হাসিদিবস মে মাসের প্রথম গত রোববার তৈরি করেন ড. মদন ক্যাটারিয়া ১১ জানুয়ারি ১৯৯৮-এর ভারতের মুম্বাই-এ।
প্রফেসর
ডা. এ এইচ মো. ফিরোজ জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট, মানসিক রোগ
বিশেষজ্ঞের মতে, মনখোলা হাসি হাসতে পারলে আত্মগম্ভীরতা লোপ পায়। অসুখ-বিসুখ
কম হয়। রোগ থেকে বেঁচে থাকা যায়। হার্ট অ্যাটাক ও ডায়বেটিসের ঝুঁকি কমে
যায়। হাসি শারীরিক ও মানসিক দুর্বলতা দূর করে। টেনশন ফ্রি রাখে। নির্মল
হাসি মানুষকে সুস্থ্য ও সুন্দর জীবন দান করে।
হাসতে
হাসতে হার্ট এটাক হয়ে মারাও যায় কেউ কেউ। অস্বাভাবিক হাসির জন্য ব্রেন
ইনজুরিও হতে পারে। ইপিলেপসির রোগীদের হাসতে হাসতে হঠাৎ খিঁচুনী ধরে যেতে
পারে। প্রেগনেন্সীর সময়, হার্নিয়ার রোগীদের, চোখের অনেকগুলো রোগ যেমন
গ্লুকোমা, শ্বাসকষ্ট জাতীয় রোগীদের হাসা হাসি কম করতে হবে। প্রাণখুলে হাসতে
কোনো পয়সা খরচ হয় না। হাসলে সবই লাভ, কোনো পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই বললেই
চলে। প্রতিদিনের চাপে পড়ে কেউ যদি হাসতে ভুলে যায় কি সর্বনাশ! হার্ট
অ্যাটাক হতে পারে। রোগ শোক বেড়ে যাবে। চলার পথে হতে হবে বন্ধুহীন, মৃত্যুকে
কাছে টেনে আনা হবে। তাই প্রতিদিন প্রাণখুলে হাসতে হবে আমাদের।
আমাদের অর্থনীতি
About the Author
Write About Yourself/Fellow Blogger Here!!!
Follow Me on Twitter [at] akashnill
Add this widget to your blog
Follow Me on Twitter [at] akashnill
Labels:
গবেষনা,
জীবন,
সুখের ঠিকানা,
স্বাস্থ্য
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
মানব জীবন সারাংশ
যা হয়েছে তা ভালই হয়েছে ,
যা হচ্ছে তা ভালই হচ্ছে,
যা হবে তাও ভালই হবে।
তোমার কি হারিয়েছে, যে তুমি কাঁদছ ?
তুমি কি নিয়ে এসেছিলে, যা তুমি হারিয়েছ?
তুমি কি সৃষ্টি করেছ, যা নষ্ট হয়ে গেছে?
তুমি যা নিয়েছ, এখান থেকেই নিয়েছ,
যা দিয়েছ এখানেই দিয়েছ।
তোমার আজ যা আছে ,
কাল তা অন্যকারো ছিল,
পরশু সেটা অন্যকারো হয়ে যাবে।
পরিবর্তনই সংসার এর নিয়ম ।
যা হচ্ছে তা ভালই হচ্ছে,
যা হবে তাও ভালই হবে।
তোমার কি হারিয়েছে, যে তুমি কাঁদছ ?
তুমি কি নিয়ে এসেছিলে, যা তুমি হারিয়েছ?
তুমি কি সৃষ্টি করেছ, যা নষ্ট হয়ে গেছে?
তুমি যা নিয়েছ, এখান থেকেই নিয়েছ,
যা দিয়েছ এখানেই দিয়েছ।
তোমার আজ যা আছে ,
কাল তা অন্যকারো ছিল,
পরশু সেটা অন্যকারো হয়ে যাবে।
পরিবর্তনই সংসার এর নিয়ম ।
জীবন মানে সংগ্রাম
চেয়েছিলাম শীতের কাছে
এক বিন্দু শিশির কণা
সে দিলো শৈত্যপ্রবাহ
আর তুষার ঝড়
বস্রহীন মানুষের আর্তনাদ
আর বেচেঁ থাকার যন্ত্রনা..
প্রকৃতির কাছে চেয়েছিলাম
একটি সুখের নীড়
সে দিলো নদীর ভাঙ্গন
আর সর্বনাশা জলোচ্ছ্বাস
এরই নাম জীবন,
বেচেঁ থাকা যায় না সংগ্রামহীন ..
এক বিন্দু শিশির কণা
সে দিলো শৈত্যপ্রবাহ
আর তুষার ঝড়
বস্রহীন মানুষের আর্তনাদ
আর বেচেঁ থাকার যন্ত্রনা..
