স্থানীয় গণমাধ্যমের প্রকাশিত ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চলতি বছরের অক্টোবরের পর থেকে মহারাষ্ট্রে ৬৮০ জন, অন্ধ্রপ্রদেশে ও কেরালাতে ৯৮ জন কৃষক নিজের জীবনের ইতি টেনেছেন।
ওই প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ১৯৯৭ সালের পর থেকে ভারতে এখন পর্যন্ত প্রায় দুই লাখ কৃষক আত্মহত্যা করেছেন।
অনাবৃষ্টি, ফসলের দাম কমে যাওয়া এবং চাষাবাদের খরচ বেড়ে যাওয়াও কৃষকদের দুর্দশার অন্যতম কারণ।
এদিকে স্থানীয় গণমাধ্যমের ওই প্রতিবেদনগুলো চেয়েছে ভারতের মানবাধিকার কমিশন।
ভারতের মানবাধিকার কমিশন জানিয়েছে, যদি এ প্রতিবেদন সত্যি হয়, তাহলে দরিদ্র কৃষকদের মানবাধিকার লঙ্ঘনের এ বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে পরিণত হবে।
ভারতে অনেক কৃষককেই কৃষিকাজে ব্যবহূত প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম কিনতে ঋণ নেওয়ার জন্য প্রলুব্ধ করা হয়। কিন্তু এ ঋণের জাল থেকে তাঁরা আর বের হয়ে আসতে পারেন না। অনেকেই আবার মহাজনদের কাছ থেকে উচ্চ সুদের হারে ঋণ নেন।
২০০৮ সালে ভারত সরকার সহজ শর্তে ছাড়া এক হাজার ৫০০ কোটি ডলার পর্যন্ত কৃষি ঋণ ঘোষণা করেছিল। প্রথম আলো
0 comments:
Post a Comment