লুক্সেমবার্গে নারীর বাষিক গড় আয় সবচে বেশি। নারীদের এ আয় দেশটির পুরুষদের আয়ের প্রায় সমান; প্রায় ৪০ হাজার মার্কিন ডলার। সে তুলনায় সৌদি আরবের পুরুষের চেয়ে নারীর আয় সর্বনিম্নে অবস্থান করছে। এ দেশে একজন পুরুষের ৩৬ হাজার ৭২৭ ডলার আয়ের বিপরীতে নারীর আয় কেবল সাত হাজার ১৫৭ ডলার।
সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে
সবচেয়ে বড় প্রতারণা হলো তোমার ভাইকে এমন কথা বলা যা সে বিশ্বাস করে ফেলে অথচ তুমি তাকে মিথ্যে বলেছ । — আল হাদীস (আবু দাউদ শরীফ ঃ)
কথায় কথায় মিথ্যা বলা মুনাফেকী আমল। হাদীসে পাকে মিথ্যাকে মুনাফেকী আমল বলা হয়েছে। হাদীসে বলা হয়েছে- সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে। হতে পারে মিথ্যার আশ্রয়ে সাময়িক লাভবান হয়, কিন্তু সূর্যের আলো যেমন গোপন থাকে না তেমনি শেষ পর্যন্ত মিথ্যাও গোপন থাকে না। একদিন না একদিন প্রকাশ পেয়েই যায়। তখন লোকের সম্মুখে পূর্বের তুলনায় আরো অধিক অপদস্থ হতে হয়। মানুষের কাছে তার কোন ইজ্জত-সম্মান থাকে না। সকলেই তাকে মিথ্যাবাদী মনে করে। আর আল্লাহপাক তো প্রথম থেকেই তার মিথ্যা সম্পর্কে অবহিত আছেন। সুতরাং এরূপ লোকের ইহকাল পরকাল উভয় কালই ধ্বংসমুখী।
আইসল্যান্ডের নারীরা সবচেয়ে সুখী
সম্প্রতি বৃটেনের এক সংবাদমাধ্যম যেসব দেশ নারীর ক্ষমতায়নে বিশেষ ভূমিকা পালন করছে, সেসব দেশের একটি তালিকা প্রকাশ করেছে। সেখানে আলোচনা করা হয়েছে নারীর শিক্ষা, স্বাস্থ্য, রাজনীতি, আয়, চাকরি ইত্যাদি ক্ষেত্রে অগ্রগামী দেশগুলো নিয়ে। এতে দেখা যায়, আইসল্যান্ডের নারীরা বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে সুখী।
ওই তালিকানুযায়ী, নারীদের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার সবচে ভালো দেশ কাতার। কাতারের নারীরা সবচেয়ে সহজে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে পারেন। কাতারে উচ্চবিদ্যালয়ে স্নাতকধারী পুরুষ ও মহিলার হার ১:৬। এ ক্ষেত্রে চাদের অবস্থান সবচেয়ে খারাপ; দেশটির হার মাত্র ৩: ১।
কাতারে নারীদের এই অগ্রগতির পেছনে বিশেষ কিছু কারণ রয়েছে। কাতারে পুরুষ আর নারীর আনুপাতিক হার ২ : ১। অর্থাৎ, প্রায় ৯০ শতাংশ বেশি। বর্তমানে কাতারের কর্ম, রাজনীতিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে নারীর অবস্থানের বেশ উন্নতি হয়েছে। অনেক নারী বর্তমানে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সরকারি অফিসে কাজের সুযোগ পাচ্ছেন। অন্যদিকে, কাতারের পুরুষদের একটি প্রবণতা হলো, অনেকেই বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে চান না। এ কারণে উচ্চশিক্ষায় ভর্তি হওয়ার সুযোগ নারীরাই ভোগ করে থাকেন বেশি। জানা গেছে, আগামী ৫ বছরে কাতারে বিশ্ববিদ্যালয়ে নারীদের ভর্তির হার ৫৬ শতাংশে উন্নীত হবে। এর বিপরীতে পুরুষের হার মাত্র ৩০ শতাংশে উন্নীত হবে।
বিশ্বের সবচে সুখী ও সুখকর অবস্থায় রয়েছে আইসল্যান্ডের নারীরা। রাজনীতি, শিক্ষা, কর্মসংস্থা ও স্বাস্থ্য- প্রায় প্রতিটি সূচকেই পৃথিবীর অনেক দেশের চেয়ে এগিয়ে আইসল্যান্ড। এ কারণে সেখানে নারীরা সুখী জীবন কাটাতে পারে। দেশটিতে পুরুষ ও নারীর সমতার ওপর বিশেষ গুরুত্বারোপ করা হয়। আইসল্যান্ডে রয়েছে শক্তিশালী নারী আন্দোলন এবং সেখানে রাজনীতি করা নারীর সংখ্যাও অনেক বেশি। পার্লামেণ্টের প্রায় অর্ধেক সদস্য নারী। বিশ্ব অর্থনীতি ফোরামের গত বছরের প্রকাশিত জেন্ডার বৈষম্য সূচক অনুযায়ী, আইসল্যান্ড এ ক্ষেত্রে আগের বছরের চতুর্থ স্থান থেকে প্রথম স্থানে উন্নীত হয়েছে। এ ক্ষেত্রে ফিনল্যান্ড, নরওয়ে, সুইডেন পড়ে যায় আইসল্যান্ডের পেছনে ।
