সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, যুক্তরাজ্যের কার্ডিফ ইউনিভার্সিটির গবেষকরা এলিয়েন বিষয়ে নতুন এ তত্ত্ব দিয়েছেন।
গবেষক চন্দ্রা বিক্রমাসিংহে দাবি করেছেন, নতুন গবেষণা মানুষের এলিয়েন হওয়ার বিষয়টি সমর্থন করে। কোনো ধূমকেতু থেকে পৃথিবীতে প্রথম কোনো ক্ষুদ্র প্রাণ বা ব্যাকটেরিয়া এসেছিলো। পরে তা থেকেই ক্রমান্বয়ে মানুষ তৈরি হয়েছে।
গবেষক চন্দ্রা বিক্রমাসিংহে আরো জানিয়েছেন, ধূমকেতুর সঙ্গে পৃথিবীর সংঘর্ষের ফলেই প্রাণের সৃষ্টি হয়েছে। আর এভাবেই মানুষ মহাবিশ্বের একটা অংশ হয়ে গেছে এবং মহাজগতের সঙ্গে তাদের পূর্বসূত্র রয়েছে।
গবেষণার ফল প্রকাশিত হয়েছে কেমব্রিজ ইউনিভার্সিটির অ্যাস্ট্রোবায়োলজি সাময়িকীতে।
গবেষকদের মতে, প্রতিটি সৌরজগত সৃষ্টি হবার সময়ই ধূমকেতু থেকে কিছু ব্যাকটেরিয়া চলে আসে এবং তারা অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে পারে। এরপর এগুলো বাড়তে থাকে এবং জটিল প্রাণের উদ্ভব ঘটে। এভাবেই অন্যান্য গ্রহেও প্রাণ সৃষ্টি হয়েছে। এবং এক গ্রহ থেকে আরেক গ্রহে প্রাণের স্থানান্তর ঘটছে।
বিডিনিউজটোয়েন্টিফোরডটকম
0 comments:
Post a Comment