সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে
সবচেয়ে বড় প্রতারণা হলো তোমার ভাইকে এমন কথা বলা যা সে বিশ্বাস করে ফেলে অথচ তুমি তাকে মিথ্যে বলেছ । — আল হাদীস (আবু দাউদ শরীফ ঃ)
কথায় কথায় মিথ্যা বলা মুনাফেকী আমল। হাদীসে পাকে মিথ্যাকে মুনাফেকী আমল বলা হয়েছে। হাদীসে বলা হয়েছে- সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে। হতে পারে মিথ্যার আশ্রয়ে সাময়িক লাভবান হয়, কিন্তু সূর্যের আলো যেমন গোপন থাকে না তেমনি শেষ পর্যন্ত মিথ্যাও গোপন থাকে না। একদিন না একদিন প্রকাশ পেয়েই যায়। তখন লোকের সম্মুখে পূর্বের তুলনায় আরো অধিক অপদস্থ হতে হয়। মানুষের কাছে তার কোন ইজ্জত-সম্মান থাকে না। সকলেই তাকে মিথ্যাবাদী মনে করে। আর আল্লাহপাক তো প্রথম থেকেই তার মিথ্যা সম্পর্কে অবহিত আছেন। সুতরাং এরূপ লোকের ইহকাল পরকাল উভয় কালই ধ্বংসমুখী।
উপমহাদেশের প্রথম সুপারনোভার খোঁজ মিলেছে কাশ্মীরে
সম্প্রতি ভারতীয় গবেষকরা দাবি করেছেন, উপমহাদেশের প্রথম সুপারনোভার খোঁজ মিলেছে কাশ্মীরে। শ্রীনগরের মাদানি মসজিদের দেয়ালচিত্র বা মুর্যাল থেকেই উপমহাদেশের সুপারনোভা দেখার প্রথম নিশ্চিত রেকর্ড পেয়ে গেছেন তারা। খবর টাইমস অফ ইন্ডিয়া-এর।
সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, ভারতের হোমি ভবা সেন্টার ফর সায়েন্স এডুকেশন (এইচবিসিএসই), টাটা ইনস্টিটিউট অফ ফান্ডামেন্টাল রিসার্চ (টিআইএফআর) এবং ইউনিভার্সিটি অফ কাশ্মীর-এর গবেষকরা শ্রীনগরের মাদানি মসজিদের দরজায় আঁকা মুর্যালে সুপারনোভার রেকর্ড পেয়েছেন।
মুর্যালে দেখা গেছে, ড্রাগনের মাথার মতো দেখতে সুপারনোভাটি। আর এটি স্যাজিটেরাস নক্ষত্রপুঞ্জের দিকটিই নির্দেশ করে।
গবেষকরা জানিয়েছেন, দীর্ঘসময়ের ব্যবধানে আসল মুর্যালটি ধ্বংস হয়ে গেলেও এটির বর্ণনা এখনও ইউনিভার্সিটি অফ কাশ্মীরের সেন্ট্রাল এশিয়ান স্টাডিজ ডিপার্টমেন্টে পাওয়া যায়।
গবেষকরা আরো জানিয়েছেন, সংস্কৃতসহ অনেক তথ্য ঘেঁটেও এতোদিন উপমহাদেশে সুপারনোভার কোনো রেকর্ড পাওয়া যায়নি।
গবেষণার ফল বলছে, ১৬০৪ সালে স্যাজিটেরাস নক্ষত্রপুঞ্জে এরকম সুপারনোভার সৃষ্টি হয়েছিলো। আর শ্রীনগরের মাদানি মসজিদটি তৈরি হয়েছিলো তারও দেড়শ বছর আগে মুঘল আমলে। তবে সুপারনোভার এই ঘটনাটির মুর্যাল তৈরিতে গ্লেজ দেওয়া টাইলস ব্যবহার করা হয়েছিলো যাতে সুপারনোভার সময়টাকে ধরে রাখা যায়।
সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, মুঘল সম্রাট শাহজাহান যখন ছোটো ছিলেন তখন এই সুপারনোভা প্রত্যক্ষ করেছিলেন। আর মাদানি মসজিদটি তারই তৈরি। গবেষকদের মতে, সম্রাট শাহজাহানই হয়তো এ মুর্যাল মসজিদটিতে যোগ করেছিলেন।
