সোনার জামা গায়ে দত্ত ফুগে। তাঁর ব্যবহার্য অলংকার ও শৌখিন সামগ্রী
ছবি: বিবিসি অনলাইন
তিন কিলোগ্রামেরও বেশি সোনা দিয়ে তৈরি করা হয়েছে একটি শার্ট। দাম আড়াই লাখ মার্কিন ডলার। লেখা বাহুল্য, এটি বিশ্বের সবচেয়ে দামি শার্টগুলোর একটি। দত্ত ফুগে নামের ভারতীয় এক ব্যক্তি শার্টটি কিনে নিয়েছেন। এতে মূল্যবান ধাতব পদার্থটির প্রতি ভারতীয়দের ঐতিহ্যবাহী অনুরাগ বা সংস্কারের বিষয়টি আবারও প্রমাণিত হলো।
‘স্বর্ণমানব’খ্যাত (দ্য গোল্ডম্যান) দত্ত ফুগের সর্বাঙ্গে সোনার ঝিলিক। আঙুলের গাঁটের আংটি, গলার হার ও বিশেষ একটি চিহ্ন (ওঁ), হাতের ব্রেসলেট—সব অলংকারেই পুরো সোনার কমতি নেই। গলায় ঝোলানো পদকাকৃতির চিহ্নটি এত বড় যে সেটিকে ঈর্ষা করতে পারেন অলিম্পিকে সোনাজয়ী ক্রীড়াবিদেরাও। তবে তাঁর পরনের চকচকে শার্টে প্রতিফলিত আলো ছাপিয়ে গেছে আর সব গয়নাকেই।
মূল্যবান সোনার শার্টটির ওজন তিন কেজি ৩০০ গ্রাম। ফ্যাশন হিসেবে এটি নিঃসন্দেহে অপচয়। তবে শখের জন্য এই বিপুল অর্থ ব্যয় করে দত্ত ফুগের মনে মোটেও খেদ নেই। তিনি বলেন, ‘শার্টটি পরলে আমার ভালো লাগে এবং আমি গর্ববোধ করি।’
দত্তের গাড়িও আছে একাধিক। সোনার পোশাকটি সব সময় ব্যবহারের জন্য খুব একটা উপযোগী নয়। পার্টি ও গুরুত্বপূর্ণ অনুষ্ঠানের মতো বিশেষ উপলক্ষেই এটি পরে বাইরে যান তিনি। এটি দেখে লোকজন মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখায়। কেউ কেউ এই অভিনব পোশাক দেখে প্রভাবিত হয়। আবার অনেকে নাকও সিটকায়। শার্টটির সুরক্ষার জন্য দত্তের সঙ্গে একজন নিরাপত্তারক্ষীও থাকেন।
ভারতের মহারাষ্ট্র রাজ্যের পুনে শহরে অবস্থিত রংকর জুয়েলার্সের গয়না ব্যবসায়ী তেজপাল রংকর ও তাঁর সহযোগীরা শার্টটি তৈরি করেছেন। তাঁরা একটি বিশেষ যন্ত্র ব্যবহার করে এক তাল সোনাকে বস্ত্রে রূপ দেন। এটি ধোয়া যাবে, তবে বেশি নোংরা করা যাবে না। শার্টটির ভেতরের দিকে মখমল ব্যবহার করা হয়েছে। শিল্পীরা ভারতীয় রাজ-রাজড়াদের পুরোনো ছবিতে বর্ম দেখে এই শার্ট তৈরিতে উদ্দীপ্ত হন। তেজপাল বলেন বলেন, শার্টটিকে স্বাভাবিকভাবে পরার উপযোগী করাটা ছিল কঠিন। বিবিসি।
সোনার জামা গায়ে দত্ত ফুগে। তাঁর ব্যবহার্য অলংকার ও শৌখিন সামগ্রী
ছবি: বিবিসি অনলাইন
তিন কিলোগ্রামেরও বেশি সোনা দিয়ে তৈরি করা হয়েছে একটি শার্ট। দাম আড়াই লাখ মার্কিন ডলার। লেখা বাহুল্য, এটি বিশ্বের সবচেয়ে দামি শার্টগুলোর একটি। দত্ত ফুগে নামের ভারতীয় এক ব্যক্তি শার্টটি কিনে নিয়েছেন। এতে মূল্যবান ধাতব পদার্থটির প্রতি ভারতীয়দের ঐতিহ্যবাহী অনুরাগ বা সংস্কারের বিষয়টি আবারও প্রমাণিত হলো।
‘স্বর্ণমানব’খ্যাত (দ্য গোল্ডম্যান) দত্ত ফুগের সর্বাঙ্গে সোনার ঝিলিক। আঙুলের গাঁটের আংটি, গলার হার ও বিশেষ একটি চিহ্ন (ওঁ), হাতের ব্রেসলেট—সব অলংকারেই পুরো সোনার কমতি নেই। গলায় ঝোলানো পদকাকৃতির চিহ্নটি এত বড় যে সেটিকে ঈর্ষা করতে পারেন অলিম্পিকে সোনাজয়ী ক্রীড়াবিদেরাও। তবে তাঁর পরনের চকচকে শার্টে প্রতিফলিত আলো ছাপিয়ে গেছে আর সব গয়নাকেই।
মূল্যবান সোনার শার্টটির ওজন তিন কেজি ৩০০ গ্রাম। ফ্যাশন হিসেবে এটি নিঃসন্দেহে অপচয়। তবে শখের জন্য এই বিপুল অর্থ ব্যয় করে দত্ত ফুগের মনে মোটেও খেদ নেই। তিনি বলেন, ‘শার্টটি পরলে আমার ভালো লাগে এবং আমি গর্ববোধ করি।’
দত্তের গাড়িও আছে একাধিক। সোনার পোশাকটি সব সময় ব্যবহারের জন্য খুব একটা উপযোগী নয়। পার্টি ও গুরুত্বপূর্ণ অনুষ্ঠানের মতো বিশেষ উপলক্ষেই এটি পরে বাইরে যান তিনি। এটি দেখে লোকজন মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখায়। কেউ কেউ এই অভিনব পোশাক দেখে প্রভাবিত হয়। আবার অনেকে নাকও সিটকায়। শার্টটির সুরক্ষার জন্য দত্তের সঙ্গে একজন নিরাপত্তারক্ষীও থাকেন।
ভারতের মহারাষ্ট্র রাজ্যের পুনে শহরে অবস্থিত রংকর জুয়েলার্সের গয়না ব্যবসায়ী তেজপাল রংকর ও তাঁর সহযোগীরা শার্টটি তৈরি করেছেন। তাঁরা একটি বিশেষ যন্ত্র ব্যবহার করে এক তাল সোনাকে বস্ত্রে রূপ দেন। এটি ধোয়া যাবে, তবে বেশি নোংরা করা যাবে না। শার্টটির ভেতরের দিকে মখমল ব্যবহার করা হয়েছে। শিল্পীরা ভারতীয় রাজ-রাজড়াদের পুরোনো ছবিতে বর্ম দেখে এই শার্ট তৈরিতে উদ্দীপ্ত হন। তেজপাল বলেন বলেন, শার্টটিকে স্বাভাবিকভাবে পরার উপযোগী করাটা ছিল কঠিন। বিবিসি।
‘স্বর্ণমানব’খ্যাত (দ্য গোল্ডম্যান) দত্ত ফুগের সর্বাঙ্গে সোনার ঝিলিক। আঙুলের গাঁটের আংটি, গলার হার ও বিশেষ একটি চিহ্ন (ওঁ), হাতের ব্রেসলেট—সব অলংকারেই পুরো সোনার কমতি নেই। গলায় ঝোলানো পদকাকৃতির চিহ্নটি এত বড় যে সেটিকে ঈর্ষা করতে পারেন অলিম্পিকে সোনাজয়ী ক্রীড়াবিদেরাও। তবে তাঁর পরনের চকচকে শার্টে প্রতিফলিত আলো ছাপিয়ে গেছে আর সব গয়নাকেই।
মূল্যবান সোনার শার্টটির ওজন তিন কেজি ৩০০ গ্রাম। ফ্যাশন হিসেবে এটি নিঃসন্দেহে অপচয়। তবে শখের জন্য এই বিপুল অর্থ ব্যয় করে দত্ত ফুগের মনে মোটেও খেদ নেই। তিনি বলেন, ‘শার্টটি পরলে আমার ভালো লাগে এবং আমি গর্ববোধ করি।’
দত্তের গাড়িও আছে একাধিক। সোনার পোশাকটি সব সময় ব্যবহারের জন্য খুব একটা উপযোগী নয়। পার্টি ও গুরুত্বপূর্ণ অনুষ্ঠানের মতো বিশেষ উপলক্ষেই এটি পরে বাইরে যান তিনি। এটি দেখে লোকজন মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখায়। কেউ কেউ এই অভিনব পোশাক দেখে প্রভাবিত হয়। আবার অনেকে নাকও সিটকায়। শার্টটির সুরক্ষার জন্য দত্তের সঙ্গে একজন নিরাপত্তারক্ষীও থাকেন।
ভারতের মহারাষ্ট্র রাজ্যের পুনে শহরে অবস্থিত রংকর জুয়েলার্সের গয়না ব্যবসায়ী তেজপাল রংকর ও তাঁর সহযোগীরা শার্টটি তৈরি করেছেন। তাঁরা একটি বিশেষ যন্ত্র ব্যবহার করে এক তাল সোনাকে বস্ত্রে রূপ দেন। এটি ধোয়া যাবে, তবে বেশি নোংরা করা যাবে না। শার্টটির ভেতরের দিকে মখমল ব্যবহার করা হয়েছে। শিল্পীরা ভারতীয় রাজ-রাজড়াদের পুরোনো ছবিতে বর্ম দেখে এই শার্ট তৈরিতে উদ্দীপ্ত হন। তেজপাল বলেন বলেন, শার্টটিকে স্বাভাবিকভাবে পরার উপযোগী করাটা ছিল কঠিন। বিবিসি।
0 comments:
Post a Comment