শেষ নৈশভোজের দিন

সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে

সবচেয়ে বড় প্রতারণা হলো তোমার ভাইকে এমন কথা বলা যা সে বিশ্বাস করে ফেলে অথচ তুমি তাকে মিথ্যে বলেছ । — আল হাদীস (আবু দাউদ শরীফ ‍ঃ) কথায় কথায় মিথ্যা বলা মুনাফেকী আমল। হাদীসে পাকে মিথ্যাকে মুনাফেকী আমল বলা হয়েছে। হাদীসে বলা হয়েছে- সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে। হতে পারে মিথ্যার আশ্রয়ে সাময়িক লাভবান হয়, কিন্তু সূর্যের আলো যেমন গোপন থাকে না তেমনি শেষ পর্যন্ত মিথ্যাও গোপন থাকে না। একদিন না একদিন প্রকাশ পেয়েই যায়। তখন লোকের সম্মুখে পূর্বের তুলনায় আরো অধিক অপদস্থ হতে হয়। মানুষের কাছে তার কোন ইজ্জত-সম্মান থাকে না। সকলেই তাকে মিথ্যাবাদী মনে করে। আর আল্লাহপাক তো প্রথম থেকেই তার মিথ্যা সম্পর্কে অবহিত আছেন। সুতরাং এরূপ লোকের ইহকাল পরকাল উভয় কালই ধ্বংসমুখী।

খ্রিস্ট ধর্মাবলম্বীদের বিশ্বাস, যিশু খ্রিস্টের ঐতিহাসিক ‘লাস্ট সাপার’ বা শেষ নৈশভোজের দিনটি হলো ইস্টারের আগের বৃহস্পতিবার, কিন্তু নতুন এক গবেষণায় বলা হয়েছে, শেষ নৈশভোজের দিনটি ছিল যিশুর ক্রুশবিদ্ধ হওয়ার আগের বুধবার। যুক্তরাজ্যের ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক অধ্যাপক কলিন হামফ্রেজ তাঁর সম্প্রতি প্রকাশিত বই ‘দ্য মিস্টারি অব লাস্ট সাপারে’ এ কথা বলেছেন। তাঁর মতে গসপেলের (সুসমাচার) বর্ণনায় সাধুরা সে সময় প্রচলিত ইহুদি পঞ্জিকা অনুসরণ না করে পুরনো অন্য কোনো পঞ্জিকা অনুসরণ করেছিলেন। তিনি মনে করেন, শেষ নৈশভোজের দিনটি ছিল ৩৩ খ্রিস্টাব্দের ১ এপ্রিল।

নববিধান তথা নিউ টেস্টামেন্টে সাধু ম্যাথিউ, মার্ক ও লুক বর্ণিত যিশুর জীবন কাহিনী ও শিক্ষা সম্পর্কিত বর্ণনার (সুসমাচার) সঙ্গে সাধু জন-এর বর্ণনার যে অমিল দেখা যায়, তা বিশ্লেষণ করেই কলিন হামফ্রেজ এমনটা মনে করছেন। আর এর মানে হচ্ছে যিশুর আটক হওয়া, জিজ্ঞাসাবাদ পর্ব এবং বিচার এক রাতে ঘটে যায়নি। অধ্যাপক হামফ্রেজ মনে করেন, তাঁর নতুন এ অনুসন্ধান এপ্রিল মাসের প্রথম রবিবারকে ইস্টারের দিন হিসেবে চূড়ান্ত করার ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখবে। তাঁর বইতে অধ্যাপক হামফ্রেজ বস্তুবাদী, বৈজ্ঞানিক ধারণা এবং জ্যোতির্বিজ্ঞানের বিভিন্ন গ্রন্থের উদ্ধৃতি দিয়ে বিষয়টি সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করেছেন।

গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, সাধু ম্যাথিউ, মার্ক এবং লুকের ভাষ্য অনুযায়ী, ‘লাস্ট সাপার’ ইহুদিদের ধর্মীয় উৎসব ‘পাসওভার’ শুরুর প্রথম দিনে হয়েছিল। কিন্তু সাধু জন-এর মতে ‘পাসওভার’-এর আগেই নৈশভোজটি হয়েছিল। এ বিষয়ে অধ্যাপক হামফ্রেজ বিবিসিকে বলেন, সুসমাচারের (গসপেল) অনুসরণে যদি হিসেব করা হয়, তাহলে এটা মেনে নেওয়া কঠিন যে, কোনো এক বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ও শুক্রবার সকালের মধ্যে এতসব ঘটনা ঘটেছে। বরং গসপেল অনুসরণ করলে এটা বোঝা যায় যে, এ ঘটনার বর্ণনায় ভিন্ন ভিন্ন পঞ্জিকা অনুসরণ করা হয়েছিল। অধ্যাপক হামফ্রেজের মতে, গসপেলে লাস্ট সাপারের বর্ণনায় তিন সাধু ম্যাথিউ, মার্ক এবং লুক প্রচলিত ইহুদি পঞ্জিকা অনুসরণ না করে প্রাচীন ইহুদি পঞ্জিকা অনুসরণ করেছিলেন। ওই পঞ্জিকা মোশির (মুসা) সময়ে মিসরে ব্যবহৃত হতো। সাধু জন-এর ভাষ্য অনুসারে যিশুখ্রিস্ট ইহুদিদের ‘পাসওভার’ উৎসব শুরুর আগেই শিষ্যদের নিয়ে তাঁর শেষ নৈশভোজে বসেছিলেন। অধ্যাপক কলিন হামফ্রেজ বলেন, জুলিয়ান ক্যালেন্ডার অনুসারে ‘লাস্ট সাপার’-এর দিনটি ছিল ৩৩ খ্রিস্টাব্দের ১ এপ্রিল, বুধবার। সূত্র : বিবিসি নিউজঅনলাইন।

