সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে
সবচেয়ে বড় প্রতারণা হলো তোমার ভাইকে এমন কথা বলা যা সে বিশ্বাস করে ফেলে অথচ তুমি তাকে মিথ্যে বলেছ । — আল হাদীস (আবু দাউদ শরীফ ঃ)
কথায় কথায় মিথ্যা বলা মুনাফেকী আমল। হাদীসে পাকে মিথ্যাকে মুনাফেকী আমল বলা হয়েছে। হাদীসে বলা হয়েছে- সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে। হতে পারে মিথ্যার আশ্রয়ে সাময়িক লাভবান হয়, কিন্তু সূর্যের আলো যেমন গোপন থাকে না তেমনি শেষ পর্যন্ত মিথ্যাও গোপন থাকে না। একদিন না একদিন প্রকাশ পেয়েই যায়। তখন লোকের সম্মুখে পূর্বের তুলনায় আরো অধিক অপদস্থ হতে হয়। মানুষের কাছে তার কোন ইজ্জত-সম্মান থাকে না। সকলেই তাকে মিথ্যাবাদী মনে করে। আর আল্লাহপাক তো প্রথম থেকেই তার মিথ্যা সম্পর্কে অবহিত আছেন। সুতরাং এরূপ লোকের ইহকাল পরকাল উভয় কালই ধ্বংসমুখী।
মানুষ-রোবট পার্থক্য কমানোর চেষ্টা
মানুষ
আর রোবটের মধ্যকার ব্যবধান আরও কমিয়ে আনার চেষ্টা করছেন জার্মানির বিজ্ঞানীরা।
তারা মনে করছেন, রোবটকে
আমাদের দৈনন্দিন জীবনে আরও ব্যবহার করতে হলে একে আরও ব্যবহারবান্ধব করে গড়ে তুলতে
হবে। রোবট শব্দটি শুনলেই মনে হয় ধাতব কোনো যন্ত্র, যাকে কোনো নির্দেশনা দিলেই দ্রুত
তা করে দিচ্ছে। কণ্ঠস্বরে যান্ত্রিকতা, দুই
চোখের জায়গায় দুটি লাল বাতি। এখন
পর্যন্ত এটাই সত্য। তবে এর আকৃতিতে পরিবর্তন আসতে শুরু করেছে। বিভিন্ন ধরনের ও
আকারের রোবটও পাওয়া যাচ্ছে। তবে দিন দিন সেই রোবটকে মানুষের কাছাকাছি আনার চেষ্টা
করা হচ্ছে। এজন্য রোবটকে কেবল মানুষের মতো শারীরিক আকারই নয়, মানুষের সঙ্গে যোগাযোগের সামর্থ্য
দেয়ারও চেষ্টা করছেন বিজ্ঞানীরা।
তারা চাইছেন রোবটের
ভেতর মানুষের মতো বুদ্ধিমত্তা প্রবেশ করাতে।
জার্মানির বিখ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান বিলেফেল্ড কগনিটিভ
ইন্টারেকটিভ টেকনোলজি সেন্টার অব এক্সেলেন্স তথা সাইটেক এবং রিসার্চ ইনস্টিটিউট ফর
কগনিশন অ্যান্ড রোবোটিক্স তথা কোর-ল্যাবের বিজ্ঞানীরা চেষ্টা করছেন রোবটকে কিভাবে
আরও মানুষের কাছাকাছি নিয়ে আসা যায়। এজন্য যে জিনিসটি সবার আগে প্রয়োজন তা হলো
অনুভূতি।
আমরা পরস্পরের সঙ্গে যেভাবে যোগাযোগ করে থাকি তার মূল
ভিত্তি হলো আমাদের নিজেদের অনুভূতি প্রকাশ এবং অন্যের অনুভূতি বোঝার ক্ষমতা।
জার্মান বিজ্ঞানী হেলগে রিটারের নেতৃত্বে একদল গবেষক এজন্য নতুন মডেলের রোবট তৈরি
করেছেন, যার
নাম দিয়েছেন ‘ফ্লোবি’। রোবট নিয়ে গবেষণার
উদ্দেশ্যের ব্যাপারে বিজ্ঞানী হেলগে রিটারের কথা, তাদের দরকার নানা ধরনের
সক্ষমতা। রোবটকে তার আশপাশের অবস্থা এবং আমি কী চাচ্ছি তা তাকে বুঝতে হবে। আমরা
এমন এক ধরনের রোবট নিয়ে কাজ করছি যে বুঝতে পারবে যে আমি তাড়াহুড়ার মধ্যে রয়েছি
কিনা। আসলে আমরা এমন মডেলের রোবট তৈরি করতে চাই, যে একজন ভালো বাটলার বা
খানসামা হতে পারবে।
নতুন এই রোবট
