গবেষণার প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছেন, নারীরা অর্থনৈতিকভাবে পুরুষের ওপর নির্ভরশীল হয়ে থাকাটা অপছন্দ করে_এমন ধারণা আসলে কল্পকথা ছাড়া কিছু নয়। নারীদের মধ্যে অধিকাংশই বড়লোক স্বামী প্রত্যাশা করে। এমনকি ১৯৪০-এর দশকের তুলনায় এখনকার আধুনিক নারীদের মধ্যে এ প্রবণতা অনেক বেশি। যেসব নারী চাকরি করে তারাও চায় তাদের চেয়ে অনেক বেশি রোজগার করা কোনো পুরুষকে বিয়ে করতে। ক্যাথেরিন বলেছেন, চার দশক ধরে কর্মক্ষেত্রে নারী-পুরুষ বৈষম্য দূর করে সমতা আদায়ের আন্দোলনের পরও নারীর মধ্যে অর্থনৈতিকভাবে পুরুষের ওপর নির্ভরশীলতার ‘প্রবণতা’ এতটুকু কমেনি।
সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে
সবচেয়ে বড় প্রতারণা হলো তোমার ভাইকে এমন কথা বলা যা সে বিশ্বাস করে ফেলে অথচ তুমি তাকে মিথ্যে বলেছ । — আল হাদীস (আবু দাউদ শরীফ ঃ)
কথায় কথায় মিথ্যা বলা মুনাফেকী আমল। হাদীসে পাকে মিথ্যাকে মুনাফেকী আমল বলা হয়েছে। হাদীসে বলা হয়েছে- সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে। হতে পারে মিথ্যার আশ্রয়ে সাময়িক লাভবান হয়, কিন্তু সূর্যের আলো যেমন গোপন থাকে না তেমনি শেষ পর্যন্ত মিথ্যাও গোপন থাকে না। একদিন না একদিন প্রকাশ পেয়েই যায়। তখন লোকের সম্মুখে পূর্বের তুলনায় আরো অধিক অপদস্থ হতে হয়। মানুষের কাছে তার কোন ইজ্জত-সম্মান থাকে না। সকলেই তাকে মিথ্যাবাদী মনে করে। আর আল্লাহপাক তো প্রথম থেকেই তার মিথ্যা সম্পর্কে অবহিত আছেন। সুতরাং এরূপ লোকের ইহকাল পরকাল উভয় কালই ধ্বংসমুখী।
বিত্তে বশ অধরা
নারীরা কী চান_এমন প্রশ্নের বৈজ্ঞানিক উত্তর তো দূরের কথা, কোনো ভাবাদর্শিক সদুত্তরও আজ অবধি মেলেনি। নিছক দায়ে না পড়লে কেউ বিষয়টি নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি করতে যান না। তবে হঠাৎ হঠাৎই বিষয়টি চলে আসে আলোচনায়। এবার আরেক দফা প্রশ্নটি উঠে এসেছে একেবারে উত্তরসমেত। নারীর মন কী চায়_এ প্রশ্নের উত্তরে বিভিন্ন সময়ে উত্তর এসেছে, নারী চায় বড়লোক স্বামী। এ উত্তরকে লিঙ্গদোষে দুষ্ট হিসেবে বরাবর প্রত্যাখ্যান এবং নারীর জন্য রীতিমতো অবমাননাকর বিবেচনা করে এসেছেন লিঙ্গ-সচেতন ব্যক্তিরা। তবে এবার বিজ্ঞানসম্মত পরীক্ষাতেই জানা গেল, নারীরা সত্যিই চায় বিত্তবান পুরুষের গলায় ঝুলতে।
লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিকসের গবেষক ড. ক্যাথেরিন হাকিম গতকাল মঙ্গলবার প্রকাশিত এক
