চিকিৎসকরা দাবি করেছেন, রোগী দেখার পর যখন তাদের সিটি স্ক্যান বা আল্ট্রাসাউন্ড পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয় তখন দেখা গেছে মাত্র এক-তৃতীয়াংশ রোগীর ক্ষেত্রে ওইসব পরীক্ষা রোগ নির্ণয়ে সহায়তা করে।
টরেন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ের হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. ম্যাথু সিব্বাল্ড বলেছেন, "চিকিৎসা পদ্ধতি এখনও রোগী ও চিকিৎসকদের ব্যক্তিগত যোগাযোগের ওপর চলছে।"
তিনি রয়টার্স হেলথকে আরো বলেন, "আমরা প্রযুক্তির উপর যতটুকু নির্ভর করি, রোগ নির্ণয়ে তা ততটুকু সহায়তা করে না।"
ওই ধরনের ইমেজিং টেস্ট শুধু হাসপাতাল বিলের পরিমাণকেই বাড়িয়ে তোলে এবং বহুমুখী সিটি স্ক্যান হতে কম মাত্রার তেজষ্ক্রিয়া হওয়ার কারণে সময় সাপেক্ষে রোগীর ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকিও বাড়ে।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
0 comments:
Post a Comment