আইসল্যান্ডের রাজনীতি ও জীবনযাত্রার মান শক্তিশালী। সে দেশের বেশ কজন মন্ত্রী বলেন, অতিরিক্ত সময়ে আইসল্যান্ডের নারীরা রাজনীতি নিয়ে আলাপ করেন না। সে সময় তারা সাধারণ নারীর মতো সন্তান ও স্বামীর সঙ্গে ছুটি কাটান এবং সুন্দর জীবন উপভোগ করেন।
এদিকে, আইসল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী এফ গুল ডেডো টিল হলেন দেশের ইতিহাসে প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী এবং বিশ্বে প্রথম নেত্রী, যিনি নিজেকে সমকামী হিসেবে ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, আইসল্যান্ডে নারীরা সবচেয়ে বেশি সমানাধিকার ভোগকারী নাগরিক; তারা পুরুষের পণ্য নয়। জেন্ডার সমতার ক্ষেত্রে আইসল্যান্ড অন্য অনেক দেশের তুলনায় এগিয়ে।
লুক্সেমবার্গে নারীর বাষিক গড় আয় সবচে বেশি। নারীদের এ আয় দেশটির পুরুষদের আয়ের প্রায় সমান; প্রায় ৪০ হাজার মার্কিন ডলার। সে তুলনায় সৌদি আরবের পুরুষের চেয়ে নারীর আয় সর্বনিম্নে অবস্থান করছে। এ দেশে একজন পুরুষের ৩৬ হাজার ৭২৭ ডলার আয়ের বিপরীতে নারীর আয় কেবল সাত হাজার ১৫৭ ডলার।
তবে মা হওয়ার জন্য সবচেয়ে ভালো দেশ নরওয়ে। এ দেশে গর্ভবতী নারি ও সন্তান জন্মকালীন মৃত্যুর হার সর্বনিম্ন। এর হার ৭৬০০ ভাগের এক ভাগ। এ দেশে প্রতিটি গর্ভবতী নারীর জন্য রয়েছে বিশেষভাবে অভিজ্ঞ ও দক্ষতাসম্পন্ন নার্সের সার্বক্ষণিক সেবা। আর এ ক্ষেত্রে আফগানিস্তানের পরিস্থিতি সবচেয়ে খারাপ। বলা হয়ে থাকে, সে দেশে নারীদের সন্তান-জন্মকালীন মৃত্যুর হার যুদ্ধের ময়দানে গুলিবর্ষণে মুত্যুর চেয়ে ২০০ গুণ বেশি।
অন্যদিকে, নরওয়ের নারীরা মাতৃত্বকালীন দীর্ঘ ছুটি উপভোগ করে থাকেন। তাদের জন্য সরকারি ছুটি ৯০ সপ্তাহ, প্রায় দুই বছরের কাছাকাছি। এর মধ্যে প্রসবকালীন ছুটি হলো ৩৮ সপ্তাহ। এ ছাড়া, আগামী ১ জুলাই থেকে সন্তানের জন্ম হওয়া উপলক্ষে বাবার ছুটিও ১২ সপ্তাহ থেকে ১৪ সপ্তাহ বাড়িয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা করেছে নরওয়ে সরকার। ফলে নতুন বাবা-মা মোট ৪৯ সপ্তাহের প্রসবকালীন ছুটি কাটাতে পারেন।
থাইল্যান্ডে বহুজাতিক করপোরেট প্রতিষ্ঠানে নারীর সংখ্যা সারা বিশ্বে প্রথম। এ হার হলো ৪৫ শতাংশ। তবে এ ক্ষেত্রে জাপান রয়েছে সর্বনিম্ন স্থানে; মাত্র ৮ শতাংশ নারী এই ধরনের করপোরেট প্রতিষ্ঠানে কাজের সুযোগ পান।
২০১১ সালে এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের ১৩টি দেশের নারীদের কর্মসংস্থানে যোগদান, উচ্চশিক্ষায় অংশগ্রহণ এবং করপোরেট কার্যনির্বাহী হওয়ার হার ও গড় আয় নিয়ে গবেষণা হয়েছিল। গবেষণার মানদণ্ড হিসেবে ১০০ পয়েন্ট নির্ধারণ করা হয়। গবেষণার ফল থেকে জানা যায়, থাইল্যান্ড ৯২.৩ পয়েন্ট পেয়ে প্রথম স্থানে রয়েছে। থাইল্যান্ডে নারী সিইওর সংখ্যা সারা বিশ্বে সবচেয়ে বেশি। সূত্র: ওযয়বসাইট
নতুন বার্তা
About the Author
Write About Yourself/Fellow Blogger Here!!!
