এই স্কেলে যে শিশুর স্কোর আট বা এর বেশি হবে, সে নিশ্চিতভাবেই স্কুলজীবনে এবং পরিণত বয়সে অনেক বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দেবে। এ পরীক্ষায় বেশি স্কোর সুস্বাস্থ্যেরও পরিচায়ক। আর স্কোর সাত বা এর নিচে হলে সে পরে স্কুলে প্রত্যাশিত ফল অর্জন করতে পারবে না বা বাস্তব জীবনে খুব বেশি বুদ্ধিমান হবে না। এমনকি কম স্কোর শিশুদের শারীরিক ত্রুটিও নির্দেশ করে, যে কারণে তাদের চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হয়।
গবেষকরা জানিয়েছেন, আট লাখ ৭৭ হাজার নবজাতকের ওপর গবেষণা চালিয়ে এ সিদ্ধান্তে পেঁৗছেছেন তাঁরা। তবে তাঁরা জানিয়েছেন, দু-একটি ক্ষেত্রে এ তথ্যের ব্যতিক্রম ঘটতেও পারে। অনেক সময় গর্ভাবস্থায় মায়ের জীবনাচরণ, ওষুধ বা মায়ের বিভিন্ন রোগ-ব্যাধির কারণেও ভ্রূণে শিশুর মস্তিষ্কে প্রভাব পড়ে, যে কারণে অ্যাপগার টেস্টে কারো কারো কম স্কোর আসতে পারে। অবস্টেট্রিকস অ্যান্ড গাইনোকলজি জার্নালের আগস্ট সংখ্যায় এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্যসহ প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে বলে গবেষকরা জানিয়েছেন।
সূত্র : দ্য ডেইলি মেইল অনলাইন।
কালের কণ্ঠ
0 comments:
Post a Comment