উল্লেখ্য, সুপারনোভা এক ধরনের নাক্ষত্রিক বিস্ফোরণ। এই বিস্ফোরণের ফলে তৈরি হওয়া আলোর উজ্জ্বলতা একটি সম্পূর্ণ গ্যালাক্সির উজ্জ্বলতাকেও ছাড়িয়ে যেতে পারে। বিস্ফোরণে নক্ষত্র অভ্যন্তরে নিউক্লিয়ার ফিউশান বিক্রিয়া চলতে থাকে। বিক্রিয়ার ফলে সাদা বামন নক্ষত্র উত্তপ্ত হয়ে প্রসারিত হতে চেষ্টা করে। অন্যদিকে নক্ষত্রগুলোর নিজস্ব মহাকর্ষ বল এদের বহির্ভাগকে টেনে কেন্দ্রের দিকে নেয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু নক্ষত্রের ভেতরে নিউক্লিয়ার ফিউশন চলার মতো আর কোন জ্বালানি থাকে না তখন এটি প্রচণ্ড বেগে নিজের মহাকর্ষের টানে চুপষে যেতে থাকে ফলে প্রচণ্ড বিস্ফোরণের মাধ্যমে এর বহিরাবরণের পদার্থগুলোকে বের করে দেয়। এ বিস্ফোরণই হলো সুপারনোভা।
বিডিনিউজটোয়েন্টিফোরডটকম
সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, ভারতের হোমি ভবা সেন্টার ফর সায়েন্স এডুকেশন (এইচবিসিএসই), টাটা ইনস্টিটিউট অফ ফান্ডামেন্টাল রিসার্চ (টিআইএফআর) এবং ইউনিভার্সিটি অফ কাশ্মীর-এর গবেষকরা শ্রীনগরের মাদানি মসজিদের দরজায় আঁকা মুর্যালে সুপারনোভার রেকর্ড পেয়েছেন।
মুর্যালে দেখা গেছে, ড্রাগনের মাথার মতো দেখতে সুপারনোভাটি। আর এটি স্যাজিটেরাস নক্ষত্রপুঞ্জের দিকটিই নির্দেশ করে।
গবেষকরা জানিয়েছেন, দীর্ঘসময়ের ব্যবধানে আসল মুর্যালটি ধ্বংস হয়ে গেলেও এটির বর্ণনা এখনও ইউনিভার্সিটি অফ কাশ্মীরের সেন্ট্রাল এশিয়ান স্টাডিজ ডিপার্টমেন্টে পাওয়া যায়।
গবেষকরা আরো জানিয়েছেন, সংস্কৃতসহ অনেক তথ্য ঘেঁটেও এতোদিন উপমহাদেশে সুপারনোভার কোনো রেকর্ড পাওয়া যায়নি।
গবেষণার ফল বলছে, ১৬০৪ সালে স্যাজিটেরাস নক্ষত্রপুঞ্জে এরকম সুপারনোভার সৃষ্টি হয়েছিলো। আর শ্রীনগরের মাদানি মসজিদটি তৈরি হয়েছিলো তারও দেড়শ বছর আগে মুঘল আমলে। তবে সুপারনোভার এই ঘটনাটির মুর্যাল তৈরিতে গ্লেজ দেওয়া টাইলস ব্যবহার করা হয়েছিলো যাতে সুপারনোভার সময়টাকে ধরে রাখা যায়।
সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, মুঘল সম্রাট শাহজাহান যখন ছোটো ছিলেন তখন এই সুপারনোভা প্রত্যক্ষ করেছিলেন। আর মাদানি মসজিদটি তারই তৈরি। গবেষকদের মতে, সম্রাট শাহজাহানই হয়তো এ মুর্যাল মসজিদটিতে যোগ করেছিলেন।
উল্লেখ্য, সুপারনোভা এক ধরনের নাক্ষত্রিক বিস্ফোরণ। এই বিস্ফোরণের ফলে তৈরি হওয়া আলোর উজ্জ্বলতা একটি সম্পূর্ণ গ্যালাক্সির উজ্জ্বলতাকেও ছাড়িয়ে যেতে পারে। বিস্ফোরণে নক্ষত্র অভ্যন্তরে নিউক্লিয়ার ফিউশান বিক্রিয়া চলতে থাকে। বিক্রিয়ার ফলে সাদা বামন নক্ষত্র উত্তপ্ত হয়ে প্রসারিত হতে চেষ্টা করে। অন্যদিকে নক্ষত্রগুলোর নিজস্ব মহাকর্ষ বল এদের বহির্ভাগকে টেনে কেন্দ্রের দিকে নেয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু নক্ষত্রের ভেতরে নিউক্লিয়ার ফিউশন চলার মতো আর কোন জ্বালানি থাকে না তখন এটি প্রচণ্ড বেগে নিজের মহাকর্ষের টানে চুপষে যেতে থাকে ফলে প্রচণ্ড বিস্ফোরণের মাধ্যমে এর বহিরাবরণের পদার্থগুলোকে বের করে দেয়। এ বিস্ফোরণই হলো সুপারনোভা।
বিডিনিউজটোয়েন্টিফোরডটকম
About the Author
Write About Yourself/Fellow Blogger Here!!!
