ব্রিটিশ হার্ট ফাউন্ডেশন জানায়, স্বাস্থ্যসেবার অগ্রগতির ফলে হূদেরাগে মৃত্যুর ঘটনা উল্লেখযোগ্য হারে কমেছে। কিন্তু জটিল হূদেরাগে ভোগা রোগীর সংখ্যা বেড়েছে। কেবল যুক্তরাজ্যেই এমন রোগী সাড়ে সাত লাখের বেশি।
ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের গবেষকেরা লক্ষ করেছেন, ভ্রূণ থাকা অবস্থায় যেসব কোষ হূৎপিণ্ডের বিভিন্ন ধরনের টিস্যুতে রূপান্তরিত হয়, কিন্তু পূর্ণবয়স্ক অবস্থায় এই এপিকার্ডিয়াম-ডিরাইভড প্রোজেনিটর কোষ হূৎপিণ্ডে নিষ্ক্রিয় অবস্থায় থাকে। এসব কোষকে সক্রিয় করে তুলতে গবেষকেরা থাইমোসিন বিটা ফোর নামের একটি রাসায়নিক উপাদান প্রয়োগ করেন।
ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের অধ্যাপক পল রিলে বলেন, পূর্ণবয়স্ক অবস্থায় যে এপিকার্ডিয়াম কোষ থাকে, থাইমোসিন বিটা ফোরের মাধ্যমে তাদেরকে সক্রিয় করা যেতে পারে। এতে এসব কোষ হূৎপিন্ডের নতুন পেশি তৈরির ক্ষমতা অর্জন করতে পারে।
পল রিলে বলেন, পরীক্ষায় দেখা গেছে, এই ওষুধের মাধ্যমে হূৎপিণ্ডের রক্ত পাম্প করার ক্ষমতাও বাড়ে। শুধু তা-ই নয়, টিস্যুর ক্ষত সেরে গিয়ে হূৎপিণ্ডের দেয়ালও পুরু হয়। বিবিসি।
0 comments:
Post a Comment