এশিয়া, ইউরোপ, আমেরিকাসহ বিশ্বের সব দেশই এখন অপেক্ষারত নতুন বছরের প্রথম দিনের প্রথম মুহূর্তের।
বিবিসির এক খবরে বলা হয়, ২০১১ সালের শেষ লগ্নকে বিদায় জানানো এবং নতুন বছরের শুরু উদযাপনে অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে গ্রিনিচ মান সময় ১৩০০ তে শুরু হয় আতসবাজি। কোটি ডলার ব্যয়ে এ আতসবাজি চলে ১৫ মিনিট ধরে।
সিডনি হার্বার বিজের চারপাশে প্রায় ১০ লাখ মানুষ নতুন বছরের আগমণ উদযাপন করে।
আবহাওয়া প্রতিকূল থাকলেও থেমে থাকেননি নিউজিল্যান্ডের অধিবাসীরা। রাজধানী অকল্যান্ডের স্কাই টাওয়ারে আতসবাজির মধ্য দিয়ে নতুন বছরের আগমণকে উদযাপন করে তারা।
দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপরাষ্ট্র সামোয়া এবং টোকেলু দ্বীপে বিশ্বের প্রথম নতুন বছরের প্রহর এসেছে।
এ বছর ২৯ ডিসেম্বর মধ্যরাতে ঘড়ির কাঁটা ঘুরিয়ে ৩০ ডিসেম্বরকে অতিক্রম করে ৩১ ডিসেম্বর করা হয় এ দুটি স্থানে। অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর লক্ষ্যে গত মে মাসে এ ঘোষণা দেয় সামোয়া। গত অক্টোবরে এ রীতি মেনে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় টোকেলু।
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে তাল মেলানোর লক্ষ্যে ১১৯ বছর আগে ঘড়ির কাঁটা ঘুরিয়ে একদিন পিছিয়ে নেয় সামোয়া।
শনিবার সারা দিন উৎসবের মাধ্যমে সামোয়ায় নতুন বছর উদযাপন করা হয়।
লন্ডন, রিও ডি জেনেরিও, নিউ ইয়র্ক টাইমস স্কয়ারসহ বিশ্বব্যাপী নানা শহরে নতুন বছরকে উদযাপনে নেওয়া হয়েছে ব্যাপক প্রস্তুতি।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
0 comments:
Post a Comment