Follow Me on Twitter [at] akashnill
Add this widget to your blog
Follow Me on Twitter [at] akashnill
Labels:
Planet,
Science-And-Technology,
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
মানব জীবন সারাংশ
যা হয়েছে তা ভালই হয়েছে ,
যা হচ্ছে তা ভালই হচ্ছে,
যা হবে তাও ভালই হবে।
তোমার কি হারিয়েছে, যে তুমি কাঁদছ ?
তুমি কি নিয়ে এসেছিলে, যা তুমি হারিয়েছ?
তুমি কি সৃষ্টি করেছ, যা নষ্ট হয়ে গেছে?
তুমি যা নিয়েছ, এখান থেকেই নিয়েছ,
যা দিয়েছ এখানেই দিয়েছ।
তোমার আজ যা আছে ,
কাল তা অন্যকারো ছিল,
পরশু সেটা অন্যকারো হয়ে যাবে।
পরিবর্তনই সংসার এর নিয়ম ।
যা হচ্ছে তা ভালই হচ্ছে,
যা হবে তাও ভালই হবে।
তোমার কি হারিয়েছে, যে তুমি কাঁদছ ?
তুমি কি নিয়ে এসেছিলে, যা তুমি হারিয়েছ?
তুমি কি সৃষ্টি করেছ, যা নষ্ট হয়ে গেছে?
তুমি যা নিয়েছ, এখান থেকেই নিয়েছ,
যা দিয়েছ এখানেই দিয়েছ।
তোমার আজ যা আছে ,
কাল তা অন্যকারো ছিল,
পরশু সেটা অন্যকারো হয়ে যাবে।
পরিবর্তনই সংসার এর নিয়ম ।
জীবন মানে সংগ্রাম
চেয়েছিলাম শীতের কাছে
এক বিন্দু শিশির কণা
সে দিলো শৈত্যপ্রবাহ
আর তুষার ঝড়
বস্রহীন মানুষের আর্তনাদ
আর বেচেঁ থাকার যন্ত্রনা..
প্রকৃতির কাছে চেয়েছিলাম
একটি সুখের নীড়
সে দিলো নদীর ভাঙ্গন
আর সর্বনাশা জলোচ্ছ্বাস
এরই নাম জীবন,
বেচেঁ থাকা যায় না সংগ্রামহীন ..
এক বিন্দু শিশির কণা
সে দিলো শৈত্যপ্রবাহ
আর তুষার ঝড়
বস্রহীন মানুষের আর্তনাদ
আর বেচেঁ থাকার যন্ত্রনা..
প্রকৃতির কাছে চেয়েছিলাম
একটি সুখের নীড়
সে দিলো নদীর ভাঙ্গন
আর সর্বনাশা জলোচ্ছ্বাস
এরই নাম জীবন,
বেচেঁ থাকা যায় না সংগ্রামহীন ..
Popular Posts
- ডাউনলোড করুন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি- প্রকৌশলী মজিবুর রহমান Textbook For Class XI-XII
- বিভিন্ন রাশির জাতক-জাতিকার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য
- বাৎসরিক বাংলা রাশিফল 2015
- গর্ভবতীর ৯ মাসের বিপদ-আপদ
- সব রোগ নিরাময়ের এক বিধান প্রতিদিন দুই বেলা ত্রিফলা খান
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- রেজিষ্ট্রেশন ফরম
- বাৎসরিক বাংলা রাশিফল 2012
- ২১ শে ফেব্রুয়ারী: আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস
- বিল গেটস এর অবিশ্বাস্য জীবনের কিছু তথ্য
Popular Posts Last 30 Days
- সখি ও কাশফুল - আকাশনীল
- জেনে নিন ২০১৭ সাল আপনার জন্য কি সৌভাগ্য নিয়ে আসছে!
