গাণিতিক পদ্ধতি ব্যবহার করে ‘সঠিক’ পাত্রীর বিশেষ কিছু গুণ বের করে এনেছেন গবেষকেরা। এর মধ্যে রয়েছে, পাত্রের চেয়ে পাত্রীর বয়স অবশ্যই পাঁচ বছর কম হবে। একই সাংস্কৃতিক আবহ থেকে আসতে হবে দুজনকে। পাত্রীকে অবশ্যই তুলনামূলক বেশি বুদ্ধিমতী হতে হবে। গবেষকদের দাবি, তাঁদের গবেষণার বক্তব্য অনুযায়ী জীবনসঙ্গিনী নির্বাচন করলে দাম্পত্য জীবন সুখের ও দীর্ঘ হবে।
গবেষকেরা দেখিয়েছেন, বরের চেয়ে কনের বুদ্ধিমত্তার হার কমপক্ষে শতকরা ২৭ ভাগ বেশি হতে হবে। বরের শিক্ষাগত কোনো ডিগ্রি থাক-না থাক কনের অবশ্যই তা থাকতে হবে।
গবেষক দলের প্রধান নিগুয়েন ভি কাও বলেছেন, সঙ্গী নির্বাচনের সময় নারী-পুরুষ যদি এ নির্দেশনাগুলো মেনে চলেন, তাহলে দাম্পত্য জীবন সুখী ও দীর্ঘ হওয়ার সম্ভাবনা শতকরা ২০ ভাগ বেড়ে যাবে।
এ গবেষণার জন্য ১৯ থেকে ৭৫ বছর বয়সী এক হাজার ৭৪টি দম্পতির ওপর জরিপ চালান হয়েছে। প্রাতিষ্ঠানিক এ গবেষণাটি ইউরোপিয়ান জার্নাল অব অপারেশনাল রিসার্চে প্রকাশিত হয়েছে।
এখন বলুন, আপনি কি এ গবেষকদের সঙ্গে একমত? গাণিতিক তত্ত্ব মেনে কি আদৌ কোনো সম্পর্ক হয়? সূত্র: ওয়েবসাইট। protohm alo
0 comments:
Post a Comment