প্রেমে পড়ার গড় সময়-সংক্রান্ত ওই গবেষণায় বলা হয়েছে, ৯০ শতাংশ লিথুনীয় নাগরিক তার সঙ্গীর প্রেমে পড়তে সর্বোচ্চ এক মাস সময় নেয়, এদের মধ্যে ৩৯ শতাংশের আবার তাও লাগে না, সঙ্গীর সঙ্গে দেখা-সাক্ষাতের কয়েক দিনের মধ্যেই তার প্রেমে দিওয়ানা হয়ে যায়। অন্যদিকে, প্রযুক্তি আর অত্যাধুনিক সভ্যতার পীঠস্থান যুক্তরাষ্ট্রের তরুণ-তরুণীরা এর বেশ ব্যতিক্রম। প্রিয় মানুষটি যদি হয় পূর্ব ইউরোপের, তাহলে তার সঙ্গে ওপরে ওপরে মিল রেখে হেসে খেলে ঘুরে বেড়ালেও প্রকৃতপক্ষে হৃদয়ের গিট্টু বাঁধতে তারা সময় নেয় কমপক্ষে দুই মাস থেকে পুরো এক বছর। এই সময়ের মধ্যে পুরুষ বা স্ত্রী সঙ্গীটির বিষয়ে সব কিছু নিয়েই ভাবে। প্রতি পদে তাকে সন্দেহ করে। চূড়ান্তভাবে সন্দেহের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলেই তবে তাকে জীবনসাথী করার ব্যাপারে নেয় চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত। এই সময়টাতে উভয় পক্ষই পরস্পরকে ভালোবাসার একটা সাধারণ অথচ স্থায়ী জায়গা খোঁজে, যাতে সহজেই দুজন দুজনার হওয়া যায়। তবে পূর্ব ইউরোপীয়রা সহজেই সেটা খুঁজে পেলেও মার্কিনিরা নেয় অনেক সময়। ৬২৪ জন আমেরিকান, ২৯৬ জন রুশ ও ২৩৭ জন লিথুনিয়ার নাগরিকের ওপর একটি সমীক্ষা চালিয়ে এসব তথ্য প্রকাশ করা হয়।
সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে
সবচেয়ে বড় প্রতারণা হলো তোমার ভাইকে এমন কথা বলা যা সে বিশ্বাস করে ফেলে অথচ তুমি তাকে মিথ্যে বলেছ । — আল হাদীস (আবু দাউদ শরীফ ঃ)
কথায় কথায় মিথ্যা বলা মুনাফেকী আমল। হাদীসে পাকে মিথ্যাকে মুনাফেকী আমল বলা হয়েছে। হাদীসে বলা হয়েছে- সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে। হতে পারে মিথ্যার আশ্রয়ে সাময়িক লাভবান হয়, কিন্তু সূর্যের আলো যেমন গোপন থাকে না তেমনি শেষ পর্যন্ত মিথ্যাও গোপন থাকে না। একদিন না একদিন প্রকাশ পেয়েই যায়। তখন লোকের সম্মুখে পূর্বের তুলনায় আরো অধিক অপদস্থ হতে হয়। মানুষের কাছে তার কোন ইজ্জত-সম্মান থাকে না। সকলেই তাকে মিথ্যাবাদী মনে করে। আর আল্লাহপাক তো প্রথম থেকেই তার মিথ্যা সম্পর্কে অবহিত আছেন। সুতরাং এরূপ লোকের ইহকাল পরকাল উভয় কালই ধ্বংসমুখী।
ভালোবাসার ‘ঠাণ্ডা যুদ্ধ’
বিশ বছর আগে ভেঙে গেছে
সোভিয়েত ইউনিয়ন। সোভিয়েত ভাঙার সঙ্গে সঙ্গে ঐতিহাসিক ‘ঠাণ্ডা যুদ্ধের’ও
ঘটেছে আনুষ্ঠানিক পরিসমাপ্তি। কিন্তু সেটা শুধুই কাগজ-কলমে। এখনো আমেরিকার
মানুষ রাশিয়াসহ সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের অন্তর্গত রাষ্ট্রগুলোর কোনো
অধিবাসীকেই সহসা বিশ্বাস করে না। এমনকি প্রেমে পড়ার ক্ষেত্রেও নয়! সাধারণ
কোনো পর্যবেক্ষণ নয় এটি, আমেরিকার নাগরিকদের
মনস্তত্ত্বের ওপর বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধানী গবেষণার ফল। এই গবেষণা বলছে, প্রেমে
পড়ার ক্ষেত্রেও পূর্ব ইউরোপীয় প্রেমিক-প্রেমিকাদের তুলনায় অনেক বেশি সময়
নেয় আমেরিকার প্রেমীরা। প্রেমের ক্ষেত্রেও এভাবে এখনো বহমান দুই দেশের