মানব জীবন সারাংশ

যা হয়েছে তা ভালই হয়েছে ,
যা হচ্ছে তা ভালই হচ্ছে,
যা হবে তাও ভালই হবে।
তোমার কি হারিয়েছে, যে তুমি কাঁদছ ?
তুমি কি নিয়ে এসেছিলে, যা তুমি হারিয়েছ?
তুমি কি সৃষ্টি করেছ, যা নষ্ট হয়ে গেছে?
তুমি যা নিয়েছ, এখান থেকেই নিয়েছ,
যা দিয়েছ এখানেই দিয়েছ।
তোমার আজ যা আছে ,
কাল তা অন্যকারো ছিল,
পরশু সেটা অন্যকারো হয়ে যাবে।
পরিবর্তনই সংসার এর নিয়ম ।

জীবন মানে সংগ্রাম

চেয়েছিলাম শীতের কাছে
এক বিন্দু শিশির কণা
সে দিলো শৈত্যপ্রবাহ
আর তুষার ঝড়
বস্রহীন মানুষের আর্তনাদ
আর বেচেঁ থাকার যন্ত্রনা‌‍‌‌‌..
প্রকৃতির কাছে চেয়েছিলাম
একটি সুখের নীড়
সে দিলো নদীর ভাঙ্গন
আর সর্বনাশা জলোচ্ছ্বাস
এরই নাম জীবন,
বেচেঁ থাকা যায় না সংগ্রামহীন ..

স্মরনীয় বাণী

### আজ যা নির্ভুল বলে জানছি, কাল সেটাকেই চরম ভূল বলে মনে হয়।আজ যেটাকে চমকপ্রদ বুদ্ধি মত্ত্বা বলে ভাবছি, সেটাকেই জানব চরম নির্বুদ্ধিতা

### ‘বন্ধুকুল! পৃথিবীতে বন্ধু বলে কেউ আছে আমি জানিনে। শুধু আমার নয়, কারো আছে কিনা সন্দেহ!বন্ধু পাওয়া যায় সেই ছেলেবেলায় স্কুল-কলেজেই।প্রাণের বন্ধু।তারপর আর না ।’ ‘আর না? সারা জীবনে আর না?’

‘জীবন জুড়ে যারা থাকে তারা কেউ কারো বন্ধু নয়।তারা দু’রকমের।এনিমি আর নন্‌-এনিমি। নন্‌-এনিমিদেরই বন্ধু বলে ধরতে হয়।’

স্মরনীয় বাণী

# এই সংসারে নিজের বলতে কেউ নেই। কেউ কেউ আপন হয়, আপনার হতে চায়, ক্ষনকালের জন্য, কিছু দিনের জন্য। তুমি যদি সমস্ত জীবনটাকে ছোট করে হাতের তালুর মধ্যে তুলে ধরে একটা বলের মতো ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেখো, ‘ত’ দেখবে যে তুমি ছাড়া, তোমার আয়নায় মুখ ছাড়া, তোমার আপনার বলে কেই নেই, সত্যি কেউ নেই।

#মানুষের স্বভাব হচ্ছে অন্যদের টেনশানে ফেলে সে আনন্দ পায়। সৃ্ষ্টিকর্তাও আমাদের টেনশানে ফেলে আনন্দ পান বলেই মানবজাতি সারাক্ষন টেনশানে থাকে।

#মানুষের মহত্ত্বম গুনের একটির নাম কৌতুহল।

হে মানবজাতি তোমরা বাক্য, কর্ম ও চিন্তায় সৎ হও!!!

***যে ব্যক্তি বাক্য, কর্ম ও চিন্তায় সৎ নয়, সে প্রকৃত মানুষ নয়।একজন পরিপূর্ণ মানুষ হতে হলে, একজন পরিপূর্ণ সৎ লোক হতে হবে। যে ব্যক্তি সকল বিষয়ে সৎ থাকে, সেই সর্বশ্রেষ্ঠ মানব। মানুষের ধর্ম এর চেয়ে কর্ম বড়।তাই করো ধর্মকে গুরুত্ব না দিয়ে তার কর্মকে গুরুত্ব দেয়া উচিত।***

আকাশনীল প্লানেট

BD Newspapers

Education Zone

Video

Tutorial2

Tutorial

Bangla Astrology

সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে