গবেষকেরা দীর্ঘদিন ধরেই বলে আসছেন যে, জিন পরিবর্তনের মাধ্যমে অনেক কিছুই করা সম্ভব। সম্প্রতি তুরস্কের গবেষকেরা জিন পরিবর্তনের মাধ্যমে এমনই এক সাফল্যের দেখা পেয়েছেন। রাতের অন্ধকারে উজ্জ্বল আলো ছড়াতে পারে এমন ধরনের সবুজ খরগোশের জন্ম দিতে সক্ষম হয়েছেন তাঁরা। এ গবেষণা চিকিত্সাক্ষেত্রে নতুন ওষুধ তৈরিতে কাজে লাগবে। গার্ডিয়ানের এক খবরে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
ইস্তাম্বুল বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা ডিএনএ সংশ্লেষ করে দুইটি সবুজ খরগোশের জন্ম দিয়েছেন। জেলিফিশের ডিএনএ নিয়ে মেয়ে খরগোশের ভ্রূণ-কোষে যুক্ত করেন তাঁরা। এরপর স্বাভাবিক গর্ভধারণ প্রক্রিয়ায় দুটি সবুজ খরগোশের জন্ম দিয়েছে মেয়ে খরগোশটি।
গবেষকেরা জানিয়েছেন, রাতের অন্ধকারে দ্যুতি ছড়ানোর এ বিষয়টি জিনগত রূপান্তরের কার্যকারিতার প্রমাণ। এর আগেও জিনগত রূপান্তর প্রক্রিয়ায় তেলাপোকা, বিড়াল, মাছ, ভেড়া ও বানরের ক্ষেত্রেও জিনগত রূপান্তর দেখিয়েছিলেন গবেষকেরা।
ইস্তাম্বুল বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা ডিএনএ সংশ্লেষ করে দুইটি সবুজ খরগোশের জন্ম দিয়েছেন। জেলিফিশের ডিএনএ নিয়ে মেয়ে খরগোশের ভ্রূণ-কোষে যুক্ত করেন তাঁরা। এরপর স্বাভাবিক গর্ভধারণ প্রক্রিয়ায় দুটি সবুজ খরগোশের জন্ম দিয়েছে মেয়ে খরগোশটি।
গবেষকেরা জানিয়েছেন, রাতের অন্ধকারে দ্যুতি ছড়ানোর এ বিষয়টি জিনগত রূপান্তরের কার্যকারিতার প্রমাণ। এর আগেও জিনগত রূপান্তর প্রক্রিয়ায় তেলাপোকা, বিড়াল, মাছ, ভেড়া ও বানরের ক্ষেত্রেও জিনগত রূপান্তর দেখিয়েছিলেন গবেষকেরা।
0 comments:
Post a Comment