‘ঠাণ্ডা যুদ্ধ’। সাবেক সোভিয়েতভুক্ত কোনো তরুণ বা তরুণীর প্রেমে পড়লেও
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক সরাসরি সাড়া দেয় না। আগে বিষয়টি নিয়ে দীর্ঘ সময়
ভাবে, পর্যবেক্ষণ করে-প্রত্যুত্তর করতে দীর্ঘ সময় নেয়।
প্রেমে পড়ার গড় সময়-সংক্রান্ত ওই গবেষণায় বলা হয়েছে, ৯০ শতাংশ লিথুনীয় নাগরিক তার সঙ্গীর প্রেমে পড়তে সর্বোচ্চ এক মাস সময় নেয়, এদের মধ্যে ৩৯ শতাংশের আবার তাও লাগে না, সঙ্গীর সঙ্গে দেখা-সাক্ষাতের কয়েক দিনের মধ্যেই তার প্রেমে দিওয়ানা হয়ে যায়। অন্যদিকে, প্রযুক্তি আর অত্যাধুনিক সভ্যতার পীঠস্থান যুক্তরাষ্ট্রের তরুণ-তরুণীরা এর বেশ ব্যতিক্রম। প্রিয় মানুষটি যদি হয় পূর্ব ইউরোপের, তাহলে তার সঙ্গে ওপরে ওপরে মিল রেখে হেসে খেলে ঘুরে বেড়ালেও প্রকৃতপক্ষে হৃদয়ের গিট্টু বাঁধতে তারা সময় নেয় কমপক্ষে দুই মাস থেকে পুরো এক বছর। এই সময়ের মধ্যে পুরুষ বা স্ত্রী সঙ্গীটির বিষয়ে সব কিছু নিয়েই ভাবে। প্রতি পদে তাকে সন্দেহ করে। চূড়ান্তভাবে সন্দেহের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলেই তবে তাকে জীবনসাথী করার ব্যাপারে নেয় চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত। এই সময়টাতে উভয় পক্ষই পরস্পরকে ভালোবাসার একটা সাধারণ অথচ স্থায়ী জায়গা খোঁজে, যাতে সহজেই দুজন দুজনার হওয়া যায়। তবে পূর্ব ইউরোপীয়রা সহজেই সেটা খুঁজে পেলেও মার্কিনিরা নেয় অনেক সময়। ৬২৪ জন আমেরিকান, ২৯৬ জন রুশ ও ২৩৭ জন লিথুনিয়ার নাগরিকের ওপর একটি সমীক্ষা চালিয়ে এসব তথ্য প্রকাশ করা হয়।
প্রেমে পড়ার গড় সময়-সংক্রান্ত ওই গবেষণায় বলা হয়েছে, ৯০ শতাংশ লিথুনীয় নাগরিক তার সঙ্গীর প্রেমে পড়তে সর্বোচ্চ এক মাস সময় নেয়, এদের মধ্যে ৩৯ শতাংশের আবার তাও লাগে না, সঙ্গীর সঙ্গে দেখা-সাক্ষাতের কয়েক দিনের মধ্যেই তার প্রেমে দিওয়ানা হয়ে যায়। অন্যদিকে, প্রযুক্তি আর অত্যাধুনিক সভ্যতার পীঠস্থান যুক্তরাষ্ট্রের তরুণ-তরুণীরা এর বেশ ব্যতিক্রম। প্রিয় মানুষটি যদি হয় পূর্ব ইউরোপের, তাহলে তার সঙ্গে ওপরে ওপরে মিল রেখে হেসে খেলে ঘুরে বেড়ালেও প্রকৃতপক্ষে হৃদয়ের গিট্টু বাঁধতে তারা সময় নেয় কমপক্ষে দুই মাস থেকে পুরো এক বছর। এই সময়ের মধ্যে পুরুষ বা স্ত্রী সঙ্গীটির বিষয়ে সব কিছু নিয়েই ভাবে। প্রতি পদে তাকে সন্দেহ করে। চূড়ান্তভাবে সন্দেহের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলেই তবে তাকে জীবনসাথী করার ব্যাপারে নেয় চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত। এই সময়টাতে উভয় পক্ষই পরস্পরকে ভালোবাসার একটা সাধারণ অথচ স্থায়ী জায়গা খোঁজে, যাতে সহজেই দুজন দুজনার হওয়া যায়। তবে পূর্ব ইউরোপীয়রা সহজেই সেটা খুঁজে পেলেও মার্কিনিরা নেয় অনেক সময়। ৬২৪ জন আমেরিকান, ২৯৬ জন রুশ ও ২৩৭ জন লিথুনিয়ার নাগরিকের ওপর একটি সমীক্ষা চালিয়ে এসব তথ্য প্রকাশ করা হয়।
সূত্র : ডেইলি মেইল অনলাইন।
কালের কন্ঠ
About the Author
Write About Yourself/Fellow Blogger Here!!!