প্রকৃতির কাছে চেয়েছিলাম
একটি সুখের নীড়
সে দিলো নদীর ভাঙ্গন
আর সর্বনাশা জলোচ্ছ্বাস
এরই নাম জীবন,
বেচেঁ থাকা যায় না সংগ্রামহীন ..
Popular Posts
- ডাউনলোড করুন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি- প্রকৌশলী মজিবুর রহমান Textbook For Class XI-XII
- বিভিন্ন রাশির জাতক-জাতিকার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য
- বাৎসরিক বাংলা রাশিফল 2015
- গর্ভবতীর ৯ মাসের বিপদ-আপদ
- সব রোগ নিরাময়ের এক বিধান প্রতিদিন দুই বেলা ত্রিফলা খান
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- রেজিষ্ট্রেশন ফরম
- বাৎসরিক বাংলা রাশিফল 2012
- ২১ শে ফেব্রুয়ারী: আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস
- বিল গেটস এর অবিশ্বাস্য জীবনের কিছু তথ্য
Popular Posts Last 30 Days
- ডাউনলোড করুন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি- প্রকৌশলী মজিবুর রহমান Textbook For Class XI-XII
- গীতা সারাংশ
- বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার স্কুলের এস, এস, সি ২০১১ এর ফলাফল দেখুন
- কাঁচা বাঁশের লাঠি
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- তৌকির-বিপাশার বিরুদ্ধে মামলা
- এবার বিএনপির আওয়ামীকরণ!
- বুদ্ধি, বুদ্ধাংক (I.Q), বুদ্ধাংক নির্নয় (I.Q Test)
- সাহারা মরুভূমির জানা-অজানা
- ওজন কমলে স্মৃতি বাড়ে!
Popular Posts Last 7 Days
- ডাউনলোড করুন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি- প্রকৌশলী মজিবুর রহমান Textbook For Class XI-XII
- গীতা সারাংশ
- বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার স্কুলের এস, এস, সি ২০১১ এর ফলাফল দেখুন
- সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- Hairy, crazy ants invade from Texas to Miss.
- 10 Surprising Facts About Headaches
- হুমায়ুন আজাদের প্রবচনগুচ্ছ
- বাধাকপির ভেষজ গুণ
- নারীরা মানসিক অবসাদে বেশি ভোগেন
স্মরনীয় বাণী
### আজ যা নির্ভুল বলে জানছি, কাল সেটাকেই চরম ভূল বলে মনে হয়।আজ যেটাকে চমকপ্রদ বুদ্ধি মত্ত্বা বলে ভাবছি, সেটাকেই জানব চরম নির্বুদ্ধিতা
### ‘বন্ধুকুল! পৃথিবীতে বন্ধু বলে কেউ আছে আমি জানিনে। শুধু আমার নয়, কারো আছে কিনা সন্দেহ!বন্ধু পাওয়া যায় সেই ছেলেবেলায় স্কুল-কলেজেই।প্রাণের বন্ধু।তারপর আর না ।’ ‘আর না? সারা জীবনে আর না?’
‘জীবন জুড়ে যারা থাকে তারা কেউ কারো বন্ধু নয়।তারা দু’রকমের।এনিমি আর নন্-এনিমি। নন্-এনিমিদেরই বন্ধু বলে ধরতে হয়।’
স্মরনীয় বাণী
# এই সংসারে নিজের বলতে কেউ নেই। কেউ কেউ আপন হয়, আপনার হতে চায়, ক্ষনকালের জন্য, কিছু দিনের জন্য। তুমি যদি সমস্ত জীবনটাকে ছোট করে হাতের তালুর মধ্যে তুলে ধরে একটা বলের মতো ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেখো, ‘ত’ দেখবে যে তুমি ছাড়া, তোমার আয়নায় মুখ ছাড়া, তোমার আপনার বলে কেই নেই, সত্যি কেউ নেই।
#মানুষের স্বভাব হচ্ছে অন্যদের টেনশানে ফেলে সে আনন্দ পায়। সৃ্ষ্টিকর্তাও আমাদের টেনশানে ফেলে আনন্দ পান বলেই মানবজাতি সারাক্ষন টেনশানে থাকে।
#মানুষের মহত্ত্বম গুনের একটির নাম কৌতুহল।
হে মানবজাতি তোমরা বাক্য, কর্ম ও চিন্তায় সৎ হও!!!
***যে ব্যক্তি বাক্য, কর্ম ও চিন্তায় সৎ নয়, সে প্রকৃত মানুষ নয়।একজন পরিপূর্ণ মানুষ হতে হলে, একজন পরিপূর্ণ সৎ লোক হতে হবে। যে ব্যক্তি সকল বিষয়ে সৎ থাকে, সেই সর্বশ্রেষ্ঠ মানব। মানুষের ধর্ম এর চেয়ে কর্ম বড়।তাই করো ধর্মকে গুরুত্ব না দিয়ে তার কর্মকে গুরুত্ব দেয়া উচিত।***




0 comments:
Post a Comment