- রেজিষ্ট্রেশন ফরম
- ৫৪টি দেশের ভিসা চেক করুন ইচ্ছে মত
- 10 Surprising Facts About Headaches
- EARN MONEY ONLINE
- ১৪০০ সাল কবিতাটি পড়ে কাজী নজরুল ইসলাম উত্তরে এই কবিতাটি লিখেছিলেন,
- গীতা সারাংশ
- সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
Popular Posts Last 7 Days
- সখি ও কাশফুল - আকাশনীল
- রেজিষ্ট্রেশন ফরম
- জেনে নিন ২০১৭ সাল আপনার জন্য কি সৌভাগ্য নিয়ে আসছে!
- ৫৪টি দেশের ভিসা চেক করুন ইচ্ছে মত
- ১৪০০ সাল কবিতাটি পড়ে কাজী নজরুল ইসলাম উত্তরে এই কবিতাটি লিখেছিলেন,
- সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে
- EARN MONEY ONLINE
- 10 Surprising Facts About Headaches
- Hair Style, 5 Things Your Hair Stylist Won't Tell You
- ফুল ফুটুক, না ফুটুক আজ বসন্ত, আজ বসন্ত দিন
স্মরনীয় বাণী
### আজ যা নির্ভুল বলে জানছি, কাল সেটাকেই চরম ভূল বলে মনে হয়।আজ যেটাকে চমকপ্রদ বুদ্ধি মত্ত্বা বলে ভাবছি, সেটাকেই জানব চরম নির্বুদ্ধিতা
### ‘বন্ধুকুল! পৃথিবীতে বন্ধু বলে কেউ আছে আমি জানিনে। শুধু আমার নয়, কারো আছে কিনা সন্দেহ!বন্ধু পাওয়া যায় সেই ছেলেবেলায় স্কুল-কলেজেই।প্রাণের বন্ধু।তারপর আর না ।’ ‘আর না? সারা জীবনে আর না?’
‘জীবন জুড়ে যারা থাকে তারা কেউ কারো বন্ধু নয়।তারা দু’রকমের।এনিমি আর নন্-এনিমি। নন্-এনিমিদেরই বন্ধু বলে ধরতে হয়।’
স্মরনীয় বাণী
# এই সংসারে নিজের বলতে কেউ নেই। কেউ কেউ আপন হয়, আপনার হতে চায়, ক্ষনকালের জন্য, কিছু দিনের জন্য। তুমি যদি সমস্ত জীবনটাকে ছোট করে হাতের তালুর মধ্যে তুলে ধরে একটা বলের মতো ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেখো, ‘ত’ দেখবে যে তুমি ছাড়া, তোমার আয়নায় মুখ ছাড়া, তোমার আপনার বলে কেই নেই, সত্যি কেউ নেই।
#মানুষের স্বভাব হচ্ছে অন্যদের টেনশানে ফেলে সে আনন্দ পায়। সৃ্ষ্টিকর্তাও আমাদের টেনশানে ফেলে আনন্দ পান বলেই মানবজাতি সারাক্ষন টেনশানে থাকে।
#মানুষের মহত্ত্বম গুনের একটির নাম কৌতুহল।
হে মানবজাতি তোমরা বাক্য, কর্ম ও চিন্তায় সৎ হও!!!
***যে ব্যক্তি বাক্য, কর্ম ও চিন্তায় সৎ নয়, সে প্রকৃত মানুষ নয়।একজন পরিপূর্ণ মানুষ হতে হলে, একজন পরিপূর্ণ সৎ লোক হতে হবে। যে ব্যক্তি সকল বিষয়ে সৎ থাকে, সেই সর্বশ্রেষ্ঠ মানব। মানুষের ধর্ম এর চেয়ে কর্ম বড়।তাই করো ধর্মকে গুরুত্ব না দিয়ে তার কর্মকে গুরুত্ব দেয়া উচিত।***
0 comments:
Post a Comment