ওজন কমাতে দুপুরের খাবার ৩টায়

সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে

সবচেয়ে বড় প্রতারণা হলো তোমার ভাইকে এমন কথা বলা যা সে বিশ্বাস করে ফেলে অথচ তুমি তাকে মিথ্যে বলেছ । — আল হাদীস (আবু দাউদ শরীফ ‍ঃ) কথায় কথায় মিথ্যা বলা মুনাফেকী আমল। হাদীসে পাকে মিথ্যাকে মুনাফেকী আমল বলা হয়েছে। হাদীসে বলা হয়েছে- সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে। হতে পারে মিথ্যার আশ্রয়ে সাময়িক লাভবান হয়, কিন্তু সূর্যের আলো যেমন গোপন থাকে না তেমনি শেষ পর্যন্ত মিথ্যাও গোপন থাকে না। একদিন না একদিন প্রকাশ পেয়েই যায়। তখন লোকের সম্মুখে পূর্বের তুলনায় আরো অধিক অপদস্থ হতে হয়। মানুষের কাছে তার কোন ইজ্জত-সম্মান থাকে না। সকলেই তাকে মিথ্যাবাদী মনে করে। আর আল্লাহপাক তো প্রথম থেকেই তার মিথ্যা সম্পর্কে অবহিত আছেন। সুতরাং এরূপ লোকের ইহকাল পরকাল উভয় কালই ধ্বংসমুখী।

ওজন কমাতে চান? তবে দুপুরের খাবার ৩টায় খান। নতুন এক গবেষণায় দেখা গেছে, যারা দুপুরের খাবার ৩টায় খেয়ে থাকেন, তাদের ওজন চার ভাগের এক ভাগ কমে যায়। গবেষকরা ওজন কমানো কর্মসূচির আওতায় স্পেনের ৪২০ নাগরিককে নিয়ে গবেষণা চালান। স্প্যানিশরা দুপুরকে খাবারের প্রধান বেলা হিসেবে ধরে সাধারণত এ বেলায় একটু বেশি খেয়ে থাকেন। টমাস আলভা এডিসনের বৈদ্যুতিক বাতি আবিষ্কারের আগে মানুষ সূর্য ওঠার সঙ্গে ঘুম থেকে উঠত, কাজ সেরে এসে খেত। বিকেলে খেলাধুলা আর রাতে ঘুম_ এই ছিল রুটিন।

কিন্তু বর্তমানে রুটিন পাল্টে গেছে, এখন ঘড়ি ধরে ঘুম থেকে ওঠো, খাও, কাজ কর, আবার খাও, আবার কাজ, আবার খাও, এরপর ঘুম। আধুনিক এ রুটিন আমাদের দেহঘড়িকে পুরোপুরি বিনষ্ট করে দিয়েছে। ক্ষুধার হরমোনকে নিরবচ্ছিন্ন নিঃসরণ ঘটানোর মাধ্যমে দেহকে চর্বির চক্রে ফেলে দিয়েছে। যারা পরিমিত ক্যালোরির খাবার গ্রহণ করেন, নিয়মিত ব্যায়াম করেন এবং যখন-তখন ক্ষুধা লাগলে সামান্য ফলফলাদি কিংবা পুষ্টিকর হালকা নাশতা করেন, এটি অনেকের জন্য সমস্যা নয়। সমস্যা তাদের জন্য, যারা খাবারের সময় ক্যালোরি হিসাব করেন না, ব্যায়াম করার সুযোগ পান না কিংবা কোনো ডায়েট পরিকল্পনা নেই।

গবেষকরা বলছেন, তাদের জন্যই দিনকে তিন ভাগ করে অর্থাৎ আট ঘণ্টা পরপর খাবার খেতে হবে। সকাল ৮টায় নাশতা করলে ৩টার আগে দুপুরের খাবার খাওয়া যাবে না। এতে আগে গ্রহণ করা খাবারে জমা হওয়া চর্বি কেটে যাবে। আর এতেই ওজন কমানো সম্ভব। গবেষণা নিবন্ধটি ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অব অবেসিটিতে প্রকাশিত হয়েছে।

সমকাল

মানব জীবন সারাংশ

যা হয়েছে তা ভালই হয়েছে ,
যা হচ্ছে তা ভালই হচ্ছে,
যা হবে তাও ভালই হবে।
তোমার কি হারিয়েছে, যে তুমি কাঁদছ ?
তুমি কি নিয়ে এসেছিলে, যা তুমি হারিয়েছ?
তুমি কি সৃষ্টি করেছ, যা নষ্ট হয়ে গেছে?
তুমি যা নিয়েছ, এখান থেকেই নিয়েছ,
যা দিয়েছ এখানেই দিয়েছ।
তোমার আজ যা আছে ,
কাল তা অন্যকারো ছিল,
পরশু সেটা অন্যকারো হয়ে যাবে।
পরিবর্তনই সংসার এর নিয়ম ।

জীবন মানে সংগ্রাম

চেয়েছিলাম শীতের কাছে
এক বিন্দু শিশির কণা
সে দিলো শৈত্যপ্রবাহ
আর তুষার ঝড়
বস্রহীন মানুষের আর্তনাদ
আর বেচেঁ থাকার যন্ত্রনা‌‍‌‌‌..
প্রকৃতির কাছে চেয়েছিলাম
একটি সুখের নীড়
সে দিলো নদীর ভাঙ্গন
আর সর্বনাশা জলোচ্ছ্বাস
এরই নাম জীবন,
বেচেঁ থাকা যায় না সংগ্রামহীন ..

স্মরনীয় বাণী

### আজ যা নির্ভুল বলে জানছি, কাল সেটাকেই চরম ভূল বলে মনে হয়।আজ যেটাকে চমকপ্রদ বুদ্ধি মত্ত্বা বলে ভাবছি, সেটাকেই জানব চরম নির্বুদ্ধিতা

### ‘বন্ধুকুল! পৃথিবীতে বন্ধু বলে কেউ আছে আমি জানিনে। শুধু আমার নয়, কারো আছে কিনা সন্দেহ!বন্ধু পাওয়া যায় সেই ছেলেবেলায় স্কুল-কলেজেই।প্রাণের বন্ধু।তারপর আর না ।’ ‘আর না? সারা জীবনে আর না?’

‘জীবন জুড়ে যারা থাকে তারা কেউ কারো বন্ধু নয়।তারা দু’রকমের।এনিমি আর নন্‌-এনিমি। নন্‌-এনিমিদেরই বন্ধু বলে ধরতে হয়।’

স্মরনীয় বাণী

# এই সংসারে নিজের বলতে কেউ নেই। কেউ কেউ আপন হয়, আপনার হতে চায়, ক্ষনকালের জন্য, কিছু দিনের জন্য। তুমি যদি সমস্ত জীবনটাকে ছোট করে হাতের তালুর মধ্যে তুলে ধরে একটা বলের মতো ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেখো, ‘ত’ দেখবে যে তুমি ছাড়া, তোমার আয়নায় মুখ ছাড়া, তোমার আপনার বলে কেই নেই, সত্যি কেউ নেই।

#মানুষের স্বভাব হচ্ছে অন্যদের টেনশানে ফেলে সে আনন্দ পায়। সৃ্ষ্টিকর্তাও আমাদের টেনশানে ফেলে আনন্দ পান বলেই মানবজাতি সারাক্ষন টেনশানে থাকে।

#মানুষের মহত্ত্বম গুনের একটির নাম কৌতুহল।

হে মানবজাতি তোমরা বাক্য, কর্ম ও চিন্তায় সৎ হও!!!

***যে ব্যক্তি বাক্য, কর্ম ও চিন্তায় সৎ নয়, সে প্রকৃত মানুষ নয়।একজন পরিপূর্ণ মানুষ হতে হলে, একজন পরিপূর্ণ সৎ লোক হতে হবে। যে ব্যক্তি সকল বিষয়ে সৎ থাকে, সেই সর্বশ্রেষ্ঠ মানব। মানুষের ধর্ম এর চেয়ে কর্ম বড়।তাই করো ধর্মকে গুরুত্ব না দিয়ে তার কর্মকে গুরুত্ব দেয়া উচিত।***

আকাশনীল প্লানেট

BD Newspapers

Education Zone

Video

Tutorial2

Tutorial

Bangla Astrology

সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে