গবেষকরা জানিয়েছেন, ধূমকেতু পর্যন্ত পৌছে নমুনা সংগ্রহের চেয়ে হার্পুন-এর মতো যন্ত্র ব্যবহার করে নমুনা সংগ্রহের পদ্ধতি বেশি নিরাপদ।
ধূমকেতু থেকে পাওয়া নমুনা পৃথিবীতে প্রাণের উৎস গবেষণায় কাজে লাগাবেন গবেষকরা।
নাসার গোডার্ড স্পেস ফ্লাইট সেন্টার-এর গবেষকরা ধূমকেতুতে ছোঁড়ার জন্য ৬ ফুট দীর্ঘ হার্পুন তৈরি করেছেন। একজোড়া স্প্রিং ব্যবহার করে এ হার্পুনটি ছুড়ে দেয়া হবে।
ধূমকেতু সাধারণত গ্যাস, ধুলা, বরফ বা শক্ত পাথরে তৈরি হয় এবং তা সূর্যের বিপরীতে একটি লেজ তৈরি করে। হার্পুন আঘাত করার পর ধূমকেতুর প্রতিক্রিয়া কেমন হবে সে বিষয়ে কোনো অভিজ্ঞতা না থাকায় সংশয়ে রয়েছেন গবেষকরা।
বিডিনিউজটোয়েন্টিফোরডটকম
0 comments:
Post a Comment