চীন গত মঙ্গলবার বলেছে, গত বছর দেশটি প্রায় পাঁচ লাখ বার সাইবার হামলার শিকার হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতসহ বেশ কয়েকটি দেশ থেকে এসব হামলা চালানো হয়। চীনা সরকারের একটি প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা সিনহুয়া জানায়, চীনে চালানো সাইবার হামলার বেশির ভাগ হয়েছে ট্রোজান হর্সঘরানার প্রোগ্রামের মাধ্যমে। একটি সফটওয়্যারের ছদ্মবেশে দৃশ্যমান হয় ট্রোজন।
চীনের ন্যাশনাল কম্পিউটার নেটওয়ার্ক ইমার্জেন্সি রেসপন্স কো-অর্ডিনেশন সেন্টার জানায়, প্রায় ১৫ শতাংশ হামলা চালানো হয় যুক্তরাষ্ট্র থেকে। আট শতাংশ হামলা হয়েছে ভারত থেকে। বাকি সব হামলা হয়েছে অন্যান্য দেশ থেকে। চীনে সাড়ে ৪৮ কোটি মানুষ অনলাইন ব্যবহার করে থাকে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সরকার ও ওয়েবসাইটে সাইবার হামলার জন্য চীনকে দায়ী করা হয়ে থাকে।
গত সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রের কম্পিউটার নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠান ম্যাকআফি জানায়, তারা বিশ্বজুড়ে ব্যাপক সাইবার হামলার ঘটনা উদ্ঘাটন করেছে। পাঁচ বছর ধরে এসব হামলা চালানো হয়েছে। আর এসব হামলার পেছনে রয়েছে চীন। গত জুন মাসে সার্চ ইঞ্জিন গুগল জানায়, চীনের হ্যাকাররা মার্কিন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, সামরিক বাহিনীর কর্মকর্তা, সাংবাদিক ও চীনা রাজনৈতিক কর্মীদের জিমেইল অ্যাকাউন্টে হামলা চালিয়েছে। তবে বেইজিং এসব অভিযোগ জোরালোভাবে অস্বীকার করেছে। —এএফপি অবলম্বনে রোকেয়া রহমান
চীনের ন্যাশনাল কম্পিউটার নেটওয়ার্ক ইমার্জেন্সি রেসপন্স কো-অর্ডিনেশন সেন্টার জানায়, প্রায় ১৫ শতাংশ হামলা চালানো হয় যুক্তরাষ্ট্র থেকে। আট শতাংশ হামলা হয়েছে ভারত থেকে। বাকি সব হামলা হয়েছে অন্যান্য দেশ থেকে। চীনে সাড়ে ৪৮ কোটি মানুষ অনলাইন ব্যবহার করে থাকে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সরকার ও ওয়েবসাইটে সাইবার হামলার জন্য চীনকে দায়ী করা হয়ে থাকে।
গত সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রের কম্পিউটার নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠান ম্যাকআফি জানায়, তারা বিশ্বজুড়ে ব্যাপক সাইবার হামলার ঘটনা উদ্ঘাটন করেছে। পাঁচ বছর ধরে এসব হামলা চালানো হয়েছে। আর এসব হামলার পেছনে রয়েছে চীন। গত জুন মাসে সার্চ ইঞ্জিন গুগল জানায়, চীনের হ্যাকাররা মার্কিন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, সামরিক বাহিনীর কর্মকর্তা, সাংবাদিক ও চীনা রাজনৈতিক কর্মীদের জিমেইল অ্যাকাউন্টে হামলা চালিয়েছে। তবে বেইজিং এসব অভিযোগ জোরালোভাবে অস্বীকার করেছে। —এএফপি অবলম্বনে রোকেয়া রহমান
প্রথম আলো
0 comments:
Post a Comment