এ সম্পর্কে সাউথ ক্যারোলাইনা ইউনিভার্সিটির কীটতত্ত্ব বিভাগের গবেষক ড. মাইকেল সিমনি-ফিনস্ট্রম বলেছেন, ‘আক্রান্ত হবার পর কলোনির মৌমাছিরা এধরনের রেজিন সংগ্রহে কর্মতৎপরতা বাড়িয়ে দেয়। তার মতে, কলোনির উপকারের জন্য মৌমাছিতে এধরনের আচরণের বিবর্তন ঘটেছে।’
খবরে জানা যায়, বুনো মৌমাছি বিভিন্ন গাছ থেকে রেজিন এবং মোম সংগ্রহ করে চাক তৈরি করে। আর এসব উপাদানের রয়েছে ফাঙ্গাস এবং ব্যাকটেরিয়া ঠেকাবার ক্ষমতা। পোষা মৌমাছিও চাক তৈরিতে একই ধরনের উপাদান ব্যবহার করে। তবে বিজ্ঞানীরা লক্ষ করেছেন, ক্ষতিকর ছত্রাকে আক্রান্ত হলে মৌমাছির এধরনের উপাদান সংগ্রহের হার গড়ে ৪৫ ভাগ বেড়ে যায়। আর, এসময় রোগ ছড়াতে পারে এমন লার্ভাও তাদের সরিয়ে ফেলতে দেখা যায়।
গবেষণায় জানা গেছে, রেজিন এবং মোমের মিশ্রণ ব্যবহার করে গবেষকেরা মৌমাছিতে রোগ সংক্রমণ ঠেকাতে সক্ষম হয়েছে।
এর আগের এক গবেষণায় জানা গিয়েছিল, সাধারণত আক্রান্ত লার্ভা কলোনি থেকে সরিয়ে ফেলার বদলে, ক্ষতি করে না এমন সব ছত্রাক দিয়ে মৌমাছি ক্ষতিকর ছত্রাক তাড়ায়।
বিডিনিউজটোয়েন্টিফোরডটকম
0 comments:
Post a Comment