খবরে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের আবহাওয়া সংস্থা ন্যাশনাল ওসেনিক অ্যান্ড অ্যাটমোস্ফোরিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এনওএএ) সতর্ক করে দিয়ে বলেছে, কিছুটা ক্ষতির আশঙ্কা এখনো রয়ে গেছে।
গবেষকেরা জানিয়েছেন, ৮ মার্চ বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই পৃথিবীর ওপর আঘাত হানে সৌরঝড়। পৃথিবীর ওপর এর বিশেষ কোনো প্রভাব না পড়লেও এখনো আশঙ্কা কাটেনি। আজ ৯ মার্চ পর্যন্ত এ আশঙ্কা থাকবে। সৌর কলঙ্ক থেকে তৈরি এ সৌরঝড়ের প্রক্রিয়াকে গবেষকেরা করোনাল মাস ইজেকশন (সিএমই) বলেন। গত মঙ্গলবার থেকে শুরু হয় সিএমই। প্রতি সেকেন্ডে এক হাজার তিন কিলোমিটার গতিতে বৃহস্পতিবার সকাল থেকে ঝড়টি পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসতে থাকে।
এনওএএয়ের গবেষক ড. কুঞ্চেস জানান, ‘ভয়ংকর ঝড়টি বয়ে গেছে, এখনো বইছে। সবাই একে ভয়ংকর ঝড় বললেও এতে কোনো ক্ষতি হয়নি।’
এর আগে ১৯৭২ সালে একটি সৌরঝড়ের প্রভাবে যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয় অঙ্গরাজ্যে দূরপাল্লার টেলিযোগাযোগব্যবস্থা বিকল হয়ে পড়েছিল। এ ছাড়া ১৯৮৯ সালে কানাডার কিউবেক প্রদেশের একটি পাওয়ার গ্রিডে আঘাত হানায় ৬০ লাখ মানুষ বিদ্যুৎ-বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে।
0 comments:
Post a Comment