১।এরিয়া ৫১
যুক্তরাষ্ট্রের নেভাদাই অবস্থিত এই জায়গাটি নিয়ে সারা বিশ্বের মানুষ এখনো একটা ঘোরের মধ্যে আছে।এটি একটি মিলিটারি বেইজ এবং পৃথিবীর সবচেয়ে সিকিউর এলাকাগুলোর একটা।এর এরিয়ার বাইরেও একটা বিশাল এলাকা জুড়ে সাধারণ মানুষের প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।কি করা হয় ওখানে???পৃথিবীর একটা বিশাল অংশ মানুষের ধারনা ওখানে এলিয়েন নিয়ে গবেষণা করা হয়।অনেক মানুষ এলিয়েনদের সাথে যোগাযোগ করা গেছে বলেও বিশ্বাস করে।
এরিয়া ৫১
জাপানের সবচেয়ে গোপনীয়,পবিত্র এবং গুরুত্বপূর্ণ স্থান।খ্রিস্টপূর্ব ৪ সালে এটি নির্মাণ করা হয় বলে ধারনা করা হয়।জাপানের রাজকীয় পরিবার আর প্রিস্ট ছাড়া এতটা কাল এখানে আজ পর্যন্ত কেউ প্রবেশ করতে পারেনি।এই শ্রিন টি প্রতি ২০ বছর পরে ভেঙ্গে আবার নতুন করে নির্মাণ করা হয়।কেন এত গোপনীয়তা???ইতিহাসবিদদের মতে এককালের জাপানিজ সাম্রাজ্যের অনেক পুরনো মূল্যবান নথিপত্র ওখানে লুকায়িত আছে,যেগুলো বিশ্বের সামনে আগে কখনই আসেনি।
Ise Grand Shrine
যুগযুগ ধরেই ভ্যাটিকান সিটি মানুষের রহস্যের খোরাক,সেই যীশুর আমলের আগ থেকেই পৃথিবীর অনেক গুরুত্বপূর্ণ ইতিহাসের সাক্ষী এই ভ্যাটিকান।এই জায়গাটিকে storehouse of secret o বলা হয়।খুব সংখ্যক স্কলার ই এই জায়গায় ঢুকতে পারেন তাও পোপের বিশেষ অনুমতি সাপেক্ষে।এখানে প্রায় ৮৪০০০ বই আছে আর এই জায়গাটি প্রায় ৮৪ কিমি দীর্ঘ।ধারনা করা হয় খ্রিষ্টান,মেসনারি,প্যাগান আরও অনেক ধর্ম আর মতবাদের অনেক গোপন ডকুমেন্ট এখানে সংরক্ষিত আছে।
Vatican Secret Archives
সারাবিশ্বের মানুষের জন্য ডিজনিল্যান্ড একটি বিনোদনের জায়গা।পুরো জায়গাটিই সাধারণ মানুষের জন্য উন্মুক্ত শুধুমাত্র ক্লাব ৩৩ ছাড়া।খুব খুব রেস্ট্রিক্তেড করে রাখা হয়েছে ওই জায়গাটি।স্বয়ং ওয়াল্ট ডিজনি এই ক্লাবটির প্রতিসঠাতা।খুব আশ্চর্যের ব্যাপার হল আপনি যদি আজকে আবেদন করেন এই ক্লাবটির সদস্য হতেই আপনার প্রায় ১৪ বছর সময় লাগবে।
club 33
0 comments:
Post a Comment