শিশুর লিঙ্গ নির্ধারণে যুক্তরাষ্ট্রে বর্তমানে প্রচলিত পদ্ধতিগুলোর চেয়ে এটি বেশি কার্যকর বলে মত দিয়েছেন তারা। এ পদ্ধতিতে মায়ের রক্তে ক্রোমজোম পরীক্ষা করে বোঝা যায় শিশু ছেলে না মেয়ে হবে।
গবেষকরা বলছেন, যেসব পরিবারে হেমোফিলিয়ার মতো যৌন-সম্পর্কিত জিনগত বৈকল্য রয়েছে বিশেষত ওইসব পরিবারের ক্ষেত্রে এ পরীক্ষা খুবই প্রয়োজনীয়।
কারণ এ ধরনের বৈকল্যে সাধারণত ছেলে শিশুরাই আক্রান্ত হয়। যদি জানা যায় শিশুটি মেয়ে তবে রোগনির্ণয়ের জন্য নানারকম পরীক্ষা-নিরীক্ষা থেকে মা রেহাই পেতে পারে।
গর্ভপাতের ঝুঁকি আছে এমন সব পরীক্ষাও এতে করে এড়ানো সম্ভব হবে।
কিন্তু এ পরীক্ষার একটি ক্ষতিকর দিকের ব্যাপারেও সতর্ক করে দিয়েছেন গবেষকরা। আর তা হচ্ছে, শিশুটি কাম্য লিঙ্গের না হলে গর্ভপাত ঘটিয়ে এ পরীক্ষার অপব্যবহার।
"শিশু ছেলে না মেয়ে তা জানতে বাবা-মায়েরা রক্তপরীক্ষার আশ্রয় নিলে আর এর ফলাফলের ভিত্তিতে গর্ভপাত ঘটালেই দেখা দেবে বিপত্তি," বলেছেন, টাফটস ইউনিভার্সিটি স্কুল অব মেডিসিনের ডা. ডায়না বিয়ানচি।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
0 comments:
Post a Comment