বিশ্বব্যাপী পুরুষদের শুক্রাণুর সংখ্যা ও গুণগত মান ব্যাপকভাবে কমে যাচ্ছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে দুই দশক ধরে পরিচালিত গবেষণায় ইতিমধ্যেই এ ধরনের ফল পাওয়া গেছে। এ বিষয়ে বিশ্বের এ পর্যন্ত বৃহত্তম নতুন গবেষণায়ও অনুরূপ তথ্য বেরিয়ে এসেছে। নতুন ওই গবেষণার বিষয়ে একটি প্রবন্ধ হিউম্যান রিপ্রোডাকশন সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে। এ গবেষণাটি ফ্রান্সে চালানো হয়েছে। তবে ব্রিটিশ বিজ্ঞানীরা বলেছেন, সারা বিশ্বের জন্যই এটি তাৎপর্যপূর্ণ।
১৯৮৯ থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত ২৬ হাজারের বেশি ফরাসি পুরুষের ওপর ওই গবেষণা চালানো হয়। এ সময় ১২৬টি ক্লিনিক থেকে শুক্রাণুর নমুনা সংগ্রহ করা হয়। গবেষণায় দেখা গেছে, গত ১৭ বছরে ফরাসি পুরুষদের শুক্রের ঘনত্ব ৩২ দশমিক ২ শতাংশ কমেছে। আর গবেষণাকালীন বছরে প্রতি মিলিলিটার বীর্যে শুক্রাণুর গড় সংখ্যা প্রায় ২ শতাংশ কমেছে। এ হার প্রতিবছর ধারাবাহিকভাবে কমছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। শুক্রাণুর গুণগত মান নিয়ে গত ২০ বছরে অনেক গবেষণা হয়েছে। এসব গবেষণায় ইতিবাচক ও নেতিবাচক উভয় ধরনের তথ্য পাওয়া গেছে। ফলে বিষয়টি নিয়ে অনেক বিতর্ক হচ্ছে। সর্বশেষ ইউরোপের এক গবেষণায় বলা হয়েছে, প্রতি পাঁচজনের একজন কমবয়সী পুরুষ অনুৎপাদনশীল শুক্রাণু বহন করেন। যুক্তরাজ্যের এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রজনন স্বাস্থ্যবিশেষজ্ঞ অধ্যাপক রিচার্ড শার্প বলেন, ‘আমাদের আধুনিক জীবনধারণের পদ্ধতি, খাদ্যাভ্যাস ও পরিবেশে রাসায়নিকের ব্যাপক উপস্থিতির কারণে এ ধরনের ঘটনা ঘটতে পারে।’ শুক্রাণুর গুণগত মান ও পরিমাণ ঠিক রাখতে গবেষকেরা কিছু নির্দেশনাও দিয়েছেন। এগুলো হলেন: আঁটসাঁট অন্তর্বাস না পরা, বেশি চর্বিসমৃদ্ধ খাবার না খাওয়া, ধূমপান, মদ্যপান ও নেশাজাতীয় দ্রব্য ত্যাগ করা এবং শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা। দ্য ইনডিপেনডেন্ট।
১৯৮৯ থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত ২৬ হাজারের বেশি ফরাসি পুরুষের ওপর ওই গবেষণা চালানো হয়। এ সময় ১২৬টি ক্লিনিক থেকে শুক্রাণুর নমুনা সংগ্রহ করা হয়। গবেষণায় দেখা গেছে, গত ১৭ বছরে ফরাসি পুরুষদের শুক্রের ঘনত্ব ৩২ দশমিক ২ শতাংশ কমেছে। আর গবেষণাকালীন বছরে প্রতি মিলিলিটার বীর্যে শুক্রাণুর গড় সংখ্যা প্রায় ২ শতাংশ কমেছে। এ হার প্রতিবছর ধারাবাহিকভাবে কমছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। শুক্রাণুর গুণগত মান নিয়ে গত ২০ বছরে অনেক গবেষণা হয়েছে। এসব গবেষণায় ইতিবাচক ও নেতিবাচক উভয় ধরনের তথ্য পাওয়া গেছে। ফলে বিষয়টি নিয়ে অনেক বিতর্ক হচ্ছে। সর্বশেষ ইউরোপের এক গবেষণায় বলা হয়েছে, প্রতি পাঁচজনের একজন কমবয়সী পুরুষ অনুৎপাদনশীল শুক্রাণু বহন করেন। যুক্তরাজ্যের এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রজনন স্বাস্থ্যবিশেষজ্ঞ অধ্যাপক রিচার্ড শার্প বলেন, ‘আমাদের আধুনিক জীবনধারণের পদ্ধতি, খাদ্যাভ্যাস ও পরিবেশে রাসায়নিকের ব্যাপক উপস্থিতির কারণে এ ধরনের ঘটনা ঘটতে পারে।’ শুক্রাণুর গুণগত মান ও পরিমাণ ঠিক রাখতে গবেষকেরা কিছু নির্দেশনাও দিয়েছেন। এগুলো হলেন: আঁটসাঁট অন্তর্বাস না পরা, বেশি চর্বিসমৃদ্ধ খাবার না খাওয়া, ধূমপান, মদ্যপান ও নেশাজাতীয় দ্রব্য ত্যাগ করা এবং শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা। দ্য ইনডিপেনডেন্ট।
প্রথম আলো
0 comments:
Post a Comment