Follow Me on Twitter [at] akashnill
Add this widget to your blog
Follow Me on Twitter [at] akashnill
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
মানব জীবন সারাংশ
যা হয়েছে তা ভালই হয়েছে ,
যা হচ্ছে তা ভালই হচ্ছে,
যা হবে তাও ভালই হবে।
তোমার কি হারিয়েছে, যে তুমি কাঁদছ ?
তুমি কি নিয়ে এসেছিলে, যা তুমি হারিয়েছ?
তুমি কি সৃষ্টি করেছ, যা নষ্ট হয়ে গেছে?
তুমি যা নিয়েছ, এখান থেকেই নিয়েছ,
যা দিয়েছ এখানেই দিয়েছ।
তোমার আজ যা আছে ,
কাল তা অন্যকারো ছিল,
পরশু সেটা অন্যকারো হয়ে যাবে।
পরিবর্তনই সংসার এর নিয়ম ।
যা হচ্ছে তা ভালই হচ্ছে,
যা হবে তাও ভালই হবে।
তোমার কি হারিয়েছে, যে তুমি কাঁদছ ?
তুমি কি নিয়ে এসেছিলে, যা তুমি হারিয়েছ?
তুমি কি সৃষ্টি করেছ, যা নষ্ট হয়ে গেছে?
তুমি যা নিয়েছ, এখান থেকেই নিয়েছ,
যা দিয়েছ এখানেই দিয়েছ।
তোমার আজ যা আছে ,
কাল তা অন্যকারো ছিল,
পরশু সেটা অন্যকারো হয়ে যাবে।
পরিবর্তনই সংসার এর নিয়ম ।
জীবন মানে সংগ্রাম
চেয়েছিলাম শীতের কাছে
এক বিন্দু শিশির কণা
সে দিলো শৈত্যপ্রবাহ
আর তুষার ঝড়
বস্রহীন মানুষের আর্তনাদ
আর বেচেঁ থাকার যন্ত্রনা..
প্রকৃতির কাছে চেয়েছিলাম
একটি সুখের নীড়
সে দিলো নদীর ভাঙ্গন
আর সর্বনাশা জলোচ্ছ্বাস
এরই নাম জীবন,
বেচেঁ থাকা যায় না সংগ্রামহীন ..
এক বিন্দু শিশির কণা
সে দিলো শৈত্যপ্রবাহ
আর তুষার ঝড়
বস্রহীন মানুষের আর্তনাদ
আর বেচেঁ থাকার যন্ত্রনা..
প্রকৃতির কাছে চেয়েছিলাম
একটি সুখের নীড়
সে দিলো নদীর ভাঙ্গন
আর সর্বনাশা জলোচ্ছ্বাস
এরই নাম জীবন,
বেচেঁ থাকা যায় না সংগ্রামহীন ..
Popular Posts
- ডাউনলোড করুন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি- প্রকৌশলী মজিবুর রহমান Textbook For Class XI-XII
- বিভিন্ন রাশির জাতক-জাতিকার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য
- বাৎসরিক বাংলা রাশিফল 2015
- গর্ভবতীর ৯ মাসের বিপদ-আপদ
- সব রোগ নিরাময়ের এক বিধান প্রতিদিন দুই বেলা ত্রিফলা খান
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- রেজিষ্ট্রেশন ফরম
- বাৎসরিক বাংলা রাশিফল 2012
- ২১ শে ফেব্রুয়ারী: আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস
- বিল গেটস এর অবিশ্বাস্য জীবনের কিছু তথ্য
Popular Posts Last 30 Days
- গীতা সারাংশ
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার স্কুলের এস, এস, সি ২০১১ এর ফলাফল দেখুন
- ১৪০০ সাল কবিতাটি পড়ে কাজী নজরুল ইসলাম উত্তরে এই কবিতাটি লিখেছিলেন,
- ডাউনলোড করুন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি- প্রকৌশলী মজিবুর রহমান Textbook For Class XI-XII
- চোখের পানির রহস্য
- বুদ্ধি, বুদ্ধাংক (I.Q), বুদ্ধাংক নির্নয় (I.Q Test)
- ফুল ফুটুক, না ফুটুক আজ বসন্ত, আজ বসন্ত দিন
- আজ ধানের ক্ষেতে রৌদ্রছায়ায়
- স্বাস্থ্যকর জীবনরীতি – নিরামিষ ভোজন
Popular Posts Last 7 Days
- গীতা সারাংশ
- বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার স্কুলের এস, এস, সি ২০১১ এর ফলাফল দেখুন
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- ডাউনলোড করুন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি- প্রকৌশলী মজিবুর রহমান Textbook For Class XI-XII
- সময় নিয়ে কিছুক্ষনের ভাবনা
- স্বাস্থ্যকর জীবনরীতি – নিরামিষ ভোজন
- ১৪০০ সাল কবিতাটি পড়ে কাজী নজরুল ইসলাম উত্তরে এই কবিতাটি লিখেছিলেন,
- চোখের পানির রহস্য
- মহাশূণ্যে নতুন চাঁদের উপস্থিতি
- Final Spacewalk for STS-134
স্মরনীয় বাণী
### আজ যা নির্ভুল বলে জানছি, কাল সেটাকেই চরম ভূল বলে মনে হয়।আজ যেটাকে চমকপ্রদ বুদ্ধি মত্ত্বা বলে ভাবছি, সেটাকেই জানব চরম নির্বুদ্ধিতা
### ‘বন্ধুকুল! পৃথিবীতে বন্ধু বলে কেউ আছে আমি জানিনে। শুধু আমার নয়, কারো আছে কিনা সন্দেহ!বন্ধু পাওয়া যায় সেই ছেলেবেলায় স্কুল-কলেজেই।প্রাণের বন্ধু।তারপর আর না ।’ ‘আর না? সারা জীবনে আর না?’
‘জীবন জুড়ে যারা থাকে তারা কেউ কারো বন্ধু নয়।তারা দু’রকমের।এনিমি আর নন্-এনিমি। নন্-এনিমিদেরই বন্ধু বলে ধরতে হয়।’
স্মরনীয় বাণী
# এই সংসারে নিজের বলতে কেউ নেই। কেউ কেউ আপন হয়, আপনার হতে চায়, ক্ষনকালের জন্য, কিছু দিনের জন্য। তুমি যদি সমস্ত জীবনটাকে ছোট করে হাতের তালুর মধ্যে তুলে ধরে একটা বলের মতো ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেখো, ‘ত’ দেখবে যে তুমি ছাড়া, তোমার আয়নায় মুখ ছাড়া, তোমার আপনার বলে কেই নেই, সত্যি কেউ নেই।
#মানুষের স্বভাব হচ্ছে অন্যদের টেনশানে ফেলে সে আনন্দ পায়। সৃ্ষ্টিকর্তাও আমাদের টেনশানে ফেলে আনন্দ পান বলেই মানবজাতি সারাক্ষন টেনশানে থাকে।
#মানুষের মহত্ত্বম গুনের একটির নাম কৌতুহল।
হে মানবজাতি তোমরা বাক্য, কর্ম ও চিন্তায় সৎ হও!!!
***যে ব্যক্তি বাক্য, কর্ম ও চিন্তায় সৎ নয়, সে প্রকৃত মানুষ নয়।একজন পরিপূর্ণ মানুষ হতে হলে, একজন পরিপূর্ণ সৎ লোক হতে হবে। যে ব্যক্তি সকল বিষয়ে সৎ থাকে, সেই সর্বশ্রেষ্ঠ মানব। মানুষের ধর্ম এর চেয়ে কর্ম বড়।তাই করো ধর্মকে গুরুত্ব না দিয়ে তার কর্মকে গুরুত্ব দেয়া উচিত।***
0 comments:
Post a Comment