Follow Me on Twitter [at] akashnill
Add this widget to your blog
Follow Me on Twitter [at] akashnill
Labels:
গবেষনা,
নারী,
পুরুষ,
সারা বিশ্ব
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
মানব জীবন সারাংশ
যা হয়েছে তা ভালই হয়েছে ,
যা হচ্ছে তা ভালই হচ্ছে,
যা হবে তাও ভালই হবে।
তোমার কি হারিয়েছে, যে তুমি কাঁদছ ?
তুমি কি নিয়ে এসেছিলে, যা তুমি হারিয়েছ?
তুমি কি সৃষ্টি করেছ, যা নষ্ট হয়ে গেছে?
তুমি যা নিয়েছ, এখান থেকেই নিয়েছ,
যা দিয়েছ এখানেই দিয়েছ।
তোমার আজ যা আছে ,
কাল তা অন্যকারো ছিল,
পরশু সেটা অন্যকারো হয়ে যাবে।
পরিবর্তনই সংসার এর নিয়ম ।
যা হচ্ছে তা ভালই হচ্ছে,
যা হবে তাও ভালই হবে।
তোমার কি হারিয়েছে, যে তুমি কাঁদছ ?
তুমি কি নিয়ে এসেছিলে, যা তুমি হারিয়েছ?
তুমি কি সৃষ্টি করেছ, যা নষ্ট হয়ে গেছে?
তুমি যা নিয়েছ, এখান থেকেই নিয়েছ,
যা দিয়েছ এখানেই দিয়েছ।
তোমার আজ যা আছে ,
কাল তা অন্যকারো ছিল,
পরশু সেটা অন্যকারো হয়ে যাবে।
পরিবর্তনই সংসার এর নিয়ম ।
জীবন মানে সংগ্রাম
চেয়েছিলাম শীতের কাছে
এক বিন্দু শিশির কণা
সে দিলো শৈত্যপ্রবাহ
আর তুষার ঝড়
বস্রহীন মানুষের আর্তনাদ
আর বেচেঁ থাকার যন্ত্রনা..
প্রকৃতির কাছে চেয়েছিলাম
একটি সুখের নীড়
সে দিলো নদীর ভাঙ্গন
আর সর্বনাশা জলোচ্ছ্বাস
এরই নাম জীবন,
বেচেঁ থাকা যায় না সংগ্রামহীন ..
এক বিন্দু শিশির কণা
সে দিলো শৈত্যপ্রবাহ
আর তুষার ঝড়
বস্রহীন মানুষের আর্তনাদ
আর বেচেঁ থাকার যন্ত্রনা..
প্রকৃতির কাছে চেয়েছিলাম
একটি সুখের নীড়
সে দিলো নদীর ভাঙ্গন
আর সর্বনাশা জলোচ্ছ্বাস
এরই নাম জীবন,
বেচেঁ থাকা যায় না সংগ্রামহীন ..