নিয়ে নানা ধরনের পরীক্ষা চালাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা। রোবটটি একটি বোয়াম ধরতে এবং সেটির
মুখ খুলতে পারে কিনা তা তারা পরীক্ষা করে দেখা হচ্ছিল। খুব ধীরে হলেও শেষ পর্যন্ত
রোবটটি তা করতে সক্ষম হলো। রোবটের সামর্থ্যের ব্যাপারে বিজ্ঞানী রিটারের
পর্যবেক্ষণ, ‘আমরা জানি একটি শিশু তার হাতটিকে ব্যবহার করা শিখতে কত
সময় নেয়। কিন্তু এত বছর গবেষণা এবং প্রযুক্তির উন্নতির পর রোবট এখনও একটি মানব
শিশুর তুলনায় অনেক পিছিয়ে রয়েছে।’
রোবটটিকে শুধু জিনিসপত্র ধরতেই শেখানো হচ্ছে না, বাচ্চাদের মতো করে আরও
অনেক কিছু শেখানো হচ্ছে। এই যেমন দুই হাত পা ছড়িয়ে নাড়ানো, কোনো বস্তুর নড়াচড়া
অনুসরণ করা এবং রংগুলোকে আলাদা করে চিনতে শেখাসহ আরও অনেক কিছু।
জার্মান বিজ্ঞানীরা চাইছেন এমন রোবট তৈরি করতে যাকে কেবল
সুইচ টিপে কাজ করানো হবে না, বরং সে কথা বুঝতে পারবে
এবং একজনের চেহারার দিকে তাকিয়ে তার মানসিক অবস্থা সম্পর্কে ধারণা করতে পারবে।
বিজ্ঞানীদের মতে, এটি
তখনই সম্ভব যখন রোবট তার পারিপার্শ্বিক অবস্থান থেকে নেয়া তথ্য বিশ্লেষণ করতে
সমর্থ হবে।
About the Author
Write About Yourself/Fellow Blogger Here!!!
Follow Me on Twitter [at] akashnill
Add this widget to your blog
Follow Me on Twitter [at] akashnill
Labels:
science,
Science-And-Technology,
Thesis,
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
মানব জীবন সারাংশ
যা হয়েছে তা ভালই হয়েছে ,
যা হচ্ছে তা ভালই হচ্ছে,
যা হবে তাও ভালই হবে।
তোমার কি হারিয়েছে, যে তুমি কাঁদছ ?
তুমি কি নিয়ে এসেছিলে, যা তুমি হারিয়েছ?
তুমি কি সৃষ্টি করেছ, যা নষ্ট হয়ে গেছে?
তুমি যা নিয়েছ, এখান থেকেই নিয়েছ,
যা দিয়েছ এখানেই দিয়েছ।
তোমার আজ যা আছে ,
কাল তা অন্যকারো ছিল,
পরশু সেটা অন্যকারো হয়ে যাবে।
পরিবর্তনই সংসার এর নিয়ম ।
যা হচ্ছে তা ভালই হচ্ছে,
যা হবে তাও ভালই হবে।
তোমার কি হারিয়েছে, যে তুমি কাঁদছ ?
তুমি কি নিয়ে এসেছিলে, যা তুমি হারিয়েছ?
তুমি কি সৃষ্টি করেছ, যা নষ্ট হয়ে গেছে?
তুমি যা নিয়েছ, এখান থেকেই নিয়েছ,
যা দিয়েছ এখানেই দিয়েছ।
তোমার আজ যা আছে ,
কাল তা অন্যকারো ছিল,
পরশু সেটা অন্যকারো হয়ে যাবে।
পরিবর্তনই সংসার এর নিয়ম ।
জীবন মানে সংগ্রাম
চেয়েছিলাম শীতের কাছে
এক বিন্দু শিশির কণা
সে দিলো শৈত্যপ্রবাহ
আর তুষার ঝড়
বস্রহীন মানুষের আর্তনাদ
আর বেচেঁ থাকার যন্ত্রনা..
প্রকৃতির কাছে চেয়েছিলাম
একটি সুখের নীড়
সে দিলো নদীর ভাঙ্গন
আর সর্বনাশা জলোচ্ছ্বাস
এরই নাম জীবন,
বেচেঁ থাকা যায় না সংগ্রামহীন ..
এক বিন্দু শিশির কণা
সে দিলো শৈত্যপ্রবাহ
আর তুষার ঝড়
বস্রহীন মানুষের আর্তনাদ
আর বেচেঁ থাকার যন্ত্রনা..
প্রকৃতির কাছে চেয়েছিলাম
একটি সুখের নীড়
সে দিলো নদীর ভাঙ্গন
আর সর্বনাশা জলোচ্ছ্বাস
এরই নাম জীবন,
বেচেঁ থাকা যায় না সংগ্রামহীন ..
Popular Posts
- ডাউনলোড করুন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি- প্রকৌশলী মজিবুর রহমান Textbook For Class XI-XII
- বিভিন্ন রাশির জাতক-জাতিকার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য
- বাৎসরিক বাংলা রাশিফল 2015
- গর্ভবতীর ৯ মাসের বিপদ-আপদ
- সব রোগ নিরাময়ের এক বিধান প্রতিদিন দুই বেলা ত্রিফলা খান
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- রেজিষ্ট্রেশন ফরম
- বাৎসরিক বাংলা রাশিফল 2012
- ২১ শে ফেব্রুয়ারী: আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস
- বিল গেটস এর অবিশ্বাস্য জীবনের কিছু তথ্য
Popular Posts Last 30 Days
- গীতা সারাংশ
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- ১৪০০ সাল কবিতাটি পড়ে কাজী নজরুল ইসলাম উত্তরে এই কবিতাটি লিখেছিলেন,
- বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার স্কুলের এস, এস, সি ২০১১ এর ফলাফল দেখুন
- ডাউনলোড করুন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি- প্রকৌশলী মজিবুর রহমান Textbook For Class XI-XII
- আজ ধানের ক্ষেতে রৌদ্রছায়ায়
- হিজড়া সম্প্রদায় : প্রকৃতির পরিহাস, মানবতা যেখানে ভূলুন্ঠিত
- চোখের পানির রহস্য
- ফুল ফুটুক, না ফুটুক আজ বসন্ত, আজ বসন্ত দিন
- রেজিষ্ট্রেশন ফরম
Popular Posts Last 7 Days
- ১৪০০ সাল কবিতাটি পড়ে কাজী নজরুল ইসলাম উত্তরে এই কবিতাটি লিখেছিলেন,
- রেজিষ্ট্রেশন ফরম
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- সময় নিয়ে কিছুক্ষনের ভাবনা
- ডাউনলোড করুন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি- প্রকৌশলী মজিবুর রহমান Textbook For Class XI-XII
- হিজড়া সম্প্রদায় : প্রকৃতির পরিহাস, মানবতা যেখানে ভূলুন্ঠিত
- চোখের পানির রহস্য
- অহংবোধ, তোমার জন্য
- আমি রাজা
- ফুল ফুটুক, না ফুটুক আজ বসন্ত, আজ বসন্ত দিন
স্মরনীয় বাণী
### আজ যা নির্ভুল বলে জানছি, কাল সেটাকেই চরম ভূল বলে মনে হয়।আজ যেটাকে চমকপ্রদ বুদ্ধি মত্ত্বা বলে ভাবছি, সেটাকেই জানব চরম নির্বুদ্ধিতা
### ‘বন্ধুকুল! পৃথিবীতে বন্ধু বলে কেউ আছে আমি জানিনে। শুধু আমার নয়, কারো আছে কিনা সন্দেহ!বন্ধু পাওয়া যায় সেই ছেলেবেলায় স্কুল-কলেজেই।প্রাণের বন্ধু।তারপর আর না ।’ ‘আর না? সারা জীবনে আর না?’
‘জীবন জুড়ে যারা থাকে তারা কেউ কারো বন্ধু নয়।তারা দু’রকমের।এনিমি আর নন্-এনিমি। নন্-এনিমিদেরই বন্ধু বলে ধরতে হয়।’
স্মরনীয় বাণী
# এই সংসারে নিজের বলতে কেউ নেই। কেউ কেউ আপন হয়, আপনার হতে চায়, ক্ষনকালের জন্য, কিছু দিনের জন্য। তুমি যদি সমস্ত জীবনটাকে ছোট করে হাতের তালুর মধ্যে তুলে ধরে একটা বলের মতো ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেখো, ‘ত’ দেখবে যে তুমি ছাড়া, তোমার আয়নায় মুখ ছাড়া, তোমার আপনার বলে কেই নেই, সত্যি কেউ নেই।
#মানুষের স্বভাব হচ্ছে অন্যদের টেনশানে ফেলে সে আনন্দ পায়। সৃ্ষ্টিকর্তাও আমাদের টেনশানে ফেলে আনন্দ পান বলেই মানবজাতি সারাক্ষন টেনশানে থাকে।
#মানুষের মহত্ত্বম গুনের একটির নাম কৌতুহল।
হে মানবজাতি তোমরা বাক্য, কর্ম ও চিন্তায় সৎ হও!!!
***যে ব্যক্তি বাক্য, কর্ম ও চিন্তায় সৎ নয়, সে প্রকৃত মানুষ নয়।একজন পরিপূর্ণ মানুষ হতে হলে, একজন পরিপূর্ণ সৎ লোক হতে হবে। যে ব্যক্তি সকল বিষয়ে সৎ থাকে, সেই সর্বশ্রেষ্ঠ মানব। মানুষের ধর্ম এর চেয়ে কর্ম বড়।তাই করো ধর্মকে গুরুত্ব না দিয়ে তার কর্মকে গুরুত্ব দেয়া উচিত।***
0 comments:
Post a Comment