দুই বছর আগে ওই তরুণীকে তাঁর ভগ্নিপতি ধর্ষণ করেন। লোক লজ্জার ভয়ে তরুণীর পরিবার তখন ঘটনাটি চেপে যায়। কিন্তু তিনি গর্ভবতী হওয়ার পর ঘটনাটি জানাজানি হলে বিষয়টি পুলিশ-আদালত পর্যন্ত গড়ায়। পরে আফগান আদালত ওই তরুণী ও তাঁর ভগ্নিপতির বিরুদ্ধে ব্যভিচারের অভিযোগ আনেন। আদালত তরুণীকে এ ঘটনায় ১২ বছরের কারাদণ্ড দেন। বর্তমানে তরুণী তাঁর গর্ভজাত শিশুসন্তানসহ কারাগারে আটক।
সিএনএনকে দেওয়া এক সাক্ষাত্কারে ওই তরুণী আদালতের এই সিদ্ধান্তকে চরম অসম্মানের বলে উল্লেখ করেন। তবে ধর্ষককে বিয়ে করার বদলে মুক্তির প্রস্তাব পেয়ে নিজেকে ভাগ্যবতী মনে করছেন তিনি। ওই তরুণী বলেন, তাঁর মতো অবস্থায় অনেক নারীকেই হত্যা করা হতো। এই বিয়ের ফলে তিনি মুক্তি পাবেন, আর সন্তানটি পাবে পিতৃপরিচয়। তবে আরেক কারাগারে আটক ওই ধর্ষক ব্যক্তি নিজেকে নির্দোষ দাবি করে অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। prothom-alo
0 comments:
Post a Comment