গবেষণার প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছেন, নারীরা অর্থনৈতিকভাবে পুরুষের ওপর নির্ভরশীল হয়ে থাকাটা অপছন্দ করে_এমন ধারণা আসলে কল্পকথা ছাড়া কিছু নয়। নারীদের মধ্যে অধিকাংশই বড়লোক স্বামী প্রত্যাশা করে। এমনকি ১৯৪০-এর দশকের তুলনায় এখনকার আধুনিক নারীদের মধ্যে এ প্রবণতা অনেক বেশি। যেসব নারী চাকরি করে তারাও চায় তাদের চেয়ে অনেক বেশি রোজগার করা কোনো পুরুষকে বিয়ে করতে। ক্যাথেরিন বলেছেন, চার দশক ধরে কর্মক্ষেত্রে নারী-পুরুষ বৈষম্য দূর করে সমতা আদায়ের আন্দোলনের পরও নারীর মধ্যে অর্থনৈতিকভাবে পুরুষের ওপর নির্ভরশীলতার ‘প্রবণতা’ এতটুকু কমেনি।
গবেষণার প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছেন, নারীরা অর্থনৈতিকভাবে পুরুষের ওপর নির্ভরশীল হয়ে থাকাটা অপছন্দ করে_এমন ধারণা আসলে কল্পকথা ছাড়া কিছু নয়। নারীদের মধ্যে অধিকাংশই বড়লোক স্বামী প্রত্যাশা করে। এমনকি ১৯৪০-এর দশকের তুলনায় এখনকার আধুনিক নারীদের মধ্যে এ প্রবণতা অনেক বেশি। যেসব নারী চাকরি করে তারাও চায় তাদের চেয়ে অনেক বেশি রোজগার করা কোনো পুরুষকে বিয়ে করতে। ক্যাথেরিন বলেছেন, চার দশক ধরে কর্মক্ষেত্রে নারী-পুরুষ বৈষম্য দূর করে সমতা আদায়ের আন্দোলনের পরও নারীর মধ্যে অর্থনৈতিকভাবে পুরুষের ওপর নির্ভরশীলতার ‘প্রবণতা’ এতটুকু কমেনি।
ড. ক্যাথেরিন তাঁর প্রতিবেদনে জানিয়েছেন, কয়েক দশক ধরে লিঙ্গ-সমতা নিয়ে সামাজিক আন্দোলনের পর নারীরা রাজনৈতিক কারণে এটি স্বীকার করতে লজ্জাবোধ করে। তবে এটি সত্য যে এখন নারীরা সফল চাকুরে হওয়ার তুলনায় বরং গৃহিণী হতেই বেশি আগ্রহী। ড. ক্যাথেরিন হাকিম আরো জানিয়েছেন, বিভিন্ন ক্ষেত্রে দেখা যায় পুরুষরাই বড় বড় পদগুলোতে প্রাধান্য বিস্তার করে। এর কারণ হলো, অধিকাংশ নারীই পেশাজীবন দীর্ঘ করতে চায় না। অনেক রাজনীতিক নারীদের সমান সুবিধা দেওয়ার মাধ্যমে কর্মক্ষেত্রে নারী-পুরুষের সংখ্যায়ও সমতা আসবে বলে মনে করেন। আদতে এ ধারণা ভুল।
যুক্তরাজ্যের সেন্টার ফর পলিসি স্টাডিজের ৫২ পৃষ্ঠার এ প্রতিবেদনে ড. ক্যাথেরিন আরো জানিয়েছেন, এ-সংক্রান্ত আগের গবেষণাগুলোর চেয়ে আরো বিস্তৃত কাঠামোয় যুক্তরাজ্য ও স্পেনে জরিপ ও শুমারিসহ নানা উপায়ে তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহের মাধ্যমে গবেষণাটি সম্পন্ন করা হয়। দেখা গেছে, এখনো নারীদের একটি বড় অংশ বিয়েকে নিজের ক্যারিয়ারের বিকল্প বা পরিপূরক হিসেবে দেখে। অধিকাংশ নারী তাদের চেয়ে বেশি শিক্ষিত ও ধনী পুরুষদের বিয়ে করতে বেশি আগ্রহী। এ প্রবণতা ইউরোপ, যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়াজুড়েও লক্ষ করা যায়।
About the Author
Write About Yourself/Fellow Blogger Here!!!
