সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলায় ময়না পাখির মালিকানা নিয়ে বিপত্তিতে পড়েছে পুলিশ। প্রকৃত মালিককে খুঁজে না পাওয়ায় পাখিটির আশ্রয় হয়েছে কলারোয়া থানার হাজতে। আজ শুক্রবার দুপুর দুইটার দিকে সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলার গদখালী গ্রাম থেকে এক স্কুলছাত্র ওই পাখিটি ধরে।
প্রত্যক্ষদর্শী ব্যক্তিরা বলেছেন, গত বুধবার সকাল থেকে পথহারা ময়না পাখিটি গদখালী গ্রামের এক গাছ থেকে আরেক গাছে আশ্রয় খুঁজতে থাকে। গ্রামের নাহিদ হোসেন (১৪) নামের এক কিশোর কৌশলে পাখিটিকে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে খাবার খেতে দেয়। পরে ঘুমতাড়িত পাখিটি উড়ে ওই গ্রামের জিল্লুর রহমানের উঠানে বসে। জিল্লুর রহমানের ছেলে স্কুলছাত্র আল শাহারিয়ার (১২) পাখিটি ধরে ফেলে।
ধরার পর নাহিদ হোসেনের পিতা মোসলেম আলী ও আল শাহারিয়ারের পিতা জিল্লুর রহমান পাখিটি নিজেদের বলে দাবি করতে থাকেন। এ নিয়ে একপর্যায়ে তাঁদের মধ্যে শুরু হয় বাগবিতণ্ডা।
খবর পেয়ে পুলিশ পাখিটিকে উদ্ধার করে। পাখিটিকে কলারোয়া থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। প্রকৃত মালিক খুঁজে না পাওয়ায় পাখিটির আশ্রয় হয় থানার হাজতে।
কলারোয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুভাষ বিশ্বাস বলেন, ধারণা করা হচ্ছে ময়না পাখিটি পাশের দেশ থেকে উড়ে এসেছে। পাখিটি হিন্দিতে কথা বলে, বাংলা বলে না। পাখিটি বন বিভাগের মাধ্যমে ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শী ব্যক্তিরা বলেছেন, গত বুধবার সকাল থেকে পথহারা ময়না পাখিটি গদখালী গ্রামের এক গাছ থেকে আরেক গাছে আশ্রয় খুঁজতে থাকে। গ্রামের নাহিদ হোসেন (১৪) নামের এক কিশোর কৌশলে পাখিটিকে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে খাবার খেতে দেয়। পরে ঘুমতাড়িত পাখিটি উড়ে ওই গ্রামের জিল্লুর রহমানের উঠানে বসে। জিল্লুর রহমানের ছেলে স্কুলছাত্র আল শাহারিয়ার (১২) পাখিটি ধরে ফেলে।
ধরার পর নাহিদ হোসেনের পিতা মোসলেম আলী ও আল শাহারিয়ারের পিতা জিল্লুর রহমান পাখিটি নিজেদের বলে দাবি করতে থাকেন। এ নিয়ে একপর্যায়ে তাঁদের মধ্যে শুরু হয় বাগবিতণ্ডা।
খবর পেয়ে পুলিশ পাখিটিকে উদ্ধার করে। পাখিটিকে কলারোয়া থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। প্রকৃত মালিক খুঁজে না পাওয়ায় পাখিটির আশ্রয় হয় থানার হাজতে।
কলারোয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুভাষ বিশ্বাস বলেন, ধারণা করা হচ্ছে ময়না পাখিটি পাশের দেশ থেকে উড়ে এসেছে। পাখিটি হিন্দিতে কথা বলে, বাংলা বলে না। পাখিটি বন বিভাগের মাধ্যমে ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
প্রথম আলো
0 comments:
Post a Comment