Popular Posts
- ডাউনলোড করুন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি- প্রকৌশলী মজিবুর রহমান Textbook For Class XI-XII
- বিভিন্ন রাশির জাতক-জাতিকার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য
- বাৎসরিক বাংলা রাশিফল 2015
- গর্ভবতীর ৯ মাসের বিপদ-আপদ
- সব রোগ নিরাময়ের এক বিধান প্রতিদিন দুই বেলা ত্রিফলা খান
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- রেজিষ্ট্রেশন ফরম
- বাৎসরিক বাংলা রাশিফল 2012
- ২১ শে ফেব্রুয়ারী: আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস
- বিল গেটস এর অবিশ্বাস্য জীবনের কিছু তথ্য
Popular Posts Last 30 Days
- গীতা সারাংশ
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার স্কুলের এস, এস, সি ২০১১ এর ফলাফল দেখুন
- ১৪০০ সাল কবিতাটি পড়ে কাজী নজরুল ইসলাম উত্তরে এই কবিতাটি লিখেছিলেন,
- ডাউনলোড করুন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি- প্রকৌশলী মজিবুর রহমান Textbook For Class XI-XII
- আজ ধানের ক্ষেতে রৌদ্রছায়ায়
- হিজড়া সম্প্রদায় : প্রকৃতির পরিহাস, মানবতা যেখানে ভূলুন্ঠিত
- চোখের পানির রহস্য
- ফুল ফুটুক, না ফুটুক আজ বসন্ত, আজ বসন্ত দিন
- মুক্তিযুদ্ধের ৫ ওয়েবসাইট
Popular Posts Last 7 Days
- গীতা সারাংশ
- ডাউনলোড করুন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি- প্রকৌশলী মজিবুর রহমান Textbook For Class XI-XII
- ১৪০০ সাল কবিতাটি পড়ে কাজী নজরুল ইসলাম উত্তরে এই কবিতাটি লিখেছিলেন,
- হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা : নিজেকে সম্মোহিত করুন
- সময় নিয়ে কিছুক্ষনের ভাবনা
- ভালোবাসা-০২
- বাঁচতে হলে হাসতে হবে
- হিজড়া সম্প্রদায় : প্রকৃতির পরিহাস, মানবতা যেখানে ভূলুন্ঠিত
- চোখের পানির রহস্য
- অহংবোধ, তোমার জন্য
স্মরনীয় বাণী
### আজ যা নির্ভুল বলে জানছি, কাল সেটাকেই চরম ভূল বলে মনে হয়।আজ যেটাকে চমকপ্রদ বুদ্ধি মত্ত্বা বলে ভাবছি, সেটাকেই জানব চরম নির্বুদ্ধিতা
### ‘বন্ধুকুল! পৃথিবীতে বন্ধু বলে কেউ আছে আমি জানিনে। শুধু আমার নয়, কারো আছে কিনা সন্দেহ!বন্ধু পাওয়া যায় সেই ছেলেবেলায় স্কুল-কলেজেই।প্রাণের বন্ধু।তারপর আর না ।’ ‘আর না? সারা জীবনে আর না?’
‘জীবন জুড়ে যারা থাকে তারা কেউ কারো বন্ধু নয়।তারা দু’রকমের।এনিমি আর নন্-এনিমি। নন্-এনিমিদেরই বন্ধু বলে ধরতে হয়।’
স্মরনীয় বাণী
# এই সংসারে নিজের বলতে কেউ নেই। কেউ কেউ আপন হয়, আপনার হতে চায়, ক্ষনকালের জন্য, কিছু দিনের জন্য। তুমি যদি সমস্ত জীবনটাকে ছোট করে হাতের তালুর মধ্যে তুলে ধরে একটা বলের মতো ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেখো, ‘ত’ দেখবে যে তুমি ছাড়া, তোমার আয়নায় মুখ ছাড়া, তোমার আপনার বলে কেই নেই, সত্যি কেউ নেই।
#মানুষের স্বভাব হচ্ছে অন্যদের টেনশানে ফেলে সে আনন্দ পায়। সৃ্ষ্টিকর্তাও আমাদের টেনশানে ফেলে আনন্দ পান বলেই মানবজাতি সারাক্ষন টেনশানে থাকে।
#মানুষের মহত্ত্বম গুনের একটির নাম কৌতুহল।
হে মানবজাতি তোমরা বাক্য, কর্ম ও চিন্তায় সৎ হও!!!
***যে ব্যক্তি বাক্য, কর্ম ও চিন্তায় সৎ নয়, সে প্রকৃত মানুষ নয়।একজন পরিপূর্ণ মানুষ হতে হলে, একজন পরিপূর্ণ সৎ লোক হতে হবে। যে ব্যক্তি সকল বিষয়ে সৎ থাকে, সেই সর্বশ্রেষ্ঠ মানব। মানুষের ধর্ম এর চেয়ে কর্ম বড়।তাই করো ধর্মকে গুরুত্ব না দিয়ে তার কর্মকে গুরুত্ব দেয়া উচিত।***
0 comments:
Post a Comment