Follow Me on Twitter [at] akashnill
Add this widget to your blog
Follow Me on Twitter [at] akashnill
Labels:
Money,
Mysterious,
News,
Report,
Thesis
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
মানব জীবন সারাংশ
যা হয়েছে তা ভালই হয়েছে ,
যা হচ্ছে তা ভালই হচ্ছে,
যা হবে তাও ভালই হবে।
তোমার কি হারিয়েছে, যে তুমি কাঁদছ ?
তুমি কি নিয়ে এসেছিলে, যা তুমি হারিয়েছ?
তুমি কি সৃষ্টি করেছ, যা নষ্ট হয়ে গেছে?
তুমি যা নিয়েছ, এখান থেকেই নিয়েছ,
যা দিয়েছ এখানেই দিয়েছ।
তোমার আজ যা আছে ,
কাল তা অন্যকারো ছিল,
পরশু সেটা অন্যকারো হয়ে যাবে।
পরিবর্তনই সংসার এর নিয়ম ।
যা হচ্ছে তা ভালই হচ্ছে,
যা হবে তাও ভালই হবে।
তোমার কি হারিয়েছে, যে তুমি কাঁদছ ?
তুমি কি নিয়ে এসেছিলে, যা তুমি হারিয়েছ?
তুমি কি সৃষ্টি করেছ, যা নষ্ট হয়ে গেছে?
তুমি যা নিয়েছ, এখান থেকেই নিয়েছ,
যা দিয়েছ এখানেই দিয়েছ।
তোমার আজ যা আছে ,
কাল তা অন্যকারো ছিল,
পরশু সেটা অন্যকারো হয়ে যাবে।
পরিবর্তনই সংসার এর নিয়ম ।
জীবন মানে সংগ্রাম
চেয়েছিলাম শীতের কাছে
এক বিন্দু শিশির কণা
সে দিলো শৈত্যপ্রবাহ
আর তুষার ঝড়
বস্রহীন মানুষের আর্তনাদ
আর বেচেঁ থাকার যন্ত্রনা..
প্রকৃতির কাছে চেয়েছিলাম
একটি সুখের নীড়
সে দিলো নদীর ভাঙ্গন
আর সর্বনাশা জলোচ্ছ্বাস
এরই নাম জীবন,
বেচেঁ থাকা যায় না সংগ্রামহীন ..
এক বিন্দু শিশির কণা
সে দিলো শৈত্যপ্রবাহ
আর তুষার ঝড়
বস্রহীন মানুষের আর্তনাদ
আর বেচেঁ থাকার যন্ত্রনা..
প্রকৃতির কাছে চেয়েছিলাম
একটি সুখের নীড়
সে দিলো নদীর ভাঙ্গন
আর সর্বনাশা জলোচ্ছ্বাস
এরই নাম জীবন,
বেচেঁ থাকা যায় না সংগ্রামহীন ..
Popular Posts
- ডাউনলোড করুন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি- প্রকৌশলী মজিবুর রহমান Textbook For Class XI-XII
- বিভিন্ন রাশির জাতক-জাতিকার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য
- বাৎসরিক বাংলা রাশিফল 2015
- গর্ভবতীর ৯ মাসের বিপদ-আপদ
- সব রোগ নিরাময়ের এক বিধান প্রতিদিন দুই বেলা ত্রিফলা খান
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- রেজিষ্ট্রেশন ফরম
- বাৎসরিক বাংলা রাশিফল 2012
- ২১ শে ফেব্রুয়ারী: আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস
- বিল গেটস এর অবিশ্বাস্য জীবনের কিছু তথ্য
Popular Posts Last 30 Days
- সখি ও কাশফুল - আকাশনীল
- জেনে নিন ২০১৭ সাল আপনার জন্য কি সৌভাগ্য নিয়ে আসছে!
- রেজিষ্ট্রেশন ফরম
- ৫৪টি দেশের ভিসা চেক করুন ইচ্ছে মত
- 10 Surprising Facts About Headaches
- EARN MONEY ONLINE
- ১৪০০ সাল কবিতাটি পড়ে কাজী নজরুল ইসলাম উত্তরে এই কবিতাটি লিখেছিলেন,
- গীতা সারাংশ
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে
Popular Posts Last 7 Days
- সখি ও কাশফুল - আকাশনীল
- রেজিষ্ট্রেশন ফরম
- ৫৪টি দেশের ভিসা চেক করুন ইচ্ছে মত
- জেনে নিন ২০১৭ সাল আপনার জন্য কি সৌভাগ্য নিয়ে আসছে!
- সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে
- 10 Surprising Facts About Headaches
- ১৪০০ সাল কবিতাটি পড়ে কাজী নজরুল ইসলাম উত্তরে এই কবিতাটি লিখেছিলেন,
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- Free Web Hosting Sites
- ফুল ফুটুক, না ফুটুক আজ বসন্ত, আজ বসন্ত দিন
স্মরনীয় বাণী
### আজ যা নির্ভুল বলে জানছি, কাল সেটাকেই চরম ভূল বলে মনে হয়।আজ যেটাকে চমকপ্রদ বুদ্ধি মত্ত্বা বলে ভাবছি, সেটাকেই জানব চরম নির্বুদ্ধিতা
### ‘বন্ধুকুল! পৃথিবীতে বন্ধু বলে কেউ আছে আমি জানিনে। শুধু আমার নয়, কারো আছে কিনা সন্দেহ!বন্ধু পাওয়া যায় সেই ছেলেবেলায় স্কুল-কলেজেই।প্রাণের বন্ধু।তারপর আর না ।’ ‘আর না? সারা জীবনে আর না?’
‘জীবন জুড়ে যারা থাকে তারা কেউ কারো বন্ধু নয়।তারা দু’রকমের।এনিমি আর নন্-এনিমি। নন্-এনিমিদেরই বন্ধু বলে ধরতে হয়।’
স্মরনীয় বাণী
# এই সংসারে নিজের বলতে কেউ নেই। কেউ কেউ আপন হয়, আপনার হতে চায়, ক্ষনকালের জন্য, কিছু দিনের জন্য। তুমি যদি সমস্ত জীবনটাকে ছোট করে হাতের তালুর মধ্যে তুলে ধরে একটা বলের মতো ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেখো, ‘ত’ দেখবে যে তুমি ছাড়া, তোমার আয়নায় মুখ ছাড়া, তোমার আপনার বলে কেই নেই, সত্যি কেউ নেই।
#মানুষের স্বভাব হচ্ছে অন্যদের টেনশানে ফেলে সে আনন্দ পায়। সৃ্ষ্টিকর্তাও আমাদের টেনশানে ফেলে আনন্দ পান বলেই মানবজাতি সারাক্ষন টেনশানে থাকে।
#মানুষের মহত্ত্বম গুনের একটির নাম কৌতুহল।
হে মানবজাতি তোমরা বাক্য, কর্ম ও চিন্তায় সৎ হও!!!
***যে ব্যক্তি বাক্য, কর্ম ও চিন্তায় সৎ নয়, সে প্রকৃত মানুষ নয়।একজন পরিপূর্ণ মানুষ হতে হলে, একজন পরিপূর্ণ সৎ লোক হতে হবে। যে ব্যক্তি সকল বিষয়ে সৎ থাকে, সেই সর্বশ্রেষ্ঠ মানব। মানুষের ধর্ম এর চেয়ে কর্ম বড়।তাই করো ধর্মকে গুরুত্ব না দিয়ে তার কর্মকে গুরুত্ব দেয়া উচিত।***
0 comments:
Post a Comment