সুপার-টাইগার সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে এক লাখ ২৭ হাজার ফুট (৩৮ হাজার ৭১০ মিটার) উঁচুতে উড়েছে। ২০০৯ সালে অপর একটি বেলুন কেবল ২৪ ঘণ্টার কিছু বেশি সময় ধরে উড়েছিল। এত দিন পর্যন্ত এটিই ছিল নাসার বেলুনের সর্বোচ্চ সময়ব্যাপী উড্ডয়ন।
ছায়াপথসহ অন্যান্য স্থান থেকে পৃথিবীতে আঘাতকারী শক্তিশালী মহাজাগতিক রশ্মির ব্যাপারে তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহে নিযুক্ত ছিল সুপার-টাইগার। এসব শক্তিশালী পরমাণুর উৎস এবং এদের উচ্চ মাত্রার আধানের ব্যাপারে বিজ্ঞানীরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখছেন। এসব তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণে দুই বছর লাগতে পারে বলে নাসা জানিয়েছে। বিজ্ঞানী বব নিনস বলেন, দীর্ঘদিন আকাশে উড়ে সুপার-টাইগার বিপুল পরিমাণ মহাজাগতিক রশ্মির ব্যাপারে সাফল্যের সঙ্গে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করেছে। জনবিরল দক্ষিণ মেরু অঞ্চলের বায়ুপ্রবাহ ঘড়ির কাঁটার বিপরীতমুখী (পূর্ব থেকে পশ্চিমে)। এটি সুপার-টাইগারের দীর্ঘ উড্ডয়নে সহায়ক ছিল। নাসার বেলুন প্রকল্পের বিজ্ঞানী ভেরনন জোন্স বলেন, বৈজ্ঞানিক বেলুনগুলো দীর্ঘ সময় ধরে জটিল বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত স্বল্প খরচে বিজ্ঞানীদের সরবরাহ করতে পারে। এএফপি।
0 